আধুনিক গনতন্ত্রের জনক কে

একটি গণতান্ত্রিক দেশে সবকিছুর প্রধান হলো জনগণ। আর জনগণের মতামতের উদ্দেশ্যেই একটি সরকার গঠন হয়। আর গণতন্ত্র মাধ্যমে জনগণ সঠিক মতামত প্রদান করে। সারা বিশ্বে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা টা বেশ জনপ্রিয়। কারণ গণতান্ত্রিক উপায়ে জনগণের সঠিক মতামত ও অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। তাই আপনারা অনেকেই একটি বিষয় সম্পর্কে জেনে নিতে আগ্রহী আর তা হলো আধুনিক গনতন্ত্রের জনক কে। আপনারা অনেকেই এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান। তাছাড়া আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা সংক্রান্ত সকল ধরনের তথ্য প্রতিনিয়ত প্রকাশিত করি। তাছাড়া সকল শ্রেণীর জন্য আমরা আলাদা আলাদা ভাবে আমাদের ওয়েব সাইটে খুব সহজভাবে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলো প্রকাশিত করি। আপনারা গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে খুব সহজেই জেনে নিতে পারবেন। আমরা আপনাদের জন্য নির্ভুলভাবে সকল প্রশ্নের উত্তর প্রকাশিত করি।

গণতন্ত্র এমন একটি বিষয় যেটা জনগণের মত প্রকাশ ও স্বাধীনতার একটি বিষয়। তবে এক একটি দেশের গণতন্ত্র এক এক রকম প্রত্যেকটি দেশের গণতন্ত্র আলাদা আলাদা হয়। একটি দেশের সাধারণ মানুষ গণতান্ত্রিক সরকারের ওপর বেশি নির্ভরশীল হয়। সাধারণত গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা একটি দেশের জন্য অন্যতম শাসন ব্যবস্থা কারণ এই শাসন ব্যবস্থার মাধ্যমে জনগণ তার পূর্ণ অধিকার নিশ্চিত করতে পারে। গণতন্ত্র শব্দটি সাধারণত একটি গ্রিক শব্দ। আর বিশ্বের সবচেয়ে গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় গ্রিসের একটি রাজ্যে। আর এই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার একটা ই উদ্দেশ্য ছিল যেন দেশের সকল নাগরিক সমান সুযোগ পায়। বহু প্রাচীনকাল কাল থেকে গণতন্ত্রের সৃষ্টি হয়েছে।

যুগের সাথে সাথে যেমন সব কিছুর পরিবর্তন ঘটে তেমনি তেমনি রাষ্ট্রের পরিবর্তন ঘটে আর রাষ্ট্রের পরিবর্তন হলে সেখানে গণতান্ত্রিক বিষয়গুলোর নানানা পরিবর্তন ঘটে। তাই আধুনিক গণতন্ত্রকে দুটি বৈশিষ্ট্য দ্বারা চিহ্নিত করা হয় যা তাদের প্রাচীন কালের সরকার গুলি থেকে পৃথক করে। আধুনিক প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্র গুলি সামাজিক চুক্তি যা কিনা নাগরিকদের অধিকার দেয় , রাষ্ট্রের ক্ষমতা হ্রাস করে, এবং ভোটাধিকারের অধিকার দেয়। তাই গণতন্ত্র হল এমন একটি সমাজ যেখানে নাগরিকরা সার্বভৌম এবং সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করে। গণতান্ত্রিক উপায়ে যে কোনো সময় জনগণ একটি রাষ্ট্রের সরকারকে পরিবর্তন করতে পারে কারণ একটি গণতান্ত্রিক দেশের সরকার মূল শক্তির উৎস হলো জনগণ।

গণতন্ত্র হল একটি সরকার ব্যবস্থা যেখানে দেশের জনগণ সরাসরি তাদের ক্ষমতা প্রয়োগ করে এবং সরকারী প্রতিনিধি দের নির্বাচন করার অধিকার রাখে। এতক্ষণ আমরা গণতন্ত্র বিষয়ে নানান ধরনের তথ্য জেনে নিলাম এখন আমাদের দেখতে হবে আধুনিক গনতন্ত্রের জনক কে চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক এ সম্পর্কে আধুনিক গণতন্ত্রের জনক হলেন জন লক। আর গণতন্ত্রের জনক হলেন বিখ্যাত সমাজ বিজ্ঞানী এরিস্টটল। তবে পৃথিবীতে সবচেয়ে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি বেশ জনপ্রিয়। তবে গণতন্ত্রের বিভিন্ন ধরনের ধরন রয়েছে। গণতন্ত্র এমন একটি শাসন ব্যবস্থা যেখানে জনগণ প্রধান ভূমিকা পালন করে তাই গণতন্ত্র ব্যবস্থাটাই উত্তম। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার মাধ্যমে জনগণের মৌলিক অধিকার গুলো রক্ষা হয়। যা উত্তম একটি পদ্ধতি।

আপনারা যারা আধুনিক গনতন্ত্রের জনক কে এ সম্পর্কে জেনে নিতে চান আমরা এই বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের ওয়েবসাইটে জানিয়ে দিলাম। আপনারা এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বা আপনাদের যেকোনো প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর জেনে নিতে হলে আমাদের ওয়েবসাইডে ভিজিট করে জেনে নিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *