যেকোনো অংক করতে গেলে যোগ বিয়োগ গুণ ভাগ এটাতে প্রয়োজন হয়। প্রথমে যোগ করতে হয়। জবের পরে বিয়োগ। তারপরে গুন ও ভাগ। যোগ-বিয়োগ, গৌণ ভাগ এই চারটি শিখলে গণিতের ক্ষেত্রে অনেক কিছুই শেখা হয়ে যায়। কারণ এই চারটি দিয়ে ই গণিতের সব অংকই হয়ে থাকে। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাদের অজানা সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে থাকেন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নগুলির উত্তর ডাউনলোড করে নিতে চাইলেও পাবেন।
আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্ন ডাউনলোড করতে কোন ধরনের এক্সট্রা চার্জের প্রয়োজন হয় না। তাই আপনার যতবার খুশি ততবার প্রশ্ন ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। প্রশ্ন ডাউনলোড করতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটের নিচের ডাউনলোড অপশন এ গিয়ে দেখানো লিংকে ক্লিক করে প্রশ্ন গুলি ডাউনলোড করে নিতে পারেন। আমাদের ওয়েবসাইটে সম্পূর্ণ সঠিক প্রশ্নের উত্তর থাকে। এবং উত্তরগুলি সব সময় সুন্দর সহজ সরল এবং সাবলীল ভাষায় নির্ণয় করা হয়।
তাই সকলের কাছে আমাদের এই ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তরগুলি বোধগম্য হয়ে উঠেছে। একজন দুর্বল শিক্ষার্থীর কাছেও আমাদের প্রশ্নের উত্তরগুলি খুব প্রিয়। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন। আমরাও আপনাদের সঠিক প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়ে আপনাদের পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করছি। আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষামূলক সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া থাকে। গণিত জ্যামিতি পরিসংখ্যান তথ্যপ্রাপ্ত বাংলা ইংরেজি ভূগো ল সাধারণ জ্ঞান সকল বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি আপনারা আমাদের এখান থেকে পেয়ে যাবেন।
যেহেতু প্রতিটি শঙ্কর মধ্যে যোগ-বিয়োগ এবং গুণ ভাগ এই ধরনের হিসাবে বেশি করতে হয় তাই আমাদের সকলেরই উচিত কিভাবে বিয়োগ করতে হবে কিভাবে যোগ করতে হবে কিভাবে গৌণ ভাগ করতে হবে তা অবশ্যই জেনে রাখা এই যোগ-বিয়োগ গুন ভাগ জেনে রাখলেই গণিতের সব হিসাবে আমরা করে ফেলতে পারি। যেহেতু গণিতের মধ্যে এই যোগ বিয় োগ গুণ ভাগ এগুলি সবচেয়ে বেশি থাকে। তাই চলুন আমরা দেখি বিয়োজ্য কাকে বলে। সাধারণত বড় একটি সংখ্যা থেকে ছোট একটি সংখ্যা বাদ দেওয়া কেই বিয়োগ বলে। এখানে বড় সংখ্যাটিকে বিয়োজ্য বলা হয়।
এবং যে সংখ্যাটি বাদ দেওয়া হয় অর্থাৎ ছোট সংখ্যাটি বিয়োজন। আর বিয়োগ করার পর যে উত্তর পাওয়া যায় তাই হচ্ছে বিয়োগফল। অনেক ক্ষেত্রে ছোট সংখ্যা থেকেও বড় সংখ্যা বাদ দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে অবশ্য বিয়োগফল ঋনাত্মক হয়। তাই অংক করার আগে আমাদের অবশ্যই অংক নিয়ম গুলি ভালোভাবে শিখে নিতে হবে। তাহলে যে কোন অংকই আমরা করে ফেলতে পারব। নিয়ম জানা থাকলে অংক করতে কোন সমস্যায় পড়তে হবে না। নিয়মের মধ্যে ফেলে সকল অংকই করা যায়। কিন্তু অনেক সময় ব্যতিক্রম নিয়মও থাকে। এই ব্যতিক্রম নিয়ম অবশ্য খুবই সামান্য হয়ে থাকে।
তাই সাধারণ নিয়মগুলি জানলেই মোটামুটি অংক শেখা হয়ে যায় বিক্রম নিয়ম খুব বেশি যেহেতু প্রয়োজন হয় না তাই শুধু নিয়মগুলি মনে রাখলেই হবে। প্রাথমিকভাবে আমাদের এই চারটি প্রক্রিয়া চিহ্ন নিয়েই গণিতের খেলা হয়ে থাকে। তাই প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য এই চারটি প্রক্রিয়া চিহ্নের অংকগুলি বেশি ভাবে প্রযোজ্য হয়। ছোট শিক্ষার্থীদের জন্য ছোট ছোট এই নিয়মগুলি যেন অবশ্যই আবশ্যক। যোগ কাকে বলে বিয়োগ কাকে বলে গুণ কাকে বলে ভাগ কাকে বলে ইত্যাদি জেনে থাকলে তারা প্রাথমিক স্কুলের সমস্ত বইয়ের গণিতের প্রশ্নের উত্তরগুলি দিয়ে দিতে পারে।
তাই তারা এই চারটি বিষয়ের প্রতি বেশি জোর দিতে পারে এই চারটি বিষয়ে শিখে নিলে তাদের আর কোন সমস্যায় পড়তে হবে না। তাই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রিয় শিক্ষার্থীরা ভিজিট করে তোমরা তোমাদের সকল প্রশ্নের উত্তর আমাদের এখান থেকে জেনে নিতে পারবে প্রয়োজন বোধে তোমরা প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করেও নিতে পারবে।