সমাজকর্মের জনক কে

সমাজকর্ম সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সমাজ কর্মের জন্ম মূলত ইংল্যান্ডে তবে এটা পূর্ণরূপে বিকশিত হয় আমেরিকাতে। আমরা যারা সমাজকর্মের শিক্ষার্থী ভাই ও বোনেরা রয়েছি তাদেরকে সমাজকর্মের জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকতে হবে কারণ প্রতিনিয়ত এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো আপনাকে ফেস করতে হবে। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে জানিয়ে দিতে চাই সমাজকর্মের জনক কে, আপনারা যারা এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান আমাদের ওয়েবসাইটে থাকা আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ অব্দি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

তাছা ড়া আমাদের ওয়েবসাইটটি শিক্ষা সংক্রান্ত স্বাস্থ্য ,সংস্কৃতি শিল্প বাণিজ্য দৈনন্দিন জীবন বিষয়ে আপনাদের যা কিছু প্রয়োজন সকল তথ্যগুলি আমরা প্রকাশ করে থাকি। তাই আপনারা গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আমাদের ওয়েব সাইট থেকে আপনাদের যেকোনো ধরনের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর গুলো খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন।

সমাজ বিজ্ঞানের একটি বিশেষ শাখা হলো সমাজকর্ম। সমাজ বিজ্ঞানের যে শাখায় সামাজিক ও ব্যক্তি মানসিক পরিবর্তন বা সমাজকর্ম ও মানব সম্পর্কের উন্নয়ন বিষয়াবলি নিয়ে আলোকপাত করা হয় সেটাই হলো সমাজকর্ম। সমাজ কর্ম সাধারণত সমাজের মানুষের উন্নয়নমূলক কাজ কিভাবে হবে সমাজকে পরিবর্তন করা যায় কিভাবে সামাজিক মানুষের মাধ্যমে সচেতনতার সৃষ্টি করা যায় ইত্যাদি এই কাজগুলো সমাজকর্ম দ্বারা পরিচালনা করা হয়। তাছাড়া সমাজকর্ম শুধু মানুষের অসহায় সম্পর্কে আলোকপাত করে না সমাজের অসহায় মানুষগুলো কিভাবে উন্নতির দিকে অগ্র সর হবে সেই বিষয়ে সঠিক ধারণা প্রদান করে। সমাজ কর্মের মূল শিক্ষা ধারায় একটি বিষয় স্পষ্ট সব সময় কিভাবে সামা জিক জীব হিসেবে মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়া যায়

সমাজকর্ম পদ্ধতি একটি প্রাচীনতম পদ্ধতি। সমাজ বিজ্ঞানের সাথে সাথে এই বিষয়টি উদ্ভাবন ঘটে। সমাজকর্মে সামাজিক দল বা গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের স্তরে কাজ করা হয়, যেমন দলগত চিকিৎসা প্রদান, কিংবা সম্প্রদায়ভিত্তিক সংস্থার জন্য সেবা প্রদান। ১৯৮০ র দশক থেকে কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় সমাজকর্ম ব্যবস্থাপনা শিক্ষাক্রম চালু করে, যাতে শিক্ষার্থীরা সামাজিক ও মানব সেবা সংস্থা গুলির ব্যবস্থাপনার জন্য প্রস্তুতি লাভ করে। সমাজকর্ম একটি ব্যবহারিক বিজ্ঞান যা মানুষকে সামাজিক ভূমিকা পালন ক্ষমতার একটি কার্যকর পর্যায়ে উপনীত হয়। মানুষের কল্যাণকে শক্তি শালীকরণে কার্যকর সামাজিক পরিবর্তন আনয়ন সমাজকর্মের ভূমিকা অপারিসীম। সমাজকর্ম পেশাটি সাধারণত সামাজিক পেশা।

সমাজ সৃষ্টির জন্মলগ্ন থেকেই সমাজকর্ম মূলক চালু রয়েছে তাই প্রিয় শিক্ষার্থীরা যদি তাদের সমাজকর্মের পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি আমাদের ওয়েবসাইট টি ভিজিট করে তাহলে তাদের যে কোন প্রশ্নের উত্তরগুলি জেনে নিতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলি সহজ ভাষায় প্রদান করি যেন আপনাদের বুঝতে সুবিধা হয়। যেহেতু প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর একটাই টার্গেট যে কোন উপায়ে তাকে ভালো ফলাফল করতে হবে।সেহেতু পড়াশোনার বিকল্প নাই। তাই আপনারা যারা ভালো ফলাফল করতে চান সেসব শিক্ষার্থীকে অনেক বেশি বেশি পড়াশোনা করতে হবে। আর পড়াশোনা করার জন্য সহজ উপায় হচ্ছে যখন যেখানেই থাকুক না কেন সেখানেই যেন ঠিকমতো পড়াশোনা করতে হবে। আর পড়াশোনা শুধু করলে হবে না আপনাকে অবশ্যই কোন প্রশ্নের কোন উত্তরটি তা সঠিকভাবে জেনে নিতে হবে।

বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমাজকর্মের গবেষণা করে বহু বিজ্ঞানী অনেক সুনাম অর্জন করেছে। তবে এককভাবে কোন সমাজকর্মের বিজ্ঞানী কে সমাজকর্মের উদ্ভবক বলে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়নি। তবে সমাজকর্মের শিক্ষার জনক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয় এল.ডস কে। তিনি দীর্ঘদিন সমাজ কর্মের ওপর গবেষণা চালিয়ে সমাজকর্মের শিক্ষা বিষয়ে জনক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান পেয়েছিলেন। আর পুরো সমাজ কর্মের ওপর গবেষণা চালিয়ে জেন অ্যাডামসকে সমাজ কর্মের জনক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। সমাজকর্মের উপর বিভিন্ন ধরনের ব্যাখ্যা প্রদানের মাধ্যমে তাকে এই স্বীকৃতি প্রদান করা হয়।

আপনারা যারা সমাজকর্মের জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক তথ্যটি পেতে চান। আপনাদের জন্য এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরটি আমাদের ওয়েবসাইটে জানিয়ে দেয়া হলো আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে বারবার ভিজিট করে এ বিষয়টি সম্পর্কে আরো বিস্তারিতভাবে জেনে নিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *