সংখ্যার ইতিহাস মানব সভ্যতার ইতিহাস এর মতই প্রাচীন। পরিমাণকে প্রতীক দিয়ে সংখ্যা আকারে প্রকাশ করার পদ্ধতি থেকে গণিতের উৎপত্তি হয়। গ্রিক দার্শনিক অ্যারিস্টোটলের মতে প্রাচীন মিশরের পুরোহিত সম্প্রদায়ের অনুশীলনের মাধ্যমে গণিতের আনুষ্ঠানিক অভিষেক ঘটে। তাই বলা যায় সংখ্যা ভিত্তিক গণিতের সৃষ্টি, যীশু খ্রীষ্টের জন্মের প্রায় ২০০০ বছর পূর্বে থেকে। এরপর নানা জাতি অসভ্যতার হাত ঘুরে সংখ্যা ও সংখ্যারীতি অধনা একটি সার্বজনীন রূপ ধারণ করেছে। সংখ্যা দুই ধরনের হতে পারে একটি অসীম সংখ্যা আর একটা অসীম সংখ্যা। স্বাভাবিক সংখ্যার গণনার প্রয়োজনে প্রাচীন ভারতবর্ষের গণিতবিদ সর্বপ্রথম ০ ও ১০ ভিত্তিক স্থানীয় মান পদ্ধতির প্রচলন করেন যা শুধু সংখ্যা নয় একটি মাইল ফলক হিসাবে বিবেচিত হয়।
পরে ভারতীয় ও চীনা গণিতবিদগণ ০ ঋণাত্মক, বাস্তব ,পূর্ণ ও ভগ্নাংশ ,সংখ্যার ধারণার বিস্তৃতি ঘটান যা মধ্যযুগে আরবীয় গণিতবিদ গণ ভিত্তি হিসেবে গ্রহণ করেন। এখন আমাদের দেখাতে হবে এক থেকে ১৫ ক্রমিক সংখ্যার যোগফল কত বা সমষ্টি কত। আগে জানি ক্রমিক সংখ্যা কি বা কোনগুলো। আমরা জানি পরপর সংখ্যাগুলোকে ক্রমিক সংখ্যা বলা হয়ে থাকে। যেমন ৪,৫,৬ ক্রমিক সংখ্যা। ২৩,২৪,২৫ ক্রমিক সংখ্যা, এভাবে গনণার ক্ষেত্রে পরপর সংখ্যাগুলোকে ক্রমিক সংখ্যা বলা হয়। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, বিজ্ঞান, ইত্যাদি সকল বিষয়ে বিভিন্ন অজানা তথ্য আপনাদের জানানোর জন্য প্রকাশ করা থাকে।
আমাদের ওয়েবসাইট থেকে তথ্যগুলি আপনারা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নিতে কোন ধরনের আলাদা অর্থের প্রয়োজন হয় না। তাই আপনারা যদি চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন কোন ঝামেলা ছাড়াই। শিক্ষার্থীদের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে সকল শ্রেণীর সকল বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি খুব সুন্দর সঠিক সহজ সরল প্রাঞ্জল ভাষায় প্রকাশ করা হয়ে থাকে। তাই যদি কোন শিক্ষার্থীর প্রয়োজন হয় প্রশ্নের উত্তরের, তাহলে তারা আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে সেখানে তার শ্রেণী অনুযায়ী বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি দেখে নিতে পারবে। আর যদি কোন প্রশ্নের উত্তর তাদের প্রয়োজন পরে পছন্দ হয় তাহলে অবশ্যই ডাউনলোড করে নিতে পারবে এবং ডাউনলোড করে নিতে কোন আলাদা অর্থের প্রয়োজন পড়ে না তাই সাশ্রয়ী
ভাবেই তারা নিতে পারবে।
এখন প্রথমেই আমাদের দেখতে হবে এক থেকে ১৫ পর্যন্ত সংখ্যাগুলি কত। এক থেকে ১৫ পর্যন্ত ক্রমিক সংখ্যা গুলি হল ১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯,১০,১১,১২,১৩,১৪ এবং ১৫ তাহলে সংখ্যাগুলোর যোগফল বা সমষ্টি হচ্ছে
১+২+৩+৪+৫+৬+৭+৮+৯+১০+১১+১২+১৩+ ১৪+১৫= ১২০
তাহলে আমরা দেখলাম ১ থেকে ১৫ পর্যন্ত ক্রমিক সংখ্যাগুলির যোগফল ১২০।
দশমিক ভগ্নাংশের সাহায্যে সংখ্যা প্রকাশের কৃতিত্ব মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম গণিতবিদদের বলে মনে করা হয়। আবার তারাই একাদশ শতাব্দীতে সর্বপ্রথম বীজগণিতীয় দ্বিঘাত সমীকরণের সমাধান হিসেবে বর্গমূল আকারে অমূলদ সংখ্যার প্রবর্তন করেন।
ময়ূরের মাথায় যেমন শিখা, সাপের মাথায় যেমন মনি, ঠিক তেমনি শাস্ত্রের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ হলো গণিত আর এই কথাটি বলেছেন বেদাঙ্গ জ্যোতিষবিদ। তাই আমরা যত শাস্ত্র ই জানি, যত তথ্যই জানি, সবকিছু গণিতের উপর নির্ভরশীল। এবং গণিত করেই আমরা আমাদের নিজের মেধাকে শাণিত করে নিতে পারি। আমরা গণিত শিখব গণিতকে জানবো গণিত দিয়ে বিশ্ব জয় করব। গণিতের মাধ্যমে সকল হিসাব নিকাশ তথ্য ইত্যাদি হয়ে থাকে। তাই গণিত বিষয়ে যত বেশি জানা যাবে নিজের মেধা তীক্ষ্ণতা তত বৃদ্ধি পাবে। আমাদের প্রতিটি শিক্ষার্থীকে আমরা গণিত শিক্ষার প্রতি আগ্রহ করে তোলার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে গণিত সম্পর্কিত অনেক তথ্য এবং প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি দেওয়া আছে। তাই প্রতিটি শিক্ষার্থী যদি আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে তাহলে অবশ্যই গণিত সম্পর্কে ভালো জ্ঞান অর্জন করতে পারবে।