জ্যামিতি না জানলে ভালোভাবে গণিত করা যায় না। আর এই জ্যামিতির মধ্যেই আছে ত্রিভুজ চতুর্ভুজ বর্গ রম্বস আয়তক্ষেত্র সামান্তরিক ইত্যাদি। এখন আমাদের বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা নির্ণয়ের সূত্র বের করতে হবে। তোমরা আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে তোমাদের সকল অজানা তথ্যগুলি জেনে নিতে পারবে। তোমাদের প্রায় সকল অজানা তথ্যগুলি আমরা দিয়ে থাকি। তাই আমাদের এই ওয়েবসাইটে এসে তোমাদের সকল তথ্য গুলি নিতে পারবে। তাই তোমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে তোমরা আমাদের সাথে থাকো। আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে তোমরা প্রশ্নগুলির উত্তর ডাউনলোড করেও নিতে পারবে।
আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে তোমাদের আলাদা কোন চার্জের প্রয়োজন হয় না। তাই অনায়াসে নিতে পারবে আমাদের এখান থেকে ডাউনলোড করে। যারা প্রশ্নগুলি ডাউনলোড করে নেবে তারা দেখবে আমাদের ওয়েবসাইটের নিচে ডাউনলোড অপশন। এই ডাউনলোড অপশন এ গিয়ে দেখানো লিংকে ক্লিক করে নিয়ে নিতে পারবে তোমার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি। তাই চলো দেখা যাক বর্গ কাকে বলে। কারণ কোন কিছুর প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে সেই জিনিসটি সম্পর্কে আগে ভালোভাবে ধারণা নিতে হবে। বর্গ কাকে বলে এটি যদি না পারি তাহলে বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা নির্ণয় করা যাবে না। যে চতুর্ভুজের চারটি বাহু সমান এবং প্রত্যেক কোন সমকোণ তাকে বর্গক্ষেত্র বলে। বর্গক্ষেত্রের আরও বৈশিষ্ট্য হল এর কর্ণ দুইটি সমান। বর্গক্ষেত্র কেও চতুর্ভুজ বলা হয়।
বর্গক্ষেত্র সামন্তরিক ক্ষেত্র হতে পারে। আবার বর্গক্ষেত্র রম্বস হতে পারে। যেহেতু রম্বসের চারটি বাহু সমান। আবার বর্গের চারটি বাহু সমান এই দিক থেকে পর্ব একটি রম্বস। কিন্তু রম্বস কে আবার বর্গ বলা যাবে না। কারণ রম্বসের চারটি কোণ সমান হয় না এবং কর্ণ গুলিও সমান না তাই বর্গক্ষেত্র একটি রম্বস হলেও রম্বস ক্ষেত্র কখনো বর্গক্ষেত্র নহে। বর্গক্ষেত্র চতুর্ভুজ ক্ষেত্র হতে পারে কিন্তু সকল চতুর্ভুজে আবার বর্গক্ষেত্র হবে না। বর্গক্ষেত্রের যে বৈশিষ্ট্য গুলি আছে সেগুলি অবশ্যই মানতে হবে তবেই চতুর্ভুজ বর্গক্ষেত্র হয়ে উঠবে।
বাস্তব জীবনেও বর্গক্ষেত্রের অনেক প্রয়োজন আছে কারণ বর্গ ক্ষেত্রের মতো অনেক কাজ আমাদের সাংসারিক বাস্তব জীবন চাকরি ক্ষেত্রে করতে হয়, তাই বর্গক্ষেত্র সম্পর্কে আমাদের অবশ্যই ভালো ভাবে জেনে নিতে হবে। যেমন ধরুন একটি বর্গাকার ক্ষেত্রের চারিদিকে আপনাকে বেড়া দিতে হবে। এই বেড়া দিতে কতগুলি বাঁশ পাট খরি ইত্যাদি লাগবে তা আপনারা বর্গক্ষেত্রে পরিসীমা জানতে পারলে আগে সেটা বলে দিতে পারবেন। অথবা আপনি একটি বর্গাকৃতিক ঘর তৈরি করবেন সেখানে বর্গাকৃতি ঘরে পরিসীমা জানা থাকলে কতগুলি ইট সিমেন্ট বালির প্রয়োজন হবে সেটি আপনি নিজে নিজেই ঘরে বসে হিসাব করে দিতে পারবেন।
তাই বর্গক্ষেত্রের সম্পর্কে আমাদের জানা অত্যন্ত জরুরী। আমাদের জানতে হবে বর্গক্ষেত্র নির্ণয়ের পরিসীমার সূত্র। তাই চলুন দেখি বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা কি। বর্গক্ষেত্র পরিসীমা জানতে হলে আমাদের বাহুগুলির পরিমাপ জানতে হবে। বর্গক্ষেত্রের যেহেতু প্রত্যেক বাহুই সমান তাই এক্ষেত্রে একটি বাহুর দৈর্ঘ্যের পরিমাপ জানলেই আমরা পরিসীমা বের করতে পারব। বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা=বর্গক্ষেত্রের চার বাহুর যোগফল। অর্থাৎ বর্গক্ষেত্রের পরিসীমা=(চারগুণ ১বাহু) একক।
তাহলে তাহলে আমাদের প্রয়োজনীয় সকল প্রশ্নের উত্তর এখান থেকে যেহেতু পাওয়া যায় তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন। সকল প্রশ্নের শুদ্ধ উত্তর দিয়ে আমরাও আপনাদের পাশেই আছি। আপনি নিজে আমাদের এই ওয়েবসাইট ভিজিট করুন এবং অন্য কেউ আমাদের ওয়েবসাইট সম্পর্কে বলুন তারাও যেন আমাদের ওয়েবসাইট থেকে তাদের সকল প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি নিতে পারে। আপনাদের প্রয়োজনে সকল প্রশ্নের উত্তর আমাদের এখান থেকে ডাউনলোড করে নিবেন যেহেতু আমাদের এই প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের আলাদা কোন খরচের প্রয়োজন হয় না তাই এখান থেকে নিতে পারেন। বাড়িতে কোন নোট এবং গাইড বইয়ের ও প্রয়োজন নেই আপনার প্রয়োজনে উত্তর আমাদের এখান থেকে পাবেন। যেহেতু সরকার নোট এবং গাইড বই নিষিদ্ধ করেছে সেগুলো কিনে অযথা পয়সা নষ্ট করার কোন প্রয়োজন নেই।