জাতীয়তাবাদের জনক কে

জাতীয়তাবাদ এই বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা আসলে জাতীয়তাবাদ কি। জাতীয়তাবাদের জনক কে এই প্রসঙ্গে জেনে নেয়ার আগে আপনাকে জেনে নিতে হবে জাতীয়তাবাদ কি। জাতীয়তাবাদ হল এক ধরনের আদর্শের নাম। তাছাড়া জাতীয়তাবাদ একটি মানবজাতির মানব সংস্কৃতি রক্ষার্থে এক বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তাই আপনারা যারা জাতীয়তাবাদের জনক কে এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান আমরা তা আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে আপনাদের জানিয়ে দেবো। তাছাড়া এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর ও শিক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় প্রশ্নের উত্তরগুলো আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে পেয়ে যাবেন। আর আপনাদের প্রয়োজনীয় এ প্রশ্নের উত্তর গুলো জানতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটে থাকা আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। এবং আপনারা যারা এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য গুগলে সার্চ করছেন তারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে খুব সহজেই এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো জেনে নিতে পারবেন।

আমরা যদি এক কথাই বলি তাহলে জাতীয়তাবাদ হল একটি মানসিক ধারণা। যে মানসিক ধারণা থেকে একটি জাতির সংস্কৃতি রক্ষার্থে ভূমিকা পালন করে এবং জাতির অর্জন সমূহকে সামনে তুলে ধরে। বর্তমানে পৃথিবীতে বিভিন্ন রকমের জাতীয়তাবাদ রয়েছে, যেমন ভৌগোলিক জাতীয়তাবাদ, ধর্মীয় জাতীয়তাবাদ, এবং সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদ ইত্যাদি বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ক্ষেত্রে জাতীয়তাবাদ একটি অনন্য ভূমিকা পালন করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পেছনে ভাষাগত বাঙালির জাতীয়তাবাদ বিরাট অবদান রেখেছিলেন। জাতীয়তাবাদ এমন একটি আদর্শ যেটার ওপর নির্ভর করে একটি জাতি অন্য জাতি থেকে নিজেদের শ্রেষ্ঠ মনে করে দাবি করতে পারে। আর নিজেদের অনুভূতি থেকেই জানা যায় জাতীয়তাবাদ একটি জাতির জন্য কতটা গুরুত্ব।

তাছাড়া একটি জাতির ক্ষেত্রে সামাজিক মূল্যবোধ থেকে জাতীয়তাবাদের সৃষ্টি হয়। একটি দেশের রাজনৈতিক দৃষ্টি কোণ থেকে জাতীয়তাবাদ দেশের সার্বভৌমত্ব ও রক্ষার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। জাতীয়তাবাদ একটি ভাবাদর্শ যা একটি জাতি বা জাতি-রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য, ভক্তি বা আনুগত্যের উপর জোর দেয়। তাছাড়া জাতীয়তা বাদের বিভিন্ন প্রকার রয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল। সুপ্রাচীন কাল থেকে জাতীয়তাবাদের সৃষ্টি হয়ে আসছে। আমরা সাধারণত রাষ্ট্রবিজ্ঞানের থেকে জাতীয়তাবাদের সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়ে থাকে। আর এ বিজ্ঞান থেকে জাতীয়তাবাদ একটি আদর্শ যেখানে মানব জাতি সমাজের কেন্দ্রীয় অবস্থানে স্থাপন করে। এবং অন্যান্য সামাজিক ও রাজনৈতিক জাতিগত আদর্শের পরে স্থান দেয়া হয়।

জাতীয়তাবাদ এমন একটি আদর্শ একটি জাতি ধর্ম বর্ণ গোত্র একটি রাষ্ট্রের প্রতি অনুগত্য এ সম্পর্কে সকল ধারণা প্রদান করে। বিভিন্ন রাষ্ট্র বিজ্ঞানী বিভিন্নভাবে জাতীয়তাবাদের সংজ্ঞা প্রদান করেছেন। জাতীয়তাবাদ নিয়ে বিভিন্ন গোষ্ঠীর বিভিন্ন জাতির বিভিন্ন ধরনের মতামত প্রদান করে গিয়েছেন। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক জাতীয়তাবাদের জনক কে। জাতীয়তাবাদের জনক হলেন নিকোলো ম্যাকিয়াভেলি। এই বিষয়টির ওপর তার বিশেষ অবদানের জন্য তাকে জাতীয় তাবাদের জনক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। জাতীয় তাবাদের বদের মতো এরকম মূল্যবোধ সৃষ্টি করার মাধ্যমে একটি জাতি কে আদর্শ জাতি হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।

আপনাদের জন্য আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের ওয়েবসাইটে পড়াশোনা বিষয়ে অনেক ধরনের তথ্য প্রদান করে থাকি। আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা সকল শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের সকল প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর আমাদের ওয়েবসাইটে প্রদান করি। আমরা আপনাদের সুবিধার জন্য খুব সহজ ও সরল ভাষায় সুন্দরভাবে আপনাদের প্রশ্নের উত্তর গুলো প্রদান করি। তাই আপনাদের যে কোন ধরনের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর জেনে নিতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *