১ মিটার সমান কত মিলিমিটার

দৈর্ঘ্য পরিমাপের ক্ষেত্রে আমরা বিভিন্ন ধরনের একক ব্যবহার করে থাকি যেমন মিলিমিটার মিটার কিলোমিটার ইত্যাদি আবার দেশীয় রীতিতেও ব্যবহার করে থাকি হাত গজ ফুট ইত্যাদি। তবে আমাদের এখন দেখাতে হবে ম্যাট্রিক পদ্ধতির দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক দুইটির মধ্যে সম্পর্ক। আমরা বা আমাদের দেশে কাপড় বা অন্যান্য দৈর্ঘ্য পরিমাপের মত বস্তুগুলি দোকান থেকে বা বাজার থেকে কিনতে গেলে অবশ্যই সেটা মিলিমিটার মিটার ইত্যাদি এককে পরিমাপ করে কিনে আনতে হয় বা ক্রয়-বিক্রয় হয়।

তাই আজ আমাদের এখন দেখাতে হবে এক মিটার সমান কত মিলিমিটার দৈর্ঘ্য হবে।আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনো ভিজিট করেননি তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক ,স্বাস্থ্য বিষয়ক, বিজ্ঞান বিষয়ক, সকল প্রশ্নের উত্তর অত্যন্ত সহজ সরল সুন্দরভাবে প্রকাশ করা থাকে।

তাই অত্যন্ত দুর্বল শিক্ষার্থীরাও আমাদের ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তরগুলি বুঝে নিতে পারবে। আবার আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নেওয়া যায় । ডাউনলোড করে নিতে কোন ধরনের এক্সট্রা চার্জ প্রযোজ্য হয় না। তাই যদি কোন শিক্ষার্থীরা অথবা যদি কোন ব্যক্তির আমাদের ওয়েবসাইট থেকে কোন প্রশ্নের অথবা কোন তথ্য ডাউনলোড করে নিতে হয় তাহলে তারা অন্যান্য খরচ ব্যতীতই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবে। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে কোন তথ্য ডাউনলোড করে নিতে নিচে ডাউনলোড অপশন এ গিয়ে সেখানে দেখানো প্রয়োজনীয় লিঙ্কে ক্লিক করে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে হয়।

তাহলে আমরা গাণিতিকভাবে দেখতে পারি এক মিটার সমান কত মিলিমিটার
১ মিটার =১০০০ মিলিমিটার।
তাহলে এখানে আমরা দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক দুইটি অর্থাৎ মিটার ও মিলিমিটার সম্পর্কে দেখে নিলাম।দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক মিটার। এই মিটারটি কবে থেকে চালু হয় তা আমরা এখন দেখব। এই মিটারের পরিমাপের একক হিসেবে ব্যবহার করার ইতিহাস কি। পৃথিবীর উত্তর মেরু থেকে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের দ্রাঘিমারেখা বরাবর বিষুবরেখা পর্যন্ত দৈর্ঘ্যের কোটি ভাগের এক ভাগকে এক মিটার হিসাবে গণ্য করা হয়। পরবর্তীতে প্যারিস মিউজিয়ামে রক্ষিত একখণ্ড প্লাটিনাম ও ইরিডিয়ামের তৈরি রড এর দৈর্ঘ্য এক মিটার হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে। এই দৈর্ঘ্যকেই একক হিসেবে ধরে রৈখিক পরিমাপ করা হয়। দৈর্ঘ্যের পরিমাপ ছোট হলে মিটার সেন্টিমিটার মিলিমিটার ইত্যাদি ছোট এককে এবং বড় হলে আমরা কিলোমিটারে প্রকাশ করে থাকি।

দৈর্ঘ্যের একক মিটার থেকে মেট্রিক পদ্ধতি নামকরণ করা হয়েছে। বিভিন্ন দেশের পরিমাপের জন্য বিভিন্ন পরিমাপ পদ্ধতি প্রচলিত থাকায় আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্য ও আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে অনেক ধরনের অসুবিধার সৃষ্টি হতো। সেই অসুবিধা দূর করার জন্য ব্যবসা-বাণিজ্য এবং আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে একটি আন্তর্জাতিক রীতি তথা ম্যাট্রিক পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। আর এই পদ্ধতিটি শুরু হয় অষ্টাদশ শতাব্দীতে ফ্রান্সে। ফ্রান্সই প্রথম এই পদ্ধতির প্রবর্তন করে। আর এই পদ্ধতির সাথে মিল রাখার জন্য তথা সারা পৃথিবীর সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য করার লক্ষ্যে ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ সরকার সরকারিভাবে ম্যাট্রিক পদ্ধতি তথা আন্তর্জাতিক রীতি প্রচলন করে আমাদের বাংলাদেশেও। সেই থেকে বাংলাদেশে প্রচলিত আছে মেট্রিক পদ্ধতি বা ম্যাট্রিক পদ্ধতির এককগুলি।
Meter to Millimeter Converter

মিটার থেকে মিলিমিটার রূপান্তর

বর্তমানে সারাদেশের ওজন পরিমাপের এককগুলি মেট্রিক পদ্ধতিতেই হয়ে থাকে অর্থাৎ মিটার মিলিমিটার সেন্টিমিটার কিলোমিটার ইত্যাদি এককে হয়ে থাকে। তাই কোন ব্যক্তির যদি দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় কোন তথ্যের প্রয়োজন হয় তাহলে তারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে দেখা করতে পারেন তাহলে তারা অবশ্যই তার প্রয়োজনীয় সেই তথ্যটি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে পেয়ে যাবে কারণ আমরা এ ধরনের সকল তথ্য আমাদের ওয়েবসাইট এ দিয়ে থাকি। তাহলে আমরা এই কথা বলতে পারি যে আপনারা বারবার আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন এবং দেখে নিন আপনার দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় যে কোন তথ্য। সকল তথ্য আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে থাকি তাই আপনি অবশ্যই পেয়ে যাবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *