পদার্থ বিজ্ঞানের জনক কে

পদার্থ বিজ্ঞান হলো বিজ্ঞানের সবচেয়ে অন্যতম একটি শাখা। আপনারা যারা নবম দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র ছাত্রী সে সকল ভাই ও বোনের জন্য এই প্রশ্নটি অত্যন্ত জরুরি একটি প্রশ্ন। আপনি যে শুধু নবম দশম শ্রেণীতে এই প্রশ্নটি পাবেন শুধু তাই নয়। আপনি যখন স্কুল কলেজ শেষ করেন ভার্সিটির জীবনে কোন পদার্থবিজ্ঞান শাখা নিয়ে এই বিষয়ে পড়াশুনা করবেন সে সময়েই এই বিষয়টি সম্পর্কে আপনাকে জেনে নিতে হবে। তাই আপনারা যারা এ বিষয়ে সম্পর্কে আগে থেকে জেনে নিতে আগ্রহী তারা গুগল সহ ইন্টারনেটের বিভিন্ন জায়গায় সার্চ করে এই প্রশ্নের উত্তরটি জেনে নিতে চাই। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়ে দিতে চাই। আমাদের ওয়েবসাইটে থাকা আর্টিকেল টি আপনারা শুরু থেকে শেষ অবধি ধৈর্য সরকারের পরুন আর জেনে নিন এই বিষয়টি সম্পর্কে।

পদার্থ বিজ্ঞান এমন একটি বিজ্ঞান যে বিজ্ঞান গবেষণার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই যেখানে পদার্থ, পদার্থের গতি এবং স্থান ও সময় মাধ্যমে তার আচরণ এবং শক্তি এবং বল সংক্রান্ত রাশি নিয়ে অধ্যয়ন করা হয়। পদার্থ বিজ্ঞান বিজ্ঞানের সবচেয়ে মৌলিক শাখা গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি শাখা। পদার্থ বিজ্ঞানের নতুন নতুন উদ্ভবের মাধ্যমে মানব কুল যুগ যুগ ধরে এর সুবিধা ভোগ করছে।তাই নতুন প্রযুক্তির অগ্রগতির মাধ্যমে উল্লেখ যোগ্য অবদান ও বিশেষ ভূমিকা রয়েছে পদার্থ বিজ্ঞানের। তাই পদার্থবিজ্ঞানীরা আমাদের চারপাশের সকল কিছুকে পরিবর্তন করে ফেলেছে। যত দিন যাচ্ছে এই বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কার মানুষকে চমকে দিচ্ছে।

পদার্থবিজ্ঞান এমন একটি বিজ্ঞান এটা বহু প্রাচীনকাল থেকে এই বিজ্ঞানের উদ্ভাবন হয়েছিল। যুগের সাথে সাথে যেমন সব কিছুর পরিবর্তন ঘটে তেমনি এই বিজ্ঞানের পরিবর্তন হয়ে মানুষের জীবনে আধুনিকতার ছোঁয়া নিয়ে এসেছে। পদার্থ বিজ্ঞানের বিকাশের কারণে আমরা প্রতিনিয়ত সব আধুনিক যন্ত্রের সেবা পাচ্ছি। আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞানের কারণে মানুষে র জীবন ধারায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। আর এই আধুনিক যন্ত্রপাতি গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো টেলিভিশন কম্পিউটার ও আধুনিক সব গার্হস্থ যন্ত্রপাতি। আর পদার্থ বিজ্ঞানের কারণে চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে।
আধুনিক সব যন্ত্রপাতির মাধ্যমে খুব সহজেই একজন মানুষের দেহের বড় ধরনের সমস্যা গুলো চিহ্নিত করা সহজে করছে। তাপ বিদ্যায় অগ্রগতি ঘটেছে শিল্পায়ন উন্নয়ন, এবং যান বাহনের ক্ষেত্রে মেকানিক্স মধ্যে অগ্রগতি ঘটেছে যা যোগাযোগ ব্যবস্থা কে আরও উন্নতি করেছে।

বর্তমানে আমরা পদার্থ বিজ্ঞান বলতে যেটা কে বোঝায় সেটা বহু প্রাচীনকাল থেকে প্রচলন ছিল। পদার্থ বিজ্ঞানীরা সাধার ণত পদার্থ বিজ্ঞানের যে‌ কোন একটি বিশেষ ক্ষেত্রের উপর দক্ষতা অর্জন করেন, যা অতীতের পদার্থ বিজ্ঞানীদের কর্ম পন্থার বিপরীত ছিল। পদার্থ বিজ্ঞানের মূল লক্ষ্য হলো মহা বিশ্বের আচরণ সম্পর্কে সঠিক ধারণা প্রদান করা। আর এই বিজ্ঞানটি বিজ্ঞানের সবচেয়ে প্রাচীনতম একটি শাখা। পদার্থে র একটি বিশেষ ধর্ম হচ্ছে স্থিতিস্থা পকতা। একটি জড় পদা র্থের মাধ্যমে একজন মানুষ তার সকল সুবিধা সে জন পদার্থ থেকে পাচ্ছে সেটা প্রমাণ করেছিল পদার্থ বিজ্ঞান আর সেই উদাহরণ দিতে হলে সবচেয়ে বড় উদাহরণ হল কম্পিউটার এই জড় পদার্থটি থেকে মানুষ অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা পেয়ে চলেছে ও প্রতিনিয়ত এর জনপ্রিয়তা বেড়ে চলেছে।

প্রযুক্তিতির দিক দিয়ে ধরতে গেলে পদার্থ বিজ্ঞান একটি বড় ধরনের বিজ্ঞান ও গুরুত্বপূর্ণ একটি শাখা। যদিও বিজ্ঞানটির পদার্থ বিজ্ঞানীরা প্রায় চারশত বছর প্রাকৃতিকে বোঝার চেষ্টা চালিয়ে গেছে। যদিও এ ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীদের সফলতা অনেক বেশি তবুও এক্ষেত্রে সমস্যা অনেক থেকে গিয়েছে। পদার্থ বিজ্ঞান একটি স্বয়ংক্রিয় বিজ্ঞান। গোটা বিশ্বজুড়ে এখনো হাজার হাজার গবেষক এর গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। আর পদার্থ বিজ্ঞানের আবিষ্কারক ছিলেন স্যার আইজ্যাক নিউটন আর তাকেই এই বিজ্ঞানের জনক বলা হয়।আগের যেকোনো সময়ের থেকে বর্তমানে পদার্থবিজ্ঞান অনেক গতি শীল।

আপনারা যারা পদার্থ বিজ্ঞানের জনক কে এই বিষয়টি সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেতে চান আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে তা জানিয়ে দিলাম। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এই বিষয়টি সম্পর্কে আরো ভালোভাবে জেনে নিতে পারবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *