ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র

তিনটি সরলরেখা দ্বারা সীমাবদ্ধ ক্ষেত্রকে ত্রিভুজ বলে। ত্রিভুজের তিন কোণের সমষ্টি ১৮০° বা দুই সমকোণ হয়। ত্রিভুজের ভূমির বিপরীত দিকের বিন্দুর নাম হচ্ছে শীর্ষবিন্দু। ত্রিভুজ সংক্রান্ত কয়েকটি তথ্য বা ত্রিভুজের পরিচয় সম্পর্কে এখন তোমাদের কাছে তুলে ধরব।যেহেতু ত্রিকোণমিতি পরিমিতি ইত্যাদিতে ত্রিভুজ সংক্রান্ত অনেক ধরনের সমস্যা দেওয়া থাকে তাই আমাদের সেই সমস্যার সমাধান করতে হলে অবশ্যই ত্রিভুজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে এবং ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল কি সেই সূত্রটিও লাগবে। আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনো ভিজিট করেননি তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি একবারের জন্য হলেও ভিজিট করে যাবেন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটটিতে শিক্ষা বিষয়ক সকল ধরনের তথ্য দেওয়া থাকে। এবং এই তথ্যগুলি অবশ্যই সঠিক নির্ভুল।

শিক্ষা ক্ষেত্রে সকল শ্রেণীর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরগুলি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যায়। তাই আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি নিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তর গুলি আপনারা ডাউনলোড করেও নিতে পারবেন। প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের কোন এক্সট্রা চার্জের প্রয়োজন হবে না।তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি বার বার ভিজিট করুন এবং আমাদের পাশে থাকুন ।

তাহলে আমরা আপনাদের সঠিক উত্তরগুলি দিয়ে আপনাদের পাশে অবশ্যই থাকতে পারবো। ত্রিভুজ সংক্রান্ত আরো তথ্য সেগুলি হচ্ছে। ত্রিভুজের যে কোন বাহুকে বর্ধিত করলে যে বহিঃস্থ কোণ উৎপন্ন হয় , তা অন্তস্থ বিপরীত কোণ দ্বয়ের সমষ্টির সমান। কোন ত্রিভুজের প্রত্যেক বাহু উভয়দিকে বর্ধিত করলে যে ছয়টি বহিঃস্থ কোণ উৎপন্ন হয় তাদের সমষ্টি ৮ সমোকোণ হয়। কোন সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ অন্য যেকোনো বাহু অপেক্ষা বৃহত্তর।

কোন সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ অন্য যে কোন বাহু অপেক্ষা বৃহত্তর এবং কোন ত্রিভুজের শীর্ষবিন্দু থেকে ভূমির মধ্যবিন্দুর সংযোগ সরলরেখাকে বলে মধ্যমা। ত্রিভুজের তিনটি মধ্যমা হয়। মধ্যমা ত্রয় সমবিন্দু । ত্রিভুজের মধ্যমাত্রয় পরস্পরকে দুই অনুপাত ১ এ বিভক্ত করে। কোন ত্রিভুজের তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্য তার পরিসীমার সমান হবে। ত্রিভুজের মধ্যমা তিনটির সমষ্টি তার পরিসীমা অপেক্ষা অবশ্যই ক্ষুদ্রতম। কোন ত্রিভুজের ভূমি, মধ্যবিন্দু থেকে অন্য দুই বাহুর ওপর অঙ্কিত লম্বর সমান হলে ত্রিভুজটির সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ হয়। একই কোণের বিপরীত পাশে অঙ্কিত দুইটি সমবাহু ত্রিভুজ সামান্তরিক গঠন করে। নিম্নোক্ত শর্তসাপেক্ষে ত্রিভুজ আঁকা যায়। যথা দুই বাহু একটি অন্তর্ভুক্ত কোণ থাকলে অথবা তিন বাহু থাকলে অথবা দুইটি কোণ এক বাহু দেওয়া থাকলে। বাহু ভেদে ত্রিভুজ তিন প্রকার এবং কোণ ভেদে ত্রিভুজ তিন প্রকার হয়ে থাকে।

ত্রিভুজগুলি যথাক্রমে সমবাহু, সমদ্বিবাহু এবং বিষমবাহু। আবার সমকোণী, সূক্ষ্মকোণী, স্থূলকোণী এবং সূক্ষ্মকোণী ত্রিভুজ। তাহলে আমরা ত্রিভুজ সংক্রান্ত সমস্ত তথ্যগুলি জেনে ফেললাম। তাহলে ত্রিভুজ অঙ্কন করতে বা ত্রিভুজের কোন কিছু প্রমাণ করতে আমাদের আর সমস্যা হবার কথা নয়। ফলে আমরা এখন দেখতে পারি ত্রিভুজের ক্ষেত্রফলের সূত্রটি কি। ত্রিভুজের ক্ষেত্রফলের বিভিন্ন সূত্র আছে।
সমকোণী ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল=(1/2×ভূমি × উচ্চতা) বর্গ একক
সমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল=√3/4 বাহু^2 বর্গ একক।

সমদ্বিবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল=ভূমি/4√(4a2-b2) বর্গ একক। তাহলে ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল গুলো আমরা দিলাম। যেকোনো ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল নির্ণয় করতে হলে তোমরা এই সূত্র গুলি ব্যবহার করে ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল নির্ণয় করতে পারবে। এখন ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের আর কোন ঝামেলা তোমাদের থাকলো বলে আমরা মনে করি না।

কারণ সমকোণী সমবাহু , সমদ্বিবাহূ প্রত্যেকটি ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র গুলি আমরা তোমাদেরকে দিয়ে দিলাম বা দেখিয়ে দিলাম। তাহলে তোমরা আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করে এখানে দেওয়া প্রশ্নের উত্তরগুলি তোমরা দেখে নিয়ে তোমাদের শিক্ষা জীবনের যাবতীয় সফলতা অর্জন করতে পারবে। তাই আর দেরি না করে তোমরা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট কর এবং এখান থেকে তোমাদের প্রয়োজনের প্রশ্নের উত্তরগুলি নিয়ে নাও।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *