পৌরনীতি বলতে সাধারণত বুঝি নাগরিক বিষয়ের প্রাথমিক জ্ঞান। পৌরনীতি শাস্ত্রে নাগরিক বিষয়ে সকল ধরনের আলোচনা করা হয়ে থাকে তাই একে নাগরিক বিষয় জ্ঞান বলা হয়। একটি দেশের সুশীল নাগরিক হিসেবে পৌরনীতির জ্ঞান থাকাটা অত্যন্ত জরুরী। একটি রাষ্ট্রের নাগরিকের পৌরনীতি সম্পর্কে জ্ঞান থাকাটা একটি সুশীল নাগরিকের দায়িত্ব। তাই আপনারা অনেকেই পৌরনীতি জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে আগ্রহী। আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে ইন্টারনেটসহ গুগলের বেশ কিছু জায়গায় অনুসন্ধান করছেন আপনাদের জন্য আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে এই বিষয়টি সম্পর্কে তথ্য প্রদান করব।
আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান আমাদের ওয়েব সাইটে থাকা আর্টিকেলটি মনো যোগ সহকারে পড়ুন। তাছাড়া আপনাদের সুবিধার জন্য প্রতি নিয়ত এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করি আপনারা গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো জেনে নিতে পারবেন।
পৌরনীতির ইংরেজি শব্দ হলো সিভিক্স। পৌরনীতি সাধারণত নাগরিক বিষয়ক জ্ঞান। পৌরনীতি সাধারণত এমন একটি বিজ্ঞান যেখান থেকে একটি রাষ্ট্রের নাগরিকের অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ এবং স্থানীয় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নাগরিকের বিষয়ে সকল বিস্তারিত ও জ্ঞানমূলক আলোচনা করে থাকে। একটি রাষ্ট্রকে আধুনিক রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে ও একটি রাষ্ট্রকে সামনের দিকে অগ্রসর হতে হলে অবশ্যই সে রাষ্ট্রের নাগরিকের রাষ্ট্রের উচ্চপদস্থ কর্ম কর্তাদের নাগরিক বিষয় সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান থাকাটা জরুরী। পৌরনীতি বিজ্ঞান এখান থেকে মানুষ নানা ধরনের শিক্ষার মাধ্যমে সমাজকে পরিবর্তন করছে সমাজের নাগরি কের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও একটি সুশীলনগরকে যে দায়িত্ব সেই সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়ে যাচ্ছে পৌরনীতি মাধ্যমে।
পৌরনীতির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে নাগরিক জীবনের সকল ধরণের কার্যকলাপ গুলো নিয়ে সুনির্দিষ্ট ভাবে আলোচনা ও অনুশীলন করা। নাগরিকতা বিষয়ক বিজ্ঞান হচ্ছে সেই বিজ্ঞান যা নাগরিক এবং নাগরিক জীবনের সকল বিষয়াদি নিয়ে গবেষণা করে। তাছাড়া একটি রাষ্ট্রের প্রত্যেকটি নাগরি কের অনুগত্য প্রকাশ করা উচিত বলে আমি মনে করি। তাছাড়া একটি রাষ্ট্রের সুনাগরিকের মধ্যে অন্যতম গুণগুলো হলো। রাষ্ট্রের সকল আইন কানুন মেনে চলা, তাছাড়া একটি নাগরিকের উপর রাষ্ট্রের দেওয়া যে সকল বিধি-নিষেধ গুলো আছে সেগুলো সঠিকভাবে মেনে চলা। সঠিকভাবে কর প্রদান করা। এবং রাষ্ট্রের প্রতি গভীর ভালোবাসা এগুলো হলো একটি রাষ্ট্রের সুনাগরিকের পরিচয়।
একটি রাষ্ট্র থেকে একটি সুনগরিক অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকে তাই একটি সুনাগরিকের রাষ্ট্রের প্রতি অনেক দায়িত্ব থাকে। তাছাড়া একটি রাষ্ট্রেরও একটি নাগরিকের ওপর অনেক ধরনের দায়িত্ব থাকে যেগুলোকে রাষ্ট্রকে সঠিকভাবে পালন করতে হবে আর এ ধরনের জ্ঞান আমরা পৌরনীতি থেকে পেয়ে থাকি। ব্রিটিশ রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ইএম হোয়াইট এ বিষয়ে বলেছেন পৌরনীতি হল জ্ঞানের সেই মূল্যবান শাখা যেখান থেকে রাষ্ট্র সম্পর্কে সকল জ্ঞান পাওয়া যায়। তাছাড়া পৌরনীতির ওপর দীর্ঘদিন গবেষণা করে গেছেন অ্যারিস্টিটল। অ্যারিস্টটলের দীর্ঘদিনের গবেষণা সফল হয়। আর তার জন্য তাকে পৌরনীতির জনক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়।
পৌরনীতি মাধ্যমে একজন নাগরিক সর্বপ্রথম তার নিজের অধিকার সম্পর্কে জানে। নাগরিক রাষ্ট্র থেকে কি কি সুযোগ সুবিধা পাবে তা নিয়ে পৌরনীতি আলোচনা করে। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা সংস্কৃতি পৌরনীতি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিজ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ে সকল তথ্যগুলি গুলো প্রকাশিত করে থাকে। যেহেতু আমাদের পৌরনীতি শিক্ষার মাধ্যমে একটি রাষ্ট্রের ও নাগরি কের সকল তথ্য জেনে নিতে হয় তাই প্রতিনিয়ত এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে লিখে থাকি
তাছাড়া একটি রাষ্ট্রের নাগরিকের দায়িত্ব পৌরনীতি সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান থাকা। কারণ এই সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান থাকলে রাষ্ট্রের প্রতি আপনার অধিকার কি কি এই বিষয়টি সম্পর্কে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন।
আপনারা যারা পৌরনীতির জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নিতে চান আপনাদের জন্য এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করা হলো। তাছাড়া আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা সংক্রান্ত সকল ধরনের তথ্য প্রকাশিত করি। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে বারবার ভিজিট করে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নিবেন।