বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এমন একজন মহান নেতা ছিলেন যিনি বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযোদ্ধা পর্যন্ত তার অবদান ছিল অপরিসীম।বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলন ও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পেছনের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমানকে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার এই ছোট জীবনকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে উপহার দেয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুর প্রথম জীবনে হিসেবে প্রকাশিত করা হয়। তাই আপনারা যারা এ মহান নেতার ও বঙ্গবন্ধুর প্রথম জীবনীকার কে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান বা এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে গুগলে সহ ইন্টারনেটের বিভিন্ন জায়গায় অনুসন্ধান করছেন আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের আজকের পোস্টটির মাধ্যমে এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদান করব। তাছাড়া গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন।
কোন মহান মানুষের জীবনই সাধারণত একটি দেশের ঐতিহাসিক আক্ষা প্রদান করে। একটি দেশের ইতিহাস সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদান করে। তবে কোন মহান মানুষের জীবনী সম্পর্কে দুটি বিষয় মানুষের মধ্যে দুর্বলতা থাকতে পারে একটি হল কতটুকু সত্যতা হিসেবে মানুষের জীবনে লেখা হচ্ছে আর আরেকটি হলো সেই মানুষটার জীবনে সম্পর্কে লেখার বন্যা ও বিশ্লেষণ কিভাবে লিখছে বা কতটুকু ফুটিয়ে তুলছে এই বিষয়টি সম্পর্কে। ইতিহাসের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী এদেশের নতুন প্রজন্মকে জানিয়ে দেবে কিভাবে একটি দেশের স্বাধীনতা অর্জন হয়েছিল। আর এ থেকে নতুন প্রজন্মের দেশপ্রেমের সৃষ্টি হবে। কারণ তরুণ প্রজন্মের মধ্যে যদি দেশপ্রেম সৃষ্টি না হয় তাহলে দেশ হুমকির মধ্যে পড়বে।
পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম জাতি বাঙালি জাতি। আর এই বাঙালির ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাই তাঁর জীবনী রচনার মানে হচ্ছে বাংলাদেশের ইতিহাসকে তুলে ধরা। শেখ মুজিব একজন সাধারণ মানুষ ছিলেন কিন্তু তার কাজগুলো ছিল অসাধারণ। তার জীবনের অনেক আপাত তুচ্ছ বিষয়ও একটি বাংলাদেশ নামক জাতি সৃষ্টি করে গিয়েছে। বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্রের অভ্যুদয়ে তাৎপর্যময় ভূমিকা রেখেছে। তাই প্রতিটি বাঙালি কে এ মহান নেতা ও স্বাধীনতার রূপকার জাতির পিতা বঙ্গ বন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত কারণ একটি দেশের ইতিহাস মানুষকে অনেক কিছু শিক্ষা দেয় আর এ ধরনের মহান নেতার জীবনী সম্পর্কে মানুষের চিন্তাধারাকে আরো পাল্টে দেবে।
বাংলাদেশের ইতিহাসে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন সম্পর্কে লেখার পরিমাণ খুব একটা কম নয়। তবে এই মহান নেতার পূর্ণাঙ্গ জীবন সম্পর্কে ও তার নির্ভরযোগ্য জীবন গ্রন্থের অভাবটা বেশ চোখে পড়ার মতো ছিল। তবে ২০০১ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে তার চার বছর পর ২০০৫ সালে বঙ্গবন্ধুর জীবনের প্রথম পূর্ণাঙ্গ একটি বই প্রকাশিত হয়। তবে বইটি ২০১৪ সালে পুনরায় সংস্কার করে প্রায় ৪০০ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী হিসেবে প্রকাশিত করা হয় বাঙ্গালী জাতির কাছে। তবে ইতিহাস এমন একটি বিষয় যেখান থেকে অতীতের সকল সঠিক তথ্য বর্তমানকে তুলে ধরে। ব্যক্তির জীবনীগ্রন্থ ইতিহাসের ভিন্ন একটি রূপ। আর এই জীবন গ্রন্থি থেকে মানুষ তার অতীতের ইতিহাস সম্পর্কে সঠিক ধারণা পায়।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার বর্তমানে জেলা টুঙ্গিপাড়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। ছোট থেকে তিনি ছিলেন সাহসী দুর্দান্ত ও মেধাবী। ছোট থেকে তিনি কখনো অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি, আর নেতৃত্বে তিনি ছিলেন সব সময় সবার আগে। কিন্তু এদেশের কিছু দুষকারীদের কারণে এ মহান নায়ক বেশি সময় ধরেএই পৃথিবীর আলো দেখতে পাইনি।১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একদল সদস্য শেখ মুজিবুর রহমানকে তার ধানমন্ডি ৩২-এর বাস ভবনে সপরিবারে হত্যা করে। তার এই ছোট জীবনে বাংলাদেশকে অনেক কিছু দিয়ে গিয়েছেন যা বাংলাদেশ যতদিন থাকবে তিনি মানুষের অন্তরে তত দিন বেঁচে থাকবেন।
আপনারা যারা বঙ্গবন্ধুর প্রথম জীবনীকার কে এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক তথ্যটি জেনে নিতে চান আপনাদের জন্য আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এ বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়ে দিলাম। এই বিষয়টি সম্পর্কে আরো ভালোভাবে জেনে নিতে হলে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে জেনে নিন।
