আমার দেখা নয়াচীন গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছেন কে

বাংলাদেশের অন্যতম রাজনৈতিক বিদ ও এদেশের স্বাধীনতা অর্জন ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আধুনিক চীন দেখার পরে নয়াচীন গ্রন্থটি লিখেছেন তিনি। ১৯৫২ সালের রাজনৈতিক জীবনে প্রথমের দিকে গণচীনের ভ্রমণের আলোকে ও এর অভিজ্ঞতা স্বরূপ এই ডাইরিটি ও বইটি রচিত হয়েছিল। তাই এই বইটি সম্পর্কে অনেকেই জেনে নিতে আগ্রহী। তাছাড়া আমার দেখা নয়াচীন গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছেন কে এ ধরনের প্রশ্নের মুখোমুখি আমাদের অনেক সময় অনেক কিছু হতে হয়। তাই এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেয়ার জন্য আপনারা অনেকেই গুগলে অনুসন্ধান করছেন। তাই আপনাদের সকলের জন্য আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়ে দিব। আর এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেয়ার জন্য গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করে এ বিষয়টি সম্পর্কে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন। কারণ আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের ওয়েব সাইটে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানিয়ে দেই।

আমার দেখা নয়াচীন গ্রন্থটি সম্পূর্ণভাবে প্রকাশিত করা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকীতে। আর এই বইটি প্রকাশিত হয় বাংলা একাডেমির মাধ্যমে। বঙ্গবন্ধুর বই মানেই স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাস। তিনি পৃথিবীতে যা করেছে সবকিছুই স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য ও বাঙালি জাতির জন্য। মাত্র ৫৫ বছর বেঁচে ছিলেন এই মহান ব্যক্তি কিন্তু এই কম সময় তিনি জীবনের দৈর্ঘ্যের আকার তিনি তার কর্মের মাধ্যমে প্রকাশিত করে গিয়েছেন। তার জন্ম না হলে হয়তো পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেত না। তিনি প্রতিটি মুহূর্তে বাঙালি জাতির জন্য সবকিছু ত্যাগ করার জন্য প্রস্তুতি ছিলেন।

বঙ্গবন্ধুর নিজের লেখা বই আমার দেখা নয়াচীন বইটি তার জীবনের অন্যতম একটি বই। এই বইটি লেখার পিছনে বেশ কিছু উদ্দেশ্য ছিল। সারা দুনিয়ায় সে সময় সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে একটি রাষ্ট্র হিসেবে আবির্ভূত হতে যাচ্ছিল চীন। তখন চীনের অর্থনৈতিক, সামাজিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সূচনা নিজের চোখে দেখে এসেছেন বঙ্গবন্ধু। তার মতো একজন রাজনীতিকের চোখে দেখা চীনের বর্ণনা পড়লে চীন সম্পর্কে রাজনৈতিক পাঠের অনেকটাই জানা যাবে। আর সেই উদ্দেশ্যেই এই মহান নেতা এই বইটি লিখেছিলেন। আর এই সফর ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রথম চীন সফর। তিনি এই চীনকে দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন। যার প্রেক্ষাপটে তিনি আমার দেখা নয়া চীন এই গ্রন্থটি রচনা করে ফেলেন। তিনি তার লেখার প্রথম নাম দিয়েছিলেন নয়া চীন ভ্রমণ।

চীন ভ্রমণের প্রথম অভিজ্ঞতা হিসাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নয়া চীন ভ্রমণ গ্রন্থটি রচনা করেছিলেন। এবং এই বইটিকে আরো আধুনিকভাবে প্রকাশিত করে ২০২০ সালে বাংলা একাডেমির বইমেলার মাধ্যমে। তাই আপনারা যারা জেনে নিতে চেয়েছিলেন আমার দেখা নয়াচীন গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছেন কে তাদের জন্য বলছি আমার দেখা নয়াচীন গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছেন বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এবং বইটি সম্পাদনা করেছেন বাংলা একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক ও লোক গবেষক অধ্যাপক শামসুজ্জামান। বঙ্গবন্ধু ছিলেন একজন রাজনৈতি ক ব্যক্তিত্ব কিন্তু তার শখের বসে তিনি এই বইটি লিখেছিলেন

আপনারা যারা আমার দেখা নয়াচীন গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছেন কে এই প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে জেনে নিতে চান এই বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের ওয়েবসাইটে জানিয়ে দেয়া হলো। আপনারা এ ধরনের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলো জেনে নেয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *