মৌলিক গণতন্ত্র অধ্যাদেশ কে জারি করেন

আধুনিক রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে যে বিষয়টি সবচেয়ে আগে আসে সেটা হল গণতন্ত্র। গণতন্ত্র শব্দটি বাংলা পরিভাষায় থেকে এসেছে Democracy গণতন্ত্রের ইংরেজি পরিভাষা। এক কথায় বলতে গেলে গণতন্ত্র বলতে জনগণের শাসন কে বোঝায়। আর মৌলিক গণতন্ত্র হলো গণতন্ত্রের আরেকটি অংশ। মৌলিক গণতন্ত্র এমন একটি বিষয় যেখানে গণতান্ত্রি ক সংস্কার ব্যবস্থা সর্বজনীন ভোটার অধিকার ভিত্তিতে নির্দিষ্ট সংখ্যাক প্রতিনিধির ভোটাধিকারের ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন হয়ে থাকে। তাই আপনারা অনেকেই মৌলিক গণতন্ত্র অধ্যাদেশ কে জারি করেন এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে অনেকেই বেশ আগ্রহী। তাছাড়া আপনাদের অনেকেরই দৈনন্দিন জীবনে চলার ক্ষেত্রে এ ধরনের প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়। তাই আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে জানিয়ে দেবো এই বিষয়টি সম্পর্কে। আর এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের ওয়েব সাইটে থাকা আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পরুন আর জেনে নিন আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের বিস্তারিত উত্তর টি।

আমরা আপনাদের সুবিধার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত নানান ধরনের তথ্য প্রকাশিত করি। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে ও সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া এবং শিক্ষা সংক্রান্ত সকল শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য যাবতীয় প্রশ্নের উত্তরগুলো আমাদের ওয়েবসাইটে সহজ ও সুন্দর ভাষায় প্রকাশিত করি যেন আপনারা খুব সহজেই প্রশ্নের উত্তর গুলো বুঝে নিতে পারেন। আশা করছি আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের সকল প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলো পেয়ে যাবেন। তাছাড়া আপনারা অনেকেই বর্তমানে যে কোন প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য গুগলে সার্চ করে থাকেন, তাই গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটের ভিজিট করে আপনাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলো বিস্তারিত ভাবে জেনে নিতে তে পারবেন। তাছাড়া আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের প্রয়োজনীয় যে কোন প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করতে পারবেন।

মৌলিক গণতন্ত্র টি খুব একটা পুরনো ধারনা নয়। এই বিষয় টি ছিল একটি স্থানীয় সরকার পদ্ধতি। ১৯৬০ সালের মাধ্যমে মৌলিক গণতন্ত্র টি স্থানীয় সরকার পদ্ধতির মাধ্যমে মৌলিক গণতন্ত্রের বিষয় গুলো তৃণমূল পর্যায়ের পৌঁছাতে সাহায্য করে। মৌলিক গনতন্ত্রকে মোট পাচটি স্তরে বিভক্ত করা হয়েছিলো। সরকারের রাজনৈতিক ও নির্বাচনী দায়িত্ব এক সাথে পালন করতে মৌলিক গনতন্ত্র কায়েম করা হয়েছিলো। এই শাসন ব্যাবস্থায় জনগণের স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহনের পরিবর্তে কেবল সুনির্দিষ্ট কিছু প্রতিনিধির মাধ্যমে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব নির্বাচন করা হয়।মৌলিক গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পরে কখন ই জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটেনি। এর ফলে সরকারের সাথে জনগণের দূরত্ব বেড়ে।

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের শাসন আমল থেকে একটি বিশেষ উল্লেখযোগ্য দিক হলো মৌলিক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা। আমরা আপনাদের মৌলিক গণতন্ত্র বিষয়ে নানান ধরনের তথ্য জানিয়ে দিলাম তাই আমরা আপনাদের এখন জানিয়ে দেব মৌলিক গণতন্ত্র অধ্যাদেশ জারি করেন কে। ১৯৬০ সালে জেনারেল আইয়ুব খান কর্তৃক মৌলিক গণতন্ত্র অধ্যায় জারি করা হয়। জনগণ যেন মাঠ পর্যায়ে তাদের গণ তন্ত্রের বিষয় গুলো সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে নিতে পারবে তারই উদ্দেশ্যে মৌলিক গণতন্ত্র অধ্যায় জারি করা হয়। আর গণতন্ত্র বিষয়ে একটি রাষ্ট্র জনগণকে সঠিক তথ্য জেনে থাকাটা উচিত। মৌলিক গণতন্ত্রের মধ্যে যে বিষয় গুলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে রাষ্ট্রের জনগণ জানা উচিত।

আশা করছি আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে জানাতে পেরেছি। তাছাড়া শিক্ষা সংক্রান্ত সকল ধরনের তথ্য আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন তাই আপনারা প্রতিনিয়ত আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন আর জেনে নিন আপনাদের প্রশ্নের উত্তর গুলো সম্পর্কে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *