বিয়োজন নির্ণয়ের সূত্র

যোগ এবং বিয়োগ এই দুইটি অংকই আমাদের যখনই শিক্ষার হাতে খড়ি হয়, তখনই এই দুই নিয়মের অংক শুরু করতে হয়। যোগ এবং বিয়োগ একই সাথে করতে হয়। এখানে আমাদের দেখাতে হবে বিয়োজন নির্ণয়ের সূত্র কি। আমরা বলেছি যেহেতু গণিত শিখার কোন বিকল্প নাই। শিক্ষাজীবন, কি বাস্তব জীবন সকল ক্ষেত্রেই গণিতের সমানভাবে প্রভাব বিস্তার করে আছে। জীবনের হিসাব মিলানোর জন্য অবশ্যই আমাদের গণিতের প্রয়োজন আছে। আর গণিত মানেই যোগ-বিয়োগ। যেখানে যোগ অংক আছে সেখানে বিয়োগ অংক থাকবে। প্রাথমিক শিক্ষা থেকেই যোগ-বিয়োগ অংক গুলি আমাদের জীবনে প্রবেশ করে। এর ধারাবাহিকতা মেনেই পরবর্তী জীবনে যোগ এবং বিয়োগ করে যেতে হয় সমান তালে। উচ্চ শ্রেণীতে যেয়েও এই বিয়োগ অংক করতে হয়। তবে উচ্চ শ্রেণীর বিয়োগ অংক একটু আলাদা হলেও মূলত একই নিয়মেই করে যেতে হয় আমাদের।

আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনো ভিজিট করে যাননি, তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে যান কারণ আমাদের এই ওয়েবসাইটে সকল শিক্ষা বিষয়ক সকল বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি সম্পূর্ণ নির্ভুলভাবে এবং সহজ সরল সাবলীল ভাষায় প্রকাশ করা হয়ে থাকে। তাই শিক্ষার্থীদের এবং শিক্ষার্থী যারা, যারা শিখতে চায়, তাদের জন্য আমাদের এই ওয়েবসাইটটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ওয়েবসাইট।

যেহেতু শিক্ষা বিষয়ক যাবতীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকে তাই শেখার জন্য, শিক্ষার জন্য, যেকোনো বিষয়ের অবতারণা হলেই সেটি আমাদের ওয়েবসাইটে এসে খুঁজে নিন। আমরা সকল বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরই দিয়ে থাকি। দুর্বল এবং সবল উভয় শিক্ষার্থী আমাদের ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তরগুলি বুঝতে পারে কারণ আমাদের ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তর গুলির ভাষা অত্যন্ত সহজবোধ্য। যাদের প্রশ্ন গুলি ডাউনলোড করে নিতে হবে, তারাও আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবে অতি সহজেই।

ডাউনলোড করার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে এসে নিচের ডাউনলোড অপশনে গিয়ে প্রয়োজনীয় লিঙ্কে ক্লিক করে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবে। বিয়োগ অংকে তিনটি অংশ থাকে, যথা: একটি বিভাজ্য, আরেকটি বিয়োজন এবং শেষেরটি বিয়োগফল। যে সংখ্যাটিকে বিয়োগ করা হবে সেটি বিয়োজন। যে সংখ্যা থেকে বিয়োগ করা হবে তা বিয়োজ্য। এবং বিয়োজ্য থেকে বিয়োজন করার পর যে উত্তর পাওয়া যায় তাই হলো বিয়োগফল। বিয়োগ অংকের সব অংশ সম্পর্কে আমরা যেহেতু অবগত হলাম, তাই এখন বিয়োজনের সূত্রটি আমরা দেখে নিতে পারি। বিয়োজন সমান কি হতে পারে।
বিয়োজন = বিয়োজ্য_ বিয়োগফল।
বিয়োগ অংক করার সমস্ত নিয়মকানুন আমরা দেখে ফেললাম। তাহলে জটিল কঠিন বা সহজ সরল যাই হোক যে কেন, বিয়োগফল নির্ণয় করতে আমরা পারবো।

বিয়োগ করার এই নিয়ম নীতিগুলি অনুসরণ করে আমরা সকল ধরনের বিয়োগ অংক করে ফেলতে পারব। আর বিয়োগ অংক গুলি করে ফেলতে পারলে আমরা যোগ অংক গুলি করে ফেলতে পারব। যোগ বিয়োগ অংকগুলি যদি করে শেষ করে ফেলতে পারি তাহলে আমরা গুণ এবং ভাগফল এর নিয়মগুলি শিখে সেই দিকে যেতে পারবো। অংক শেখার শেষ নেই তাই আমরা একের পর এক এগিয়ে যেতে থাকবো। আর তোমরা গণিতে ভালো করতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটের পাশে সব সময় থাকবে তাহলে তোমাদের সকল ধরনের গণিত বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি দিয়ে আমরা সহযোগিতা করে যেতে পারবো তোমাদের।

আর তোমরা যদি আমাদের পাশে থাকো তাহলে আমরা তোমাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি দিতে উৎসাহিত হব। তাই শিক্ষা জীবন উন্নতি করার স্বার্থে তোমরা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভালোভাবে দেখে নিবে এবং তোমার যে কোন জিজ্ঞাসা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে খুঁজে নিবে। আর যেহেতু আমরা সকল প্রশ্নের উত্তরই দেই, সেই হেতু তোমরা তোমাদের জিজ্ঞাসাটি বা প্রশ্নটি অবশ্যই পাবে বলে আশা করছি। তাই আবারও বলছি গণিত নিয়ে এগিয়ে যাও গণিতে ভালো করো তবেই হবে বিশ্বজয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *