আমরা দেশীয় রীতিতে দৈর্ঘ্যের, প্রস্থের, উচ্চতার, ইত্যাদির পরিমাপ করে থাকি। পারিবারিক যেকোনো কাজ করার সময় আমরা ফুট, গজ, ইঞ্চি ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকি। বিভিন্ন ধরনের কাজ করার সময় আমরা দেশীয় রীতির এককগুলি বেশি হিসাব করে থাকি। কিন্তু আন্তর্জাতিক রীতি অনুযায়ী আমরা বিভিন্ন ধরনের আন্তর্জাতিক এককে পড়াশোনা অথবা হিসাব করতে হয়।আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনারা যারা এখনো ভিজিট করেননি তারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক স্বাস্থ্য বিষয়ক খেলাধুলা বিষয়ক সকল ধরনের তথ্য দেওয়া থাকে।

ব্যক্তি বিশেষে আপনাদের যে যে ধরনের তথ্য প্রয়োজন আপনারা আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি পেয়ে যাবেন। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকলে আমরাও সঠিক তথ্য দিয়ে এবং সব তথ্য দিয়ে আপনাদের পাশে থাকতে পারবো। আবার আমাদের ওয়েবসাইট থেকে জিনারা তথ্যগুলি বা প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে চান তারাও তাদের প্রয়োজনীয় উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে এক্সট্রা কোন ধরনের চার্জ প্রযোজ্য হয় না তাই যে কোন ব্যক্তি বা কোন শিক্ষার্থী আমাদের ওয়েবসাইট থেকে তাদের প্রশ্নের উত্তরগুলি অনায়াসে ডাউনলোড করে নিতে পারবে। যে কোন গণনায় বা পরিমাপে একক প্রয়োজন হয়, গণনার জন্য একক হচ্ছে স্বাভাবিক সংখ্যা ১। এমনিভাবে প্রত্যেক ধরনের বস্তুকে পরিমাপ করার জন্য আলাদা আলাদা একক আছে। ওজনের একক গ্রাম। আবার তরল পদার্থের আয়তন পরিমাপের একক ও অনুরূপভাবে আমরা বের করতে পারি। ক্ষেত্রফল পরিমাপের ক্ষেত্রে এক একক দৈর্ঘ্যের বাহু বিশিষ্ট একটি বর্গাকার ক্ষেত্রকে একক ধরা হয়। সকল ক্ষেত্রেই এককের মাধ্যমে গণনায় বা পরিমাপের সম্পূর্ণ পরিমাপের ধারণা লাভ করা যায় কিন্তু পরিমাপের জন্য বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন একক রয়েছে।

এই বিভিন্নতার কারণে বিভিন্ন দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে অনেক সমস্যা হয়। কারণ আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্যে আদান-প্রদানে বিভিন্ন এককে সমস্যা হয়। তাই ব্যবসা-বাণিজ্য এবং আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে একই ধরনের পরিমাপের একক ব্যবহার করলে সব ক্ষেত্রেই সুবিধা হয়। তাই এই দিক থেকে বিবেচনা করে ১৯৮২ সালের পহেলা জুলাই থেকে বাংলাদেশ সরকার, সরকারিভাবে সমস্ত দেশে আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্যের কথা চিন্তা করে একই পরিমাপ চালু করেছে। পহেলা জুলাই ১৯৮২ সালের পর থেকে গোটা সারাদেশে আমাদের একই পরিমাপ বা পরিমাপের একক প্রচলিত থাকায় সকল ক্ষেত্রেই সুবিধা হয়। এখন আমাদের দেখাতে হবে এক গজ সমান কত ইঞ্চি তাহলে আমরা এই প্রশ্নটি এখন দেখে নিতে পারি যে এক গজ সমান কত ইঞ্চি হতে পারে।
১ গজ =৩৬ ইঞ্চি।

গজ থেকে ইঞ্চি রূপান্তর

আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রকার পণ্যদ্রব্যের পরিমাপ করতে হয় আর এই পরিমাপ করার জন্য আমাদের দৈর্ঘ্য মাপার জন্য ওজন পরিমাপ করার জন্য তরল পথের আয়তন বের করার জন্য ভিন্ন ভিন্ন পরিমাপ পদ্ধতি রয়েছে।

তাহলে দেখতে পাচ্ছি যে যেকোনো ধরনের পরিমাপের জন্য একক গুলি আমাদের জানা অবশ্যই কর্তব্য আর এই একক গুলি না জানলে আমরা পরিমাপের ক্ষেত্রে সঠিক কোন নির্দেশনায় পৌঁছাতে পারবো না। তাই আমাদের পরিমাপের সকল খুঁটিনাটি বিষয়গুলি খুব ভালো করে বুঝে নিতে হবে এবং দেখে নিতে হবে। তাই আপনাদের উচিত আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করার কারণ আমাদের ওয়েবসাইটের সকল ধরনের তথ্য দেওয়া থাকে আর এই তথ্যগুলি দেখে নিয়েই আপনারা হিসাব-নিকাশে পাকা হয়ে উঠতে পারেন। যে কোন গণনায় বা পরিমাপে একক প্রয়োজন হয় গণনার জন্য একক হচ্ছে স্বাভাবিক সংখ্যা এক। এমনিভাবে প্রত্যেক ধরনের বস্তুকে পরিমাপ করার জন্য আলাদা আলাদা একক আছে। ওজনের একক গ্রাম। আবার তরল পদার্থের আয়তন পরিমাপের একক ও অনুরূপভাবে আমরা বের করতে পারি ক্ষেত্রফল পরিমাপের ক্ষেত্রে এক একক দৈর্ঘ্যের বাহু বিশিষ্ট একটি বর্গাকার ক্ষেত্রকে একক ধরা হয়। এভাবে আমাদের হিসাবের একক গুলি ধরে নিতে হয়।