ভাগ গণিতের একটি বিশেষ চরিত্র। আমাদের মোট চার প্রক্রিয়ায় অংক করতে হয়। এই চার প্রক্রিয়ার মধ্যে যোগ বিয়োগ গুণ এবং ভাগ। তাই আর অংক ছাড়া গণিত কল্পনা করা যাবে না। আজকে আমাদের এখানে দেখতে হবে ভাজক নির্ণয়ের সূত্র। আমাদের ওয়েবসাইটে আপনারা শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তর পাবেন। যেসব শিক্ষার্থী ক্লাসে স্যারদের কথা বুঝতে পারে না অথবা তারা পেছনের দিকে বসে স্যারদের আড়ালে থাকতে চায় সেসব শিক্ষার্থীর জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে সকল কঠিন প্রশ্নেরও উত্তর সহজ করে দেওয়া আছে।
তাই যেসব শিক্ষার্থীদের বাড়িতে নোট বা গাইড বই নেই অথবা স্যারদের কথা বোঝেনা তাদের জন্য বিশেষভাবে আমাদের এই ওয়েবসাইটে গুরুত্ব দিয়ে প্রশ্নের উত্তরগুলি অত্যন্ত সহজ সরল এবং সাবলীল ভাষায় প্রকাশ করা হয়েছে। তাই আপনারা আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের প্রয়োজনীয় সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি নিতে পারেন। কোন প্রশ্নের উত্তর যদি ডাউনলোড করে নিতে হয় তাহলেও আপনারা তা পারবেন।
ডাউনলোড করার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের ডাউনলোড অপশনে গিয়ে প্রয়োজনীয় লিংকে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের অন্য কোন চার্জের প্রয়োজন হবে না। তাই খুব সহজেই সাশ্রয়ে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি পেয়ে যাবেন। অংক মানে যোগ বিয়োগ গুন ভাগ। আর এই চারটি পদ্ধতিতেই গণিতের সমস্ত নিয়ম ঘুরপাক খাচ্ছে। যারা এই চারটি নিয়ম জানে তাদের জন্য গণিতের আর তেমন কোন সমস্যা হবার কথা নয়। তাই অন্য যেকোনো নিয়ম শেখার আগে আমাদের অবশ্যই এই চারটি নিয়ম অর্থাৎ যোগ-বিয়োগ গুণ ভাগ শিখে তবেই পরবর্তী নিয়মে যেতে হবে।
ভাগ অংক আমাদের প্রথম শ্রেণী থেকে শুরু হয়েছে প্রাথমিকভাবে আমাদের ভাগ অংক করতে হলে কোনটি ভাজক কোনটি ভাজ্য কোনটি ভাগফল কোনটি ভাগশেষ এটি আমাদের জানতে হবে। তাহলে প্রথমে দেখা যাক ভাজক কাকে বলে। যে সংখ্যা দ্বারা ভাগ করা হয় তাকে ভাজক সংখ্যা বলে। যে সংখ্যাকে ভাগ করা হয় তা হল ভাজ্য। ভাজ্য কে ভাজক দ্বারা ভাগ করার পর যে উত্তর পাবো সেটি হল ভাগফল। ভাগ করে যে যদি কোন অবশিষ্ট থাকে তবে তাকে ভাগশেষ বলা হয়। ভাগ অংক করার জন্য আমাদের এসব গুলির অবশ্যই প্রয়োজন আছে। তাহলে দেখা যাক যে ভাজক নির্ণয়ের সূত্র।
ভাজক=(ভাজ্য+ভাগশেষ)/ভাগফল।
ভাগফল=(ভাজ্য/ভাজক)
তাহলে আমরা দেখলাম ভাগফল নির্ণয়ের সূত্র। এই সূত্র দিয়ে শুধুমাত্র নিঃশেষে বিভাজ্য ভাগফল গুলি করা যাবে। নিঃশ্বাসের বিভাজ্যতার ক্ষেত্রেই ও সূত্রটি প্রযোজ্য হবে। আর নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে ভাগ করার আরেকটি সূত্র আছে। সেই সূত্রটিও আমরা নিচে দিয়ে দিচ্ছি তোমরা প্রয়োজনে দেখে নিতে পারো। এখন তাহলে আমরা দেখে নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে ভাগফল কিভাবে নির্ণয় করা যায়। নিঃশ্বাসে বিভাজ্য না হলে আমরা নিচের এই সূত্রটি ব্যবহার করে ভাগফল নির্ণয় করতে পারব। নিঃশেষে বিভাজ্য না হওয়ার সূত্রটি নিম্নরূপ।
ভাগফল=(ভাজ্য+ভাগশেষ)/ভাজক
তাহলে আমরা দেখলাম দুই ভাবেই ভাজক ভাগফল কিভাবে নির্ণয় করা যায় তাহলে এখন ভাগ অংকের সব ভাগই আমরা এই দুই সূত্রের মাধ্যমে করে ফেলতে পারব। ভাগফল নির্ণয়ের আর আমাদের কোন সমস্যা থাকবে না।
আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে তোমরা সকল ধরনের প্রশ্নের উত্তর পাবে। আর এই প্রশ্নগুলির উত্তর পেতে তোমাদের অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে হবে। আর আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার মাধ্যমে তোমরা আমাদের পাশে থাকতে পারো। তোমরা আমাদের পাশে থাকলে আমরাও তোমাদের সঠিক প্রশ্নের সঠিক উত্তরগুলি দিয়ে তোমাদের ভবিষ্যৎ শিক্ষা জীবনের সুন্দর করে গড়ে তোলার দায়িত্ব নিতে পারি। তাই আমরা আশা করতে পারি তোমরা আমাদের সঙ্গে থাকবে এবং আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে এবং অন্য কেউ ভিজিট করতে সাহায্য করে আমাদের পাশে থাকবে।