গুনক নির্ণয়ের সূত্র

গণিত মানে যোগ-বিয়োগ গুন ভাগ। পৃথিবীর সব অংকই যোগ-বিয়োগ গুন ভাগ এই চারটি প্রক্রিয়া চিহ্ন দ্বারা সম্পন্ন হয়ে থাকে। আজ আমাদের গুণক নির্ণয়ের সূত্র দেখাতে হবে। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটি কে ভিজিট করুন, কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাদের প্রয়োজনীয় শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তর অত্যন্ত নির্ভুলভাবে দেওয়া হয়ে থাকে। যেহেতু প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর সঠিক হওয়া আবশ্যক তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নগুলি ডাউনলোড করে নেওয়া যেতে পারে। তাই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের যাদের প্রয়োজন, তারা তাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্ন গুলি ডাউনলোড করে নিতে, ওয়েবসাইটের নিচের অংশে ডাউনলোড অপশনে গিয়ে সেখান থেকে প্রয়োজনীয় প্রশ্ন সিলেক্ট করে ডাউনলোড করে নিতে পারেন অনায়াসেই।

আরেকটি কথা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্ন ডাউনলোড করে নিতে এক্সট্রা কোন চার্জ এর প্রয়োজন হয় না। তাই আপনারা ডাউনলোড করে নিতে পারবেন সাশ্রয়ী রেটেই। আবার কোন শিক্ষার্থীকে ভালো শিক্ষার্থী হয়ে উঠতে হলে অবশ্যই গণিতকে ভালো করে শিখে নিতে হতে হয়। আর গণিতে ভালো হতে হলে তাদের অবশ্যই গণিত সম্পর্কে ভালো ধারণাও রাখতে হয়। যেহেতু গণিতের শুরুই হচ্ছে যোগ বিয়োগ গুন ভাগ এগুলি দিয়ে। তাই আপনারা গণিত বিষয়ের সকল জিজ্ঞাসা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে দেখে নিতে পারেন। আশা করি আপনাদের সকল জিজ্ঞাসা আমাদের ওয়েবসাইট এর মধ্যে থেকে পেয়ে যাবেন। একটি শিক্ষার্থীকে যোগ বিয়োগ শেখার পর গুণ এবং ভাগ শিখতে হয়। ভাগের পূর্বে গুণ শিখতে হবে। আর গুণ শিখতে হলে তাকে অবশ্যই গুণের খুঁটিনাটি জিনিস গুলো জেনে ই গুণ শিখতে হবে। গুণ অংকে তিনটি অংশ থাকে।

গূনের অংশ তিনটি যথাক্রমে গুণ্য, গুণক এবং গুনফল। যে সংখ্যা দ্বারা গুণ করা হয় তাকে গুণক বলা হয়। আবার যে সংখ্যা কে গুণ করা হয় সেই সংখ্যাটি গুণ্য। এবং গুণ্য ও গুণক, গুণ করার পর যে উত্তরটি পাওয়া যায় তা হচ্ছে গুণফল।
গুণক=গুণফল/গুণ্য
তাহলে আমরা দেখলাম যে গুণক নির্ণয়ের সূত্রটি কি হয় বা কি হতে পারে। তাহলে গুণক নির্ণয় করতে আমাদের আর কোন অসুবিধা হবে না। তাহলে আমরা গুণফল নির্ণয় করতে যে যে তথ্য দরকার ছিল সেগুলো আমরা পেয়ে গেলাম। তাহলে আমাদের আর গুণফল নির্ণয় করতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। একজন শিক্ষার্থীর যেহেতু গণিতে ভালো হলেই মোটামুটি সে ভালো শিক্ষার্থীর হয়ে উঠতে পারে। তাই আমাদের সবার উচিত প্রথমে মাতৃ ভাষার সাবজেক্টের পর গণিতটি ভালো করে শিখে নিতে হবে।

শুধু শিক্ষা জীবনে গণিতের প্রয়োজন হয় না, গণিতের প্রয়োজন হয় সমস্ত জীবনে। জীবনের প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে গণিতের প্রয়োজন হয়। তাই আমরা যদি গণিতে ভালো শিখি তাহলে জীবনের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে ভালো করার সম্ভাবনাই বেশি থাকে। তাই আমাদের প্রাথমিক শিক্ষা থেকেই গণিতকে ভালো করার জন্য যোগ-বিয়োগ গুন ভাগ শিখে নিলে আমরা পরবর্তী সময়েও গণিতে ভালো করে যেতে পারবো। আসলেই গণিতটিকে ভালো, আমাদের করতেই হবে। গণিতে ভালো তো, শিক্ষার্থী হিসেবে ভালো আবার বাস্তব জীবনে ও ভালো ফলাফল করা সম্ভব। যেহেতু শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তর আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যায় তাই সকল শিক্ষার্থীকে বলছি তোমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে, তোমাদের প্রয়োজনীয় সকল প্রশ্নের উত্তর জেনে নিতে পারো। তোমরা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবে এবং আমরাও তোমাদের প্রয়োজনীয় শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি দিয়ে আমরা তোমাদের পাশে থাকবো। তাহলে দেখা যাচ্ছে গণিত বিষয়ে ভালো করতে হলে আমাদের প্রথম থেকেই যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ ইত্যাদি ভালো করে শিখে নিতে হবে। তাই যোগ বিয়োগ গুন ভাগ ইত্যাদি ভালো করে শিখতে পারলেই আমরা গণিতে ভালো ফলাফল করতে পারব, আশা করি। তাই তোমরা আমাদের পাশে থাকো আমরাও তোমাদের পাশে আছি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *