বুদ্ধির মুক্তি এ আন্দোলনটি একটি ঐতিহাসিক আন্দোলন। এই আন্দোলনটি একটি প্রগতিশীল আন্দোলন ছিল। আর এই আন্দোলনটির ছিল ধর্মীয় ও সামাজিক কুসংস্কার বিরোধী একটি আন্দোলন। এই আন্দোলনটির মূল কারণ ও উদ্দেশ্য ছিল বাংলার মুসলমান সমাজের যে ধর্মান্ধতা সম্পর্কে কুসংস্কার ও কুপ্রথা বিরাজমান ছিল, এসব দূরী করণই ছিল এই আন্দোলনটির মূল উদ্দেশ্য। সমাজে আন্দোলনটিকে বুদ্ধির মুক্তি বলে অভিহিত করা হয়। তাই আপনারা অনেকেই এই বিষয়টি সম্পর্কে অনেক কিছু জেনে নিতে আগ্রহী। আর তার মধ্যে বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনের সাথে কে জড়িত ছিলেন এই বিষয়টি জেনে নিতে চান। তাই আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদের জানিয়ে দিতে চাই এই বিষয়টি সম্পর্কে। আর এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটে থাকা আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পরুন আর জেনে নিন এই বিষয়টি সম্পর্কে।
আপনারা যারা এ ধরনের সাম্প্রতিক বিষয় গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে চান তাছাড়া শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলো সম্পর্কে জানতে চান আমরা আপনাদের জন্য আমাদের ওয়েব সাইটে প্রতিনিয়ত এ ধরনের বিষয় গুলো সম্পর্কে জানিয়ে দেই তাই আপনারা আমাদের ওয়েব সাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন আর জেনে নিন এ প্রশ্নের উত্তর গুলো। আশা করছি আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর গুলো পেয়ে যাবেন। তাছাড়া আপনারা যে কোন প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য গুগলে সার্চ করছেন গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আপনাদের প্রয়োজনীয় যে কোন প্রশ্নের উত্তর গুলো বিস্তারিত ভাবে জেনে নিতে পারবেন। তাছাড়া আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের প্রয়োজনীয় যেকোনো প্রশ্নের উত্তর গুলো কোন ঝামেলা ছাড়াই ডাউনলোড করতে পারবেন।
বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনটি গঠিত হয় কয়েকটি আলোকিত ব্যক্তির মাধ্যমে। মুসলমানদের কুসংস্কার থেকে মুক্ত হয়ে যুক্তি ও জ্ঞানের রাজ্যে আহ্বান করাই ছিল এই আন্দোলন টির মূল লক্ষ্য। সেই সময়ে বাংলার সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া অঞ্চল ছিল পূর্ব বাংলা আর পূর্ব বাংলার প্রধান শহর ছিল ঢাকা। আর পূর্ব বাংলার অধিকাংশ মানুষ ছিলেন জাতিতে মুসলমান। আর পিছিয়ে পড়া এই মুসলিম জাতিকে সর্বক্ষণ সামনের দিকে অগ্রসর হওয়ার জন্য নানান ধরনের আন্দোল ন ও বিভিন্ন ধরনের গোষ্ঠী এগিয়ে আসেন আর তার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন বুদ্ধির মুক্তি এ আন্দোলনটি। মুসলিম সাহিত্য সমাজের লক্ষ্য ছিল ধর্ম ও ধর্ম প্রভাবিত মুসলমান সমাজকে বৈজ্ঞানিক যুক্তির ভিত্তিতে দাঁড় করিয়ে দিতে।
বাঙালি মুসলমান সমাজের যুগ যুগান্তরের বুদ্ধিকে মুক্ত করে জ্ঞান-পিপাসা জাগিয়ে তোলাই ছিল বুদ্ধির মুক্তি আন্দলনের প্রধান লক্ষ্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ কিছু ব্যক্তির নেতৃত্বে বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনটি নেতৃত্ব পেয়েছিলেন। বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন বিষয়ে আপনাদের অনেক তথ্য জানিয়ে দিলাম আমরা এখন আপনাদের জানিয়ে দেবো বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনের সাথে কে জড়িত ছিলেন। এই আন্দোলন টির সাথে অনেকেই জড়িত ছিলেন তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন,কাজী মোতাহার হোসেন, আবুল হুসেন, কাজী আবদুল ওদুদ, আবদুল কাদির প্রমুখ। নাম না জানা আরও অনেকে এই মুক্তির আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন। এ ধরনের আন্দোলন পূর্ব বাংলার মুসলিম জাতির অগ্রগতির জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
আমরা আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তর টি সম্পর্কে আমাদের আজকের উপরোক্ত আর্টিকেলটির মাধ্যমে জানিয়ে দিলাম। তাছাড়া আপনারা আপনাদের প্রয়োজনীয় যে কোন তথ্য জানার থাকলে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন আর জেনে নিন আপনাদের প্রশ্নের উত্তর।