সমীকরণে অজ্ঞাতবাসীকে চলক বলা হয়ে থাকে। যেমন-
5x +4 = 9
যে সমীকরণ নিয়ে প্রথম ঘাট বিশিষ্ট একটি মাত্র অজ্ঞাতরাশি থাকে তাকে প্রথম ঘাটে সমীকরণ বা সরল সমীকরণ বলা হয়। সমীকরণের সমাধান করতে পরবর্তী লাইন বা অথবা যারা শুরু করতে হয় এছাড়া বিকল্প বা এরো চিহ্ন ব্যবহার করাও যায়। সমীকরণের চলক রাশি কে বামপক্ষে রাখতে হয় সংখ্যাগুলোকে ডান পাশে নিয়ে যেতে হয়। কোন সংখ্যা বা রাশি প্রক্ষান্তরের সময় বিপরীত চিহ্ন হবে। অর্থাৎ যোগ থাকলে বিয়োগ দিতে হবে বিয়োগ থাকলে যোগ দিতে হবে এছাড়া গুন থাকলে ভাগ হবে ভাগ থাকলে গুণ চিহ্ন দিতে হবে এভাবে সমীকরণের বিপরীত জন্য ব্যবহার করতে হয়।
উভয় পাশে ভগ্নাংশ আকারে সংখ্যা থাকলে বজ্রগুণন অর্থাৎ আড়াহারি গুণন তথা একটি চলকের সাথে অন্যটির চলক এভাবে গুন করে সরল আকারে করতে হয়। সহ সমীকরণ করার সময় অজ্ঞাত ও রাশি সমূহের মান দ্বারা একাধিক সমীকরণ যুগল সিদ্ধ হলে সমীকরণ সমূহকে একত্রে সহ সমীকরণ বলা হয়। সরলসহ সমীকরণ করতে হলে অজ্ঞাতবাসমূহ একঘাত বিশিষ্ট হলে সে সহ সমীকরণকে সরলসহ সমীকরণ বলে থাকি। দুটি অজ্ঞাতরাশী বিশিষ্ট দুটি সরলসহ সমীকরণের সমাধান নির্ণয়ের জন্য আমাদের সরল সহ সমীকরণের সমাধান নির্ণয়ের চারটি ধাপ অতিক্রম করতে হয়। বা চারটি ধাপে এই সমাধান করে নির্ণয় করা যায়। যে কোন সমাধান করতে হলে অর্থাৎ সমীকরণের সমাধান করতে হলে আমাদের চলকের মান নির্ণয় করতে হয় অন্য কিছুর মান না। যদি এক্সকে চলো এবং a কে ধ্রুবক হিসেবে ধরে কোন সমাধান থাকে তাহলে আমাদের x এরই মান নির্ণয় করতে হবে। তবে বিশেষ কোনো নির্দেশনা না থাকলে প্রচলিত রীতি অনুযায়ী x কে চালক হিসেবে ধরা হয়।
সাধারণত ইংরেজি বর্ণমালার ছোট হাতের শেষের দিকের অক্ষর অর্থাৎ x,y,z হিসেবে এবং প্রথমদিকের অক্ষর অর্থাৎ a,b,c কেক হিসেবে ব্যবহার করা হয় এই সমাধানে। আমরা জানি যে যে সমীকরণে একটি মাত্র অজ্ঞাতর আশায় থাকে তাকে এক চলক্তি বিশিষ্ট সমীকরণ বলে থাকে। একটা লোক বিশিষ্ট সমীকরণের উদাহরণ হিসেবে আমরা দেখাতে পারি
x+3=5. এক্ষেত্রে x এর মান ১ থেকে ১০ পর্যন্ত যেকোনো বাস্তব সংখ্যা হতে পারে। কাজেই আমরা বলতে পারি যে, যখন কোন অক্ষর বা প্রতীক কোন সেটের উপাদান বোঝায় তখন একে চালক বলে। আবার দেখা যায় সমীকরণে সমান চিহ্নের দুই পক্ষের দুইটি বাস্তব বহু প্রতি থাকে অথবা এক পক্ষে শূন্য থাকতে পারে। দুই পক্ষের বউ যদি ঝলকের সর্বোচ্চ ঘাত সমান নাও হতে পারে। সমীকরণ সমাধান করে চলকে সর্বোচ্চ খাটের সমান সংখ্যক মান পাওয়া যাবে।
এই মানবা মানগুলোতে বলা হয় সমীকরণটির মূল। এই মন বা মুলগুলো দ্বারা সমীকরণটি সিদ্ধ হয় কিনা সেটি আমাদের সমাধান করার পর দেখে নিতে হয়। জ্যোতিষীদ্ধ না হয় তাহলে আমরা বলতে পারি সমীকরণটির মূল এটি নয় বা সমীকরণটি এটি বীজ হবে না। অফিস হচ্ছে সমীকরণের একটি অংশ। সমান চিহ্নের দুই পক্ষকে সমানঘাত বিশিষ্ট দুটি থাকতে পারে। সর্বোচ্চ ঘাতের সংখ্যা কেউ অধিক সংখ্যক মানের জন্য অভেদটি সিদ্ধ হবে। আমরা এতক্ষণে চলক সম্পর্কে বহু কথা বলে ফেললাম। চালকের অনেক ধারণাও নিলাম। তাই এখন দেখতে পারি চলো কি বা চলক কাকে বলে? চলুন দেখা যাক চলক কাকে বলে
চলক: কোন সমীকরণে চড়ক বলতে আমরা বুঝি যে, যখন কোন অক্ষর প্রতীক বা কোন সেটের উপাদান বুঝায় তখন একে চলক বলা হয়। অর্থাৎ আমরা কোন সমীকরণে যখন কোন অক্ষর বা প্রতীককে অজ্ঞাতবাসী বলে ধরে নিব তখন সেটি হবে সেই সমীকরণের চলক।
কোন সমাধানকে সমীকরণাকারী প্রকাশ করে এবং সেই সমীকরণটির সমাধানের নিয়মে অংক কষা খুবই সহজ হয়ে থাকে। তাই গণিতে চলক একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে।