ত্বরণ নির্ণয়ের সূত্র

আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তার মাঝে কোনটি স্থির বা কোনটি স্থিতিশীল এবং কোনটি চলমান বা কোনটি গতিশীল সেটি বুঝতে আমাদের কখনো অসুবিধা হয় না। এখন কথা হচ্ছে যে আমাদের এই স্থিতি এবং গতি সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমাদের ত্বরণ মন্দন স্বরণ ইত্যাদি সম্পর্কে অবশ্যই জানা জরুরি। এখানে আমাদের ত্বরণ নির্ণয় সূত্রটি দেখাতে হবে। তাই আমাদের এই স্থিতি শক্তি ও গতি শক্তি সম্পর্কে হিসাব মেলাতে অবশ্যই ত্বরণ, মন্দন, স্বরণ ইত্যাদির প্রয়োজন হবেই। কোন গতিশীল বস্তু যদি নির্দিষ্ট সময় পরপর একটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে যায় একই দিকে একইভাবে অতিক্রম করে তাহলে সেটাকে পর্যায়বৃত্ত গতি বলে।

আবার একটি বিশেষ ধরনের পর্যাবৃত্ত গতি হচ্ছে সরল স্পন্দন গতি। স্পন্দনগতির বেলায় একটি নির্দিষ্ট বিন্দুর দুইপাশে বস্তুটি স্পন্দিত হয়। আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি সম্পর্কে জানেন তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন এবং এখানে এসেই আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি নেবেন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া থাকে। তাই যে কোন প্রশ্নের উত্তর জানতে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি অবশ্যই ভিজিট করবেন। আমাদের ওয়েবসাইটে এসে যদি কোন প্রশ্নের উত্তর আপনাকে ডাউনলোড করে নিতে হয় তাহলেও সেটি আপনি নিতে পারবেন অনায়াসেই ।

কারণ আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নিতে এক্সট্রা কোন চার্জ প্রযোজ্য হয় না। আপনারা যারা প্রশ্ন ডাউনলোড করে নিবেন তারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে, ওয়েবসাইটের নিচে ডাউনলোড অপশনে গিয়ে সেখানে দেখানো লিংকে ক্লিক করে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। যেহেতু প্রশ্নের উত্তর জানা ব্যতীত লেখাপড়ায় কখনো ভালো হওয়া সম্ভব নয়। তাই তোমাদের কে সকল প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে জানা একান্ত প্রয়োজন।

যারা প্রশ্নের উত্তরগুলি সঠিকভাবে জানতে চাইলে তারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি দেখে নিতে পারে। আমাদের ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তরগুলি সঠিক এবং নির্ভেজাল। তাই আপনাদের যাদের প্রয়োজন আপনারা তারা অবশ্যই প্রশ্নের উত্তরগুলি এখানে এসে দেখে নিয়ে শিক্ষা জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ভাল পালন করতে পারবেন।

তাই এখন আর গাইড বই, নোট বই পাঠ্য বই নিয়ে ঘোরার সময় নেই। হাতে একটা স্মার্ট ফোন থাকলেই আপনার প্রয়োজনের সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন এই স্মার্টফোন ব্যবহার করে।জানার যেহেতু শেষ নেই তাই আপনারা যেখানে, যেভাবে থাকবেন ,জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন এবং আপনার প্রশ্নের উত্তরগুলি দেখে নিবেন। এখন আমরা ত্বরণ নির্ণয়ে আসি। যখন কোন বস্তু সমবেগে যায় তখন তার কোন তরণ নেই। বেগের পরিবর্তন হলেই বুঝতে হবে সেখানে ত্বরণ রয়েছে আরও সুস্পষ্ট করে বললে বলতে হবে ত্বরণ হচ্ছে সময়ের সাথে বেগের পরিবর্তনের হার। যদি বেগ এর মান বাড়তে থাকে তাহলে আমরা বলি বেগের দিকে বস্তুটির ত্বরণ হচ্ছে।

যদি বেগের মান কমতে থাকে তাহলে আমরা বলি, বস্তুটির ঋণাত্মক ত্বরণ বা মন্দন হচ্ছে আমরা এখন সরলরেখা চলমান কোন একটি বস্তুর ত্বরণ বের করতে পারি। ত্বরণ হচ্ছে বেগের পরিবর্তনের হার , যদি সমত্বরণ হয়। অর্থাৎ সময়ের সাথে সাথে ত্বরণের পরিবর্তন না হয় তাহলে আমরা বলতে পারি।
ত্বরণ =(শেষ বেগ – আদি বেগ) /অতিক্রান্ত সময়
অর্থাৎ যদি প্রথমে কোনো কিছুর বেগ হয় u এবং t সময় পর তার বেগ হয়v তাহলে ত্বরণ a হচ্ছে
a = v -u /t
স্বরণের মাত্রা [a] = LT-2 জ্বরণের একক ms- 2

কাজেই যদি ত্বরণ a জানা থাকে তাহলে কোনো বস্তুর আদি বেগ হলে সময় পর তার বেগ বের করা খুব সোজা। তাহলে আমরা ত্বরণ কি ,ত্বরণের সূত্র কি সেগুলো সব জেনে নিলাম। তাহলে এখন পদার্থবিজ্ঞানের ত্বরণ স্বরণ মন্দন ইত্যাদি সম্পর্কে যেসব প্রশ্নের উত্তর থাকে, সেগুলো আমরা অবশ্যই পারব বলে আশা রাখি। তাই তোমরা তোমাদের সঠিক উত্তরগুলি পেতে অবশ্যই ওয়েবসাইট টি ভিজিট করবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *