হেলেনা জাহাঙ্গীর কে

বাংলাদেশের মানুষের কাছে খুব পরিচিত একটি নাম হল হেলেনা জাহাঙ্গীর। বেশ কয়েক বছর আগ থেকে বিভিন্ন কারণে আলোচিত এই নারীটি খুব অল্প সময়ে বেশ পরিচিত পেয়েছিলেন বাংলাদেশ। সমাজ সেবক, নারী উদ্যোক্ততা ও একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে অনেকেই এই নারীকে চিনে থাকেন। তিনি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের পরিচয় দিয়ে থাকেন। তিনি যেমন খুব অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। ঠিক তেমনি ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তা হিসেবে হেলেনা জাহাঙ্গীরের উত্থান হয়েছে অল্প সময়ের মধ্যে।

তাই আমরা অনেকেই এই নারীকে বা এই নারী সম্পর্কে জেনে নিতে আগ্রহী। হেলেনা জাহাঙ্গীর কে আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেল দের মাধ্যমে আপনাদের বিস্তারিতভাবে জানিয়ে দিব আর এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটে থাকা আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ অব্দি মনোযোগ সহকারে পড়ুন আর জেনে নিন আপনাদের প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি।

কুমিল্লার মেয়ে ছিলেন হেলেনা জাহাঙ্গীর। কুমিল্লার দাউদ কান্দি উপজেলার সদর উত্তর ইউনিয়নের কদমতলী গ্রামের ক্যাপ্টেন আব্দুল হক শরীফের মেয়ে হেলেনা আক্তার। অষ্টম শ্রেণিতে পড়ার সময় কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি ইউনিয়নের চাঁদসার গ্রামের গার্মেন্টস ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর কবিরকে বিয়ে করলে নামের সঙ্গে যুক্ত হয় জাহাঙ্গীর।

তাই হেলেনা স্বামীর ব্যবসা দেখার পাশাপাশি নিজেও হয়ে উঠেন একজন নারী উদ্যোক্তা। আপনাদের দৈনন্দিন জীবনে চলার ক্ষেত্রে‌ প্রতিনিয়ত এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য গুগলে সার্চ করে থাকেন। আর গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আপনারা আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করে আপনাদের এই ধরনের প্রয়োজনে প্রশ্নের উত্তর গুলো বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে পারবেন। আমরা প্রতিনিয়ত এ বিষয়গুলো সম্পর্কে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করি আশা করছি এই ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো আপনারা আমাদের ওয়েব সাইট থেকে পেয়ে যাবেন। তাই আপনারা আমাদের ওয়েব সাইটে বারবার ভিজিট করুন।

আলোচিত সমালোচিত বিশিষ্ট নারী হেলেনা জাহাঙ্গীর। হেলেনা জাহাঙ্গীর ব্যবসায়ী ও শিল্প পতিদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সদস্য ও নির্বাচিত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে গিয়েছেন। রাজনৈতিক অঙ্গনে ছিল তার বিশাল দাপট। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। এখন আওয়ামী রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হলেও এর আগে তার জাতীয় পার্টিতে এবং তারও আগে বিএনপির রাজনীতিতে সংশ্লিষ্টতার খবর পাওয়া যায়। গণমাধ্যমে ওই দুটি দলের প্রধান খালেদা জিয়া ও হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সঙ্গে ছবিও পাওয়া গিয়েছে।
হেলেনা জাহাঙ্গীর তিনি শুধু একজন রাজনীতিবিদ ছিলেন না তিনি একজন বিশিষ্ট সমাজ সেবকও ছিলেন।

বিভিন্ন সময় তাকে বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজ ও জন কল্যাণমূলক কাজে দেখা গিয়েছে। বেশকিছু দিন অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সমাজ সেবক সিস্টার নামে হেলেনা জাহাঙ্গীর পরিচিতি পান। এ ছাড়াও হেলেনা জাহাঙ্গীর প্রায় বারটি সামাজিক সংগঠনে বিশেষ নেতৃত্ব প্রদান করেছিলেন। একজন সফল নারী হিসেবে তিনি নিজেকে পরিচয় দিয়ে গেছেন। তিনি যে স্থানে গিয়েছেন সফলতা তাকে ধরা দিয়েছেন। তাকে কখনো পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি প্রতি নিয়ত তিনি সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গিয়েছেন। হেলেনা জাহাঙ্গীর প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে তার সফলতার জন্য বিশেষ ভাবে পুরস্কৃত হয়েছিলেন। হেলেনা জাহাঙ্গীর ঢাকার উত্তর সিটির নির্বাচন করার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করেছিলে ন। তবে তিনি স্বীকার করেছিলেন আমি কোন রাজনৈতিক দল থেকে নির্বাচন করব না আমার কোন দল নেই। পরবর্তী এই নির্বাচন থেকে তিনি সরে দাঁড়ায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *