এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও বিজয় অর্জন। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ নামে একটি দেশ প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বরের মাধ্যমে। আর এই মুক্তিযোদ্ধা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে এদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান অর্থাৎ বীর মুক্তিযোদ্ধারা। আর এই মুক্তিযোদ্ধা অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে শুধু পুরুষরাই এগিয়ে ছিলেন শুধু তাই নয় এদেশের নারীরাও বিশেষ বিশেষ কৌশল অবলম্বন করে সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে দেশের বিজয় অর্জনে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন।
তাই আমাদের অনেক সময় অনেক ক্ষেত্রে বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত নারী মুক্তিযোদ্ধা কে এ প্রশ্নটি র মুখোমুখি হতে হয়। তাছাড়া একজন বাঙালি হিসেবে ও বাংলাদেশের মানুষ হিসেবে এ প্রশ্নের উত্তরটি জেনে রাখা উচিত। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদের কাঙ্ক্ষিত এই প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে জানিয়ে দেব।
আমরা আপনাদের জন্য প্রতিনিয়ত সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া ও শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলো আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করে থাকি। তাছাড়া আমরা আপনাদের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে খুব সহজ ও সরল ভাষায় প্রশ্নের উত্তর গুলো জানিয়ে দেই যেন আপনারা খুব সহজেই বুঝে নিতে পারেন। তাই আপনারা আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করুন আর জেনে নিন এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো। আশা করছি আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে আপনাদের কাঙ্খিত সকল প্রশ্নের উত্তর গুলো পেয়ে যাবেন। তাছাড়া আপনারা যে কোন প্রশ্নের উত্তর জানানোর জন্য গুগলে সার্চ করছেন গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটের ভিজিট করে আপনাদের প্রয়োজনী য় প্রশ্নের উত্তর গুলো জেনে নিতে পারবেন। তাছাড়া আপনাদের সুবিধা অনুযায়ী আমাদের ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলো ডাউন লোড করতে পারবেন।
বাঙালি জাতি নয় মাস যুদ্ধ করে এ দেশকে শত্রু মুক্ত করেছিল আর এই দেশের শত্রুমুক্ত করার ক্ষেত্রে নারীদের অবদান ছিল সক্রিয়। নারী তার সব সামর্থ্য প্রয়োগ করেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশ তৈরিতে। তারা মুক্তিযুদ্ধে অত্যাধুনিক অস্ত্র প্রশিক্ষণ নিয়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ থেকে শুরু করে সম্মুখ যুদ্ধে অংশ করেছিল। যুদ্ধের সময় বাঙালি নারীরা আমাদের অনেক বড় শক্তি ছিল। নারীরা কখনো সরাসরি যুদ্ধ ক্ষেত্রে অংশ নিয়েছেন আবার কখনো যুদ্ধ ক্ষেত্রের আড়ালে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেছেন। প্রতিনিয়ত বাংলাদেশকে শত্রুমুক্ত করার জন্য নিজের জীবন এর মায়া ত্যাগ করে লড়াই করে চলেছেন এ দেশের নারীরা। যে যেভাবে পেরেছে সে সেভাবে কাজ করে গিয়েছেন দেশের স্বাধীনতার জন্য।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিলেন প্রকৃত অর্থে একটি জনযুদ্ধ। যেখানে পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও যুদ্ধক্ষেত্রে নিজের জীবন বাজি রেখে প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করে চলেছিলেন। বহু নারী আছে যারা যুদ্ধ করার জন্য পুরুষদের সাহস তৈরি করিয়েছে তাছাড়া নিজেরাও সরাসরি যুদ্ধের অংশগ্রহণ করেছেন। আমরা আপনাদের এতক্ষণ জানিয়ে দিলাম বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ক্ষেত্রে নারীরা কত সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে।
এখন আমরা আপনাদের জানিয়ে দেব বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত নারী মুক্তিযোদ্ধা কে ছিলেন। বীর প্রতীক খেতাব প্রাপ্ত নারী মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন তারামন বেগম তবে তিনি তারামন বিবি নামেও বেশ পরিচিত। তারামন বিবি সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে মুক্তিযোদ্ধায় বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। তার সাহস ও শক্তির জন্যই তিনি সরাসরি এই যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছিলেন।
আশা করছি আপনারা আমাদের আজকের আর্টিকেলটি থেকে আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। তাছাড়া আপনাদের দৈনন্দিন জীবনে চলার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ যে কোন প্রশ্নের উত্তর জেনে নিতে চাইলে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন আর জেনে নিন আপনাদের প্রশ্নের উত্তর।