বীজগণিতের জনক কে

বীজগণিত গাণিতিক শাখার অন্যতম একটি বিশেষ শাখা। বীজগণিত গণিতের সংখ্যাতত্ত্ব ও গাণিতিক বিশ্লেষণের একটি বিস্তীর্ণ অংশ। বীজগণিত সাধারণত আল জাবর থেকে এসেছে যার অর্থ ভাঙ্গা। অর্থাৎ ভাঙ্গা অংশকে পূর্ণ মিলন করাই হলো বীজগণিতের কাজ। আপনাদের মূলত যে সকল শিক্ষার্থী ভাই ও বোনদের নবম শ্রেণির আবশ্যিক বিষয় গণিত বিষয়টি রয়েছে তাদের জন্য এই প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি শুধুমাত্র নবম দশম শ্রেণীতে এই প্রশ্নটিই পাবেন না শুধু তাই নয় আপনি যখন কলেজ শেষ করে ভার্সিটি জীবনেও কোন গাণিতিক বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করবেন সে সময়ও আপনাকে এই বিষয়ে জানতে হবে। তাই আপনার অনেকেই এই বিষয়টি সম্পর্কে আগে থেকে জেনে নিতে চান। তাই আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে আগে থেকে জেনে নিতে চান আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধর নের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো প্রকাশিত করি আপনার আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এ সম্পর্কে জেনে নিবেন।

সাধারণত গাণিতিক বিষয়ের এমন একটি শাখা বীজগণিত যে শাখার মাধ্যমে গাণিতিক সমীকরনের অজানা সংখ্যাকে প্রতীকের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়। অতি সাধারণ রূপে বীজগণিত হলো গাণিতিক চিহ্ন গুলির অধ্যয়ন এবং এই চিহ্নগুলো নিপূণভাবে ব্যবহার করার নিয়ম এই গণিতের শাখা থেকে খুব সহজে উপলব্ধি করা যায়। সাধারণত বীজ গণিতের মাধ্যমে পাটিগণিত সমস্যা গুলি বিকাশ এবং সমাধান করতে দেয় যা ফল স্বরূপ হিসেবে কাজ করে বীজ গণিত। বীজগণিত একটি হল গণিতের শাখা যা ব্যবহারের সংখ্যা, বর্ণ এবং লক্ষণ বিভিন্ন গাণিতিক অপারেশন ব্যাপক ভাবে অবদান রাখে। গাণিতিক সংস্থান হিসাবে আজ বীজগণিত সম্পর্ক, কাঠামো এবং পরিমাণে ব্যবহৃত হয়।

বীজগণিতর ব্যবহার আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সর্বত্র। প্রায় ক্ষেত্রেই আমরা বীজগণিতের ব্যবহার আমাদের দৈনন্দিন জীবনে লক্ষ্য করি। তাই আমাদের দেশের প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীদের এই বিষয়টি সম্পর্কে জ্ঞান থাকাটা জরুরী। বীজগণিত আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ব্যাবসা থেকে শুরু করে দৈনন্দিন ক্ষেত্রে নানা কাজের ব্যবহার হয়ে থাকে। আপনি যদি কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়ে থাকেন তবে সেই ঋণের জন্য অবশ্যই আপনাকে সুদ দিতে হয়। আর সেই সুদ সঠিকভাবে আপনার কাছে নিচ্ছে কিনা বা কম না বেশি নিচ্ছে সেই বিষয়টি জানার জন্য অবশ্যই আপনাকে বীজ গণিতের সূত্রগুলো ব্যবহার করতে হবে। তাছাড়া ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রতিদিনই কাজ কর্মগুলোর পাশাপাশি ব্যবসাটির দীর্ঘমেয়াদি করতে অর্থের সবচেয়ে কম খরচের পদ্ধতিটি নির্ধারণের জন্য বীজগণিতর সাহায্য নিয়ে থাকে।

বীজগণিতের অংক সাধারণত চারটি প্রক্রিয়ায় হয়ে থাকে। অর্থাৎ চারটি চিহ্ন দ্বারা বীজগণিত অংক করা যায়। পাটি গণিতের মতো যোগ বিয়োগ গুণ ভাগের প্রক্রিয়াটি বীজ গণি তে এতটা করা হয় না। আমরা অনেক ছাত্র ছাত্রী নিজেদের সুবিধার জন্য বীজগণিতের সূত্র দিয়ে পাটি গণিতের অংক গুলো খুব সহজে করে ফেলি। তাই বীজগণিত মার্কিন যুক্ত রাষ্ট্রের সমস্ত বিদ্যালয় গুলিতে শেখানো হয় সপ্তম এবং নবম শ্রেণির মধ্যে থেকে শুরু করে এবং উচ্চ বিদ্যালয় এবং এমনকি কলেজেও অব্যাহত থাকে। তবে এটি গাণিতিক সমাধানের ক্ষেত্রে ও দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে এই গণিতের অবদানের কথা বলে শেষ করা যাবে না।

গনিত বিষয়টি আবিষ্কার হওয়ার পর থেকে যুগ যুগ ধরে অনেক ধরনের বিজ্ঞানী ও গবেষক বীজগণিত টির ওপর নানান ধরনের তথ্য ও গবেষণা চালিয়ে গিয়েছেন। আর তার মধ্যে সবচেয়ে বীজগণিতের জন্য উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে গণিতবিদ মোহাম্মদ মুসা আল খাওয়ারিজমীক। যিনি ছিলেন একজন ফার্সি গাণিতিক বিদ। তিনি বহুদিন ধরে বীজগণিতের ওপর নানান ধরনের গবেষণা চালিয়ে গিয়েছেন। তারপরে বীজগণিতের জনক হিসেবে মোহাম্মদ মুসা আল খাওয়ারিজমীকে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। মুসলিম এই গণিতবিদ এই বিষয়টির ওপর বিজ্ঞান ভিত্তিক জ্ঞান ও গবেষণা চালিয়ে এই বিষয়ে জনক হয়েছিলেন।একজন ব্যক্তিকে দৈনন্দিন জীবনে চলার ক্ষেত্রে অবশ্যই বীজগণিতে র ব্যবহার ও বীজগণিতের সূত্রগুলো জেনে রাখা অত্যন্ত জরুরী।

আপনারা যারা এ ধরনের শিক্ষা বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলো জেনে নিতে চান আপনাদের জন্য প্রতিনিয়ত এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলো আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করি। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে আপনাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলো জেনে নিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *