বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান কে ২০২৩

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর গুলোর মধ্যে অন্যতম। ১৯৭২ সালের ৭ই এপ্রিল বাংলাদেশ সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী আনুষ্ঠানিক ভাবে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কার্যক্রম শুরু হয়। বাংলাদেশের প্রতিটি উন্নয়নের ক্ষেত্রে এই বাহিনীটির ভূমিকা অপারিসীম। তাই আপনারা অনেকেই জেনে নিতে চান বিমান বাহিনীর প্রধান কে। তাছাড়া আপনারা অনেক সময় অনেক ক্ষেত্রে বিমান বাহিনীর প্রধান কে এই প্রশ্নটির সম্মুখীন হতে হয়। তাই এ প্রশ্নের উত্তর জেনে নিতে আপনারা গুগল সহ ইন্টারনেটের বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করছেন। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো নিয়মিতভাবে লিখে থাকি। আপনারা যারা এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য গুগলে সার্চ করছেন আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এ প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক এ বিষয়টি সম্পর্কে।

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে সর্বপ্রথম যে দায়িত্বটি প্রদান করা হয়েছিল সেটা হল বাংলাদেশের আকাশ সীমাকে রক্ষা করা। যেকোনো সময় যে কোন রাষ্ট্র বাংলাদেশের আকাশ সীমা অতিক্রম করলে তাদেরকে সতর্ক করা এবং বাংলা দেশের আকাশকে সর্বক্ষণ রক্ষা করা এই বাহিনীটির প্রধান কাজ। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর সহ যেকোনো বাহিনীর যেকোনো ধরনের বিপদের সময় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীটি সর্বক্ষণ পাশে থাকে। বিমান বাহিনীতে বাংলাদেশের প্রাকৃতি ক দুর্যোগ ঝড় জলোচ্ছ্বাস এবং বন্যা দুর্গত মানুষের পাশে সব সময় নিজেদের নিয়োজিত রাখে। দেশের শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য ও দেশের মানুষের যেকোনো ধরনের কল্যাণের জন্য এই বাহিনীটি যেকোনো সময় নিজেদের নিয়োজিত রাখে। দেশের প্রতিটি উন্নয়ন মূলক কাজে এই বাহিনীটির ভূমিকা চোখে পড়ার মতো।

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সদর দপ্তর ঢাকা বিভাগের কুর্মিটোলা তে অবস্থিত এ বাহিনীর সকল কার্যক্রম বাহিনীটির প্রধান কার্যালয় থেকে পরিচালিত হয়ে থাকে। প্রত্যেকটি বাহিনী পরিচালনা করার জন্য একজন নির্দিষ্ট পরিচালক থাকে আর সে নির্দিষ্ট পরিচালক কে আমরা বাহিনীর প্রধান বলে থাকি। আর একজন বাহিনীর প্রধান এর মাধ্যমে বাহিনীর সকল সুযোগ সুবিধা ও সঠিকভাবে পরিচালিত হয়ে আসছে কিনা সেটা দেখার দায়িত্ব বাহিনীটির প্রধান। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান যে সাধারণত বিমান বাহিনীর প্রধান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর যেকোনো ধরনের সমস্যা ক্ষেত্রে বাহিনীটির প্রধানের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে গণ্য হয়। তাছাড়া দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার ক্ষেত্রে এই বাহিনীটির ভূমিকা অপরিসীম।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে বাংলাদেশের অবস্থা নাজুক ছিল আর দেশ স্বাধীন হওয়ার পরেই বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর জন্ম ঘটে আর দেশ স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর বাংলাদেশকে পুনরায় আগের রূপে ফিরে নিয়ে আসতে নানান ধরনের উন্নয়ন মূলক কাজে নিজেদের নিয়োজিত করে রেখেছিলেন। এখন অব্দি বাংলাদেশের প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজে এই বাহিনীর ভূমিকা অপরিসীম। এই বাহিনী সুনাম শুধু দেশে নয় দেশের বাইরেও এই বাহিনীর সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে। একটি সুষ্ঠু দেশ ও জাতি গঠনে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রতিটি ক্ষেত্রে কাজ করে যাচ্ছে। তাছাড়া প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষের যে ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটে সেই প্রাকৃতিক বিপর্যয় গুলো হাত থেকে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর এই অসহায় মানুষ গুলোকে প্রতিনিয়ত নিরাপত্তা দান করে।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে এখন অব্দি অনেক বিমান বাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে গিয়েছেন। কেউ এই দায়িত্ব পালনে অনেক সুনাম অর্জন করেছে আবার কেউ এই দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। তাই আপনারা যারা বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান কে এই বিষয়টি জেনে নেয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করেছেন তাদের জন্য বলছি।বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রধান হন চার তারকা এয়ার চিফ মার্শাল পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা। বিমান বাহিনীর বর্তমান প্রধান হচ্ছেন এয়ার মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান যিনি বর্তমানে এই বাহিনীর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি এই দায়িত্বে রয়েছেন প্রায় দুই বছর হলো। প্রায় দুই বছরের তিনি খুব সুনামের সঙ্গে এই দায়িত্ব পালন করে চলেছেন।

আপনারা যারা এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলো জেনে নিতে চান আমরা এই বিষয়গুলোর সম্পর্কে প্রতিনিয়ত আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করি। আপনারা আপনাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলো জেনে নেয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *