সার্কের বর্তমান মহাসচিব কে 2023

সার্ক একটি আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা। এই সংস্থাটি একই অঞ্চলে এবং পাশাপাশি অবস্থিত কয়েকটি দেশ নিয়ে গঠিত। প্রতি দুই বছর পর পর সার্কভুক্ত দেশ গুলোর মধ্যে পারস্প রিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। আপনারা যারা সার্কের বর্তমান মহাসচিব কে ২০২৩ এই সম্পর্কে জেনে নিতে চান বা এ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী আমরা আপনাদের জন্য এ বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে জানিয়ে দেবো। আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেয়ার জন্য ইন্টারনেটের এখানে ওখানে বারবার অনুসন্ধান করছেন আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটের থেকে এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। আপনাদের জন্য প্রতিনিয়ত এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করি আপনারা গুগলে অনুসন্ধান করার সাথে সাথে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো জেনে নিতে পারবেন। চলুন তাহলে দ্রুত এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেই।

সার্ক দক্ষিণ এশিয়ার দেশ গুলির মধ্যে একটি সহযোগী সংস্থা ও অন্যতম একটি সংগঠন। এই সংগঠনটি ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশ্বের প্রতিটি দেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। তাই বিশ্বের প্রতিটি দেশ এক দেশের ওপর আরেক দেশ নির্ভর শীল। বিশ্বের কোন দেশি পরিপূর্ণ নয় তাই এক দেশ আরেক দেশের সাথে বন্ধুত্ব সম্পর্ক বজায় রেখে সহযোগিতার হাত বাড়ায়। আর এভাবেই গড়ে ওঠে এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশের বন্ধুত্ব সম্পর্ক। সম্পর্ক হওয়ার পরেই শুরু হয়ে যায় দুটি দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতার আদান প্রদান। তাই দক্ষিণ এশিয়ার আটটি দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিকগুলো পারস্পর সমঝোতা জন্য ও একে অপরের সহযোগিতার ক্ষেত্রে এই সার্ক সংগঠনটি তৈরি করা হয়েছিল।

প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের উদ্যোগে ১৯৮৫ সালে এই সংগঠনটি করা হয়েছিল। প্রথমে দক্ষিণ এশিয়ার সাতটি দেশ নিয়ে এই সাক সংগঠনটি তৈরি করা হয়েছিল। বর্তমানে ২০০৭ সালে আরও একটি দেশ যোগ হয়ে বর্তমানে আটটি দেশ নিয়ে সাক সংগঠনটি চলছে। পরবর্তী যে দেশ যোগ হয়েছে সেটা হলো দক্ষিণ এশিয়ার আরেকটি দেশ আফগানি স্তান। আর সাকভুক্ত দেশগুলো হলো ভারত, বাংলা দেশ, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা মালদ্বীপ ও আফগানিস্তা ন। এই সার্ক সংগঠনটি দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের রাষ্ট্র গুলির মধ্যে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি সামাজিক অগ্রগতি এবং সামাজিক উন্নয়ন ঘটানাে প্রচেষ্টাই এ সংগঠনটি গঠন করা হয়।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মধ্যে সহযোগিতার প্রয়োজন উপলব্ধি করে বিশ্বের দেশগুলো। বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা মূলক সংস্থা গঠন করে আর এই সহযোগী সংগঠন হিসেবে সাকের অবদান অন্যতম। তাছাড়া সাকের সদস্য রাষ্ট্র গুলোর সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে দেশ গুলোর মানুষের জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন করা,দেশগুলোর অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক অবস্থার দ্রুত উন্নয়ন করা। এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশের বন্ধুত্ব সম্পর্ক বজায় রাখা, তাছাড়া এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশের যেকোনো বিপদে পাশে দাঁড়ানো ইত্যাদি এই সংগঠনের ভূমিকা অপারি সীম। তাছাড়া সার্কের প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রের স্বাধীনতা রক্ষা এবং যৌথ আত্মনির্ভরতার শক্তি বৃদ্ধি করা। তাছাড়া অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে এই ধরনের সহযোগিতা মূলক সম্পর্কে গড়ে তোলা এই সংগঠনটির অন্যতম উদ্দেশ্য।

প্রত্যেকটি সংগঠন বা সংস্থা পরিচালনা করার জন্য একজন নির্দিষ্ট ব্যক্তি প্রয়োজন যে সেই সংস্থা বা পরিচালনা করার জন্য উপযুক্ত। আর একটি সংগঠন বা সংস্থার পরিচালনার মূল দায়িত্বে যিনি থাকেন তিনি হলেন মহাসচিব। আর সার্ক সংগঠনটির ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম নয়। আর এই সারভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে সার্ক ভুক্ত রাষ্ট্র হিসেবে ভারত সবচেয়ে বড় ও শক্তি শালী রাষ্ট্র এবং নেপাল, ভুটান ও মালদ্বীপ কম শক্তিধর ছোট রাষ্ট্র। সার্ক প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই এর লক্ষ্য সমূহ বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। নেপালের কাঠমন্ডুতে সার্কের স্থায়ী সচিবালয় স্থাপিত হয়। আর নেপালের কাঠমন্ডুতে সার্কের সদর দপ্তর অবস্থিত। প্রতিবছর সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা হয়ে থাকে।

আপনারা যারা সার্কের বর্তমান মহাসচিব কে 2023 এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান আপনাদের জন্য আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে এ বিষয়টি সম্পর্কে জানিয়ে দেয়া হলো। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এই বিষয়টি সম্পর্কে আরো ভালোভাবে জেনে নিতে পারবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *