আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র

আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল নির্ণয় গণিতের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পরিমাপ অধ্যায়ে আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল নির্ণয় করতে হয়। জ্যামিতিতে আয়তক্ষেত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। ত্রিভুজ, আয়তক্ষেত্র,রম্বস, বর্গক্ষেত্র সামন্তরিক, ট্রাপিজিয়াম, রম্বস ইত্যাদি আমাদের প্রায়শী আঁকতে হয়। এবং এর ক্ষেত্রফল নির্ণয় করতে হয়। এখানে আমাদের আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র নির্ণয় করতে হবে। আমাদের এই ওয়েবসাইটটিতে শিক্ষা বিষয়ে সকল প্রশ্নের উত্তর দেওয়া থাকে।

তাই শিক্ষার্থীদের আমাদের এই ওয়েবসাইটটি অতি গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের এই ওয়েবসাইটটিতে ভিজিট করলে সকল প্রশ্নের উত্তর সঠিক নির্ভুল উত্তর পাওয়া যায়। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট টিভিতে ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন। আমাদের এই ওয়েবসাইটটি তে গণিত, জ্যামিতি, পরিসংখ্যান তথ্য ও উপাত্ত ইত্যাদি বিষয়ে সকল প্রশ্নের উত্তর অত্যন্ত সঠিক, সহজ ,বোধগম্য ভাষায় প্রকাশ করা হয়ে থাকে। তাই আপনাদের জন্য এই ওয়েবসাইটটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

আপনারা আমাদের পাশে থাকলে আমরা আপনাদের সঠিক, গুরুত্বপূর্ণ এবং সত্য, তথ্য প্রকাশ করে আপনাদের পাশে থাকতে পারি। তাই আশা করি আপনারা আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন এবং আমাদের সহযোগিতা করবেন। আমাদের এই ওয়েবসাইটের সকল প্রশ্নের উত্তর সঠিক এবং নির্ভুল। আর যাদের এই প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে চান তারাও আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

আমাদের এখান থেকে প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নিতে কোন ধরনের এক্সট্রা চার্জের প্রয়োজন হয় না। তাই অতি সহজেই আপনারা এখান থেকে প্রশ্নের উত্তর গুলো ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইটের নিচে ডাউনলোড অপশনে গিয়ে দেখানো লিংকে ক্লিক করে আপনারা আপনাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

আজকে আমাদের আয়তক্ষেত্রের সম্পর্কে ধারণা দিতে হবে। প্রথমেই দেখা যাক আয়তক্ষেত্র কি। আমাদের সব সময় বিভিন্ন চতুর্ভুজের ক্ষেত্রফল নির্ণয় করতে হয়। তাদের মধ্যে আয়তক্ষেত্র একটি। চার বাহু দ্বারা সীমাবদ্ধ সমতল ক্ষেত্রকে চতুর্ভুজ বলে। চতুর্ভুজ বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। যথা বর্গক্ষেত্র, রম্বস ,সামান্তরিক, ট্রাপিজিয়াম, আয়তক্ষেত্র বর্গক্ষেত্র ইত্যাদি। যে চতুর্ভুজের বিপরীত বাহু গুলা সমান এবং সমান্তরাল, ও প্রত্যেক কোণ সমকোণ থাকে তাকে আয়তক্ষেত্র বলে। বর্গক্ষেত্র একটি আয়তক্ষেত্র হতে পারে। আয়তক্ষেত্রের কর্ণ দুইটি সমান হয়। আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল জানার জন্য আমাদের তার সন্নিহিত বাহু দুইটির দৈর্ঘ্যের পরিমাণ জানা আবশ্যক। সন্নিহিত বাহু দুটির দৈর্ঘ্যের পরিমাপ না জানলে আমরা আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল নির্ণয় করতে পারবো না। তাই আমাদের আগে দেখতে হবে আয়তক্ষেত্রের সন্নিহিত বাহু দুটির দৈর্ঘ্য কত।

আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল=(দৈর্ঘ্য গুন প্রস্থ) বর্গ একক। এখানে আমরা দেখলাম আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্রটি কি। ষষ্ঠ,সপ্তম, অষ্টম, ও নবম দশম শ্রেণীতে আয়তক্ষেত্র দিয়ে অনেক অংকের প্রশ্ন আছে। তাই শিক্ষার্থীদের অবশ্যই আয়তক্ষেত্র সম্পর্কে জানতে হবে। আয়তক্ষেত্র সম্পর্কে না জানলে তারা এসব প্রশ্নের উত্তরগুলি দিতে পারবেনা। গণিতের প্রত্যেকটি জিনিসের আলাদা আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। সকল কিছুর উপরে গণিতে গুরুত্ব দিতে হয়। কোন একটা জিনিস ছাড়া পড়লে সেখানে অনেকগুলো নম্বর থেকে যায়।

তাই গণিতে ভালো করার জন্য আমাদের অবশ্যই সকল বিষয়ে সমানভাবে গুরুত্ব দিতে হবে। একজন শিক্ষার্থীকে ভালো রেজাল্ট করতে হলে তাকে অবশ্যই গণিত সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে। গণিত এবং ইংরেজি ভালো না জানা শিক্ষার্থীরা অবশ্যই ভালো শিক্ষার্থী হতে পারে না। তাই একজন ভালো ছাত্র হতে হলে তাকে সকল বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে।

আমাদের এখন জিপিএ ভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থায় অবশ্যই প্রত্যেকটা বিষয়ে ভালো নম্বর তুলতে হবে। না হলে ভবিষ্যৎ জীবন অন্ধকার। তাই প্রতিটি বিষয়কেই তাদের সমান গুরুত্ব দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। তাই আমরা আশা করব আয়তক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল শিখে তারা অবশ্যই গণিত বিষয়ে ভালো ফলাফল অর্জন করতে পারবে। ভালো ফলাফল অর্জন করলে বাবা-মায়ের মুখ উজ্জ্বল হয়। তাই এ বিষয়টির প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীদের মনে রাখা উচিত।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *