দর্শনের জনক কে

দর্শন চর্চার শুরু প্রাচীন গ্রিস থেকে। ইতিহাস থেকে জানা যায় খ্রিস্টপূর্ব ষস্ঠ শতাব্দীতে দর্শনের সূচনা হয়। দর্শনের জনক কে আপনারা কি জানেন। আপনারা যদি এ বিষয় না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য।অনেক শিক্ষার্থী ভাই ও বোনেরা রয়েছেন যারা এ বিষয়টি জানার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। দর্শনের জনক কে এ সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমরা অনেক সময়ে এ ধরনের প্রশ্নের সম্মুখীন হয়ে থাকি। বিভিন্ন সময়ে পরীক্ষার সময় এ প্রশ্নটি এসে থাকে। আর এ প্রশ্নটির উত্তর জানার জন্য আপনারা গুগল সহ ইন্টারনেটের বিভিন্ন জায়গায় বারবার অনুসন্ধান করছেন। আপনাদের জন্য প্রতিনিয়ত এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলো আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করি। আপনারা গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে জেনে নিতে পারবেন।

দর্শন চর্চার জন্য একটি জাতিকে ন্যুনতম সভ্যতা অর্জন করতে হয়। দশন জ্ঞান সব জাতির জন্য কাঙ্খিত নয়। বহু প্রাচীনকাল থেকে মানুষ দর্শনের জ্ঞান নিয়ে জীবন পরিচালনা করে আসছে। প্রত্যেকটি মানুষের মধ্যে দার্শনিকা থাকাটা জরুরী। দর্শন বিজ্ঞান মানুষকে অনেক পরিবর্তন করে। মানুষের সমাজ, তার চেতনা এবং জ্ঞানের প্রক্রিয়া প্রভৃতি মৌল বিধানের আলোচনাকেই দর্শন বলা হয়। মানুষের সামাজিক চেতনার বিকাশের একটা পর্যায়েই মাত্র মানুষের পক্ষে আলোচনার দৃষ্টি নিয়ে জগৎ এবং জীবন সম্পর্কে চিন্তা করা সম্ভব হয়েছে। নিজের জীবনকে নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রাকৃতিক জ্ঞান ও প্রাকৃতিক রহস্য গুলোকে মানুষ প্রতিনিয়ত আঁকড়ে ধরে থাকে। প্রাকৃতিক জ্ঞান সম্পর্কে জেনে মানুষ পরবর্তী কালের জন্য নিজের দেহ ও চিন্তাকে আরো সমৃদ্ধ করতে থাকে।

দর্শন বিজ্ঞান টি মানুষের আদি জ্ঞান ভান্ডার। আর এই দর্শন বিজ্ঞানটি যে কোন বিজ্ঞানের চেয়ে অতি প্রাচীন ও উন্নত। প্রাচীনকাল থেকে বিশ্বজগৎ সম্পর্কে মানুষের জ্ঞানের পরিধি খুব একটা বেশি ছিল না। দর্শনই আদি জ্ঞানের মূল ভাণ্ডার। জগৎ ও জীবনের প্রত্যেকটি সমস্যা মানুষের কাছে প্রশ্নাকারে হিসেবে বারবার তুলে ধরেছে আর এর সঠিক ও সহজ সমাধান দিয়েছে দর্শন বিজ্ঞান টি। মানুষের মন বলে একটা কিছু আছে। একথা সত্য যে, মনের আনন্দের জন্য মানুষ যে কাজ করতে চাই তাকে সেই কাজটি করতে দেয়াটাই উচিত । প্রত্যেকটি মানুষ চায় নিজেকে ও নিজের পরিবেশকে জান তে। সুতরাং প্রত্যেকটি মানুষই দার্শনিক। দর্শন মানুষের মান সিক প্রকৃতি, অভিজ্ঞতা ও প্রয়োজনের তাগিদেই সৃষ্টি হয়েছে

প্রাচীন কাল থেকে এখন অব্দি প্রতিটি ক্ষেত্রে দার্শনিকের অবদান চোখে পড়ার মতো। বহু প্রাচীনকাল থেকে দর্শন বিদ্যার মাধ্যমে মানুষ সঠিক পথ অনুসরণ করে আসছে। গোটা বিশ্বের মানুষকে দার্শনিকরা একটি সঠিক যৌক্তিকের মাধ্যমে সঠিক তথ্য উপস্থাপনের মাধ্যমে কিভাবে নিজের জীবন পরিচালনা করতে হয় তার মাধ্যম শিখে দিয়েছে। দর্শন এ বিভিন্ন বিজ্ঞানী অবদান বিভিন্ন খাতে। দর্শন শাস্ত্রে দার্শনিকদের অবদান বিশেষ ভূমিকা পালন করে দিয়েছে। সাধারণত দর্শন শাস্ত্র টিকে রয়েছিল বিভিন্ন ধরনের দার্শনি কের কারণে। একটি মানুষের মধ্যে সুষ্ঠু জীবন পরিচালনা বিষয়টি মাথায় তাহলে দার্শনিক জ্ঞান টি তার প্রয়োজন।

বহু প্রাচীনকাল থেকে অনেক দার্শনিকের দর্শনের উপর অনেক অবদান রয়েছে। সাধারণত যে কোন একজন দার্শনিক কে দর্শনের জনক হিসেবে বলাটা সম্ভব নয় তবুও একটি বিষয় হিসেবে দাঁড়িয়েছে। তাছাড়া দর্শন শাস্ত্র সবচেয়ে যে ব্যক্তিটির অবদান চোখে পড়ার মত ছিল তিনি হলেন থেলিস। দর্শনের জনক কে তা হলো দর্শন শাস্ত্রের জনক গ্রিক দার্শনিক থেলিস কে দর্শনের জনক বলা হয়। সাধারণত এই বিজ্ঞানীটির দর্শনের উপর বিশেষ অবদান রয়েছে তাই দর্শন বিজ্ঞানের বিজ্ঞানী ও দর্শনের জনক হিসেবে তাকে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। আপনারা শিক্ষা সংক্রান্ত যে কোন তথ্য জেনে নিতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে খুব সহজে জেনে নিতে পারেন আপনারা প্রতিনিয়ত আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এ বিষয়গুলো জেনে নিতে পারবেন।

আশা করছি আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি আমাদের ওয়েবসাইটে প্রদান করতে পেরেছি। আপনাদের যেকোন প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে বারবার ভিজিট করে আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর গুলো জেনে নিতে পারেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *