বীজগণিত অংশে প্রথম সূত্র বর্গ নির্ণয়ের সূত্র, এরপরেই আসে ঘন নির্ণয়ের সূত্র। তাই ঘন নির্ণয়ের সূত্রটি বীজগণিতের একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র সূত্র হিসেবে বিবেচ্য হয়। আজ আমাদের দেখতে হবে ঘন নির্ণয়ের সূত্রটি কি। বীজগণিতের অনেক অংকই এই ঘননির্ণয়ের সূত্র দিয়ে নির্ণয় করতে হয়। যেহেতু বীজগণিতের অংক মানেই কোন সূত্র বা নিয়ম মেনে করতে হয়। তাই ঘন নির্ণয়ের সূত্রটি বীজগণিতের একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র। আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনারা সকলে ভিজিট করে দেখে নিন। আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি থাকে।
তাই শিক্ষা বিষয়ের সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি সবার আগে জানতে আপনারা অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করেন। আমাদের ওয়েবসাইটে বাংলা, ইংরেজি,গণিত, ভূগোল রসায়ন, পদার্থ, জীববিজ্ঞান, আইসিটি, সকল বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি অত্যন্ত সঠিক নির্ভুল করে দেওয়া থাকে। যে সকল শিক্ষার্থী ক্লাসের স্যারদের কথা, বাইরে প্রাইভেট স্যারদের কথা, বাড়িতে অভিভাবক টিচারদের কথা, যদি না বুঝতে পারে তাহলে অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটে দেওয়া প্রশ্নের উত্তর গুলি অবশ্যই বুঝতে পারবে।
কারণ আমাদের এই ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তরগুলি অত্যন্ত সহজ সরল এবং প্রাঞ্জল ভাষায় লিখিত হয়। তাই যে কোন শিক্ষার্থীর জন্য আমাদের এই প্রশ্নের উত্তর বুঝতে কোন ধরনের সমস্যা হবে না। এবং পরীক্ষায় ভালো ফল করার জন্য আমাদের যেহেতু সবসময় পড়াশোনার মধ্যে থাকতে হয় সে কারণে সব সময় যেহেতু নোট ও গাইড বই নিয়ে ঘোরার সময় নেই। তাই তোমাদের সাথে যদি একটি স্মার্ট ফোন থাকে তাহলে যেখানে থাকো সেখানেই প্রশ্নের উত্তরগুলি পেয়ে যাবে, আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার মাধ্যমে।
তাই আর অন্যদিকে মনোনিবেশ না করে অবশ্যই পড়াশোনার মধ্যে থাকলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে যান। মূলত গণিত একটি কঠিন বিষয়। এই কঠিন বিষয়টিকে আমরা অত্যন্ত সহজ সরল ভাবে শিক্ষার্থীদের ভাবে উপস্থাপন করে আসছি আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। আজ আমরা বড় নির্ণয়ের সূত্রটি দেখাবো। যেহেতু ঘনের মাধ্যমে বা ঘণের সূত্রের মাধ্যমে বীজগণিতের অনেক প্রশ্নের উত্তরই দিতে হয় তাই আমরা ঘনের সূত্রটি কি এটি এখানে দেখাবো।
শিক্ষার্থী হিসেবে ভালো করতে হলে আমাদের গণিত বিষয়টি খুব যত্ন সহকারে করে যেতে হবে। আর গণিত করতে হলে বিভিন্ন সূত্র ও নিয়মের অবশ্যই প্রয়োজন হবে। তাই তোমরা গণিত করার আগে সূত্র গুলি মনে রাখতে হবে। সূত্রগুলি না জানা থাকলে বীজগণিত পাটিগণিত অনেক অংকই করা যায় না। তাই তোমরা এই সূত্র গুলি মনের মধ্যে গেঁথে রেখে দিবে, যখনই গণিত করতে যে সূত্রের প্রয়োজন হবে সেই সূত্রটি দিয়েই তোমরা অংক করে ফেলতে পারবে। জীবনে ভালো ফল করার জন্য গণিত শিখার কোন বিকল্প নেই। গণিতে ভালো তার মানে শিক্ষা জীবনের সকল সাবজেক্ট এই তুমি ভালো হতে পারবে। সব সাবজেক্টে ভালো শুধু গণিত পারিনা সেটি জীবনে কোন কাজে আসবে না। শিক্ষা জীবন, বাস্তব জীবন উভয় ক্ষেত্রেই গণিতের সমান গুরুত্ব আছে।
তাহলে এখন দেখা যাক ঘন নির্ণয়ের সূত্রটি কি। সংবলিত সূত্রাবলী
/ (a+b)3 = a²+3a²b+b² =a²+b²+3ab(a+b)
2/ a3+b3=(a+b)3-3ab(a+b)
= a²-B-3ab (a-b)
৩. a3-b³ = (a-b)3+3ab(a-b)
৪/ a ^ 3 – b ^ 3 = (a – b) ^ 3 + 3ab(a – b)
৫ / (a ^ 3) – b ^ 3 = (a – b)(a ^ 2 + ab + b ^ 2)
তাহলে আমরা ঘন নির্ণয়ের সূত্র গুলি কোনগুলি ব্যবহার করা হবে সেগুলো আমরা দেখে নিলাম। সব প্রয়োজনীয় সূত্র আমরা এখানে দিয়ে দিলাম। ঘন সংবলিত আর কোন প্রশ্নের উত্তরগুলি করতে তোমাদের আর কোন অসুবিধা হবে না। এই সূত্র গুলি তোমরা তোমাদের যদি জানা থাকে তাহলে ঘনর অংক করতে আর কোন ধরনের সমস্যায় পড়তে হবে না।