মধ্যক কাকে বলে

আমাদের পরিসংখ্যানে গড় মধ্যক প্রচুরক ইত্যাদি থাকে। পরিসংখ্যানের বিভিন্ন অংক গুলি করতে হলে আমাদের ঘর মধ্য প্রতিরোধ ইত্যাদি নির্ণয় করতে হয়। মধ্যক বলতে আমরা সাধারণত মধ্যের সংখ্যাকেই বুঝে থাকি। যেহেতু বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় তথ্য ও উপাত্তের অবদানের ফলে পৃথিবী এখন সবার হাতের মুঠোয় হয়ে চলে এসেছে। এখন যেকোনো জায়গায় থেকে যে কোন তথ্য চাইলে সেই তথ্য পাওয়া যায়। তাই তথ্য ও উপাত্তের দ্রুত সঞ্চালন এবং বিস্তারনের জন্য সম্ভব হয়েছে বর্তমানের এই বিশ্বায়নের। বিশ্বায়নের এই যুগে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখা এবং বিশ্বায়নে অংশগ্রহণ করা আমাদেরও একটি অঙ্গীকার। এখন আর পিছিয়ে থাকলে চলবে না আমাদের এগিয়ে যেতেই হবে তাই এই এগিয়ে যেতে হলে আমাদের শিক্ষার্থীদের কে সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে হবে।

তাই আমরা বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থার এই এগিয়ে যাওয়া বা পরিবর্তনের ধারা অব্যাহত রয়েছে সেই পরিবর্তনের সাথে আমরা উড়েছি শাড়ি ধারাবাহিকতায় আমরা আমাদের পরিসংখ্যানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। এই বিষয়গুলি হলো গণসংখ্যা গণসংখ্যার বহুভুজ অজিব রেখা কেন্দ্রীয় প্রবণতা পরিমাপের সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে গড় মধ্য ইত্যাদি আমরা আলোচনা করে থাকবো এই পরিসংখ্যান বিষয়টির মধ্যে। পরিসংখ্যান জানলে আমরা এই বিষয়গুলি অবশ্যই ভালোভাবে অবগত হতে পারব। তাই আমরা এখন প্রথম থেকে দেখতে থাকি যে পরিসংখ্যান কাকে বলে পরিসংখ্যান এর মধ্যে গড় মধ্য প্রতিরোধ কি এ সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য। আমরা জানি যে গুণবাচক নয় এমন সংখ্যা সূচক তথ্যাবলী পরিসংখ্যানের উপাত্ত হিসেবে কাজ করে।

আর অনুসন্ধান দিন উপাত্ত পরিসংখ্যানে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এই কাঁচামাল বা তথ্যগুলি দুই ধরনের হতে পারে। একটি সাজানো গোছানো অপরটি এলোমেলোভাবে হতে পারে। অর্থাৎ এলোমেলো উপাত্তগুলিকে আমরা বলতে পারি অবিন্যস্ত উপাত্ত এবং সাজানো গোছানো উপাত্ত গুলিকে আমরা বলতে পারি বিন্যস্ত উপাত্ত। এই উপাত্ত গুলোকে নিয়েই পরিসংখ্যানে কাজ করতে হয়। অর্থাৎ এই উপাত্তগুলিকে শ্রেণী সারণি অনুযায়ী সাজানো গোছানো শ্রেণী মধ্যবিন্দু শ্রেণীবৃত্তি গণসংখ্যা নির্ণয় ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে সাজাতে হয়।

তাই আমরা এখান থেকেই পরিসংখ্যানের টেলি চিহ্ন গণসংখ্যা শ্রেণীবৃত্তি পরিষদ ক্রমজিত গণসংখ্যা অজিব রেখা ইত্যাদি সকল বিষয়ই পেতে পারি। তাই আমরা দেখে যে পরিসংখ্যান অংক গুলি করার জন্য কি কি করতে হয়। যদি অবিন্যাস্ত উপাত্ত পাই তাহলে এই অবিন্যস্ত উপাত্তগুলিকে প্রথমে বিন্যস্ত করে নিতে হবে। তারপর এখান থেকে পরিষদ নির্ণয় করতে হয়। পরিষ্কার নির্ণয়ের পদ্ধতি হলো সর্বোচ্চ সংখ্যা বিয়োগ সর্বনিম্ন সংখ্যা তার সঙ্গে এক যোগ করে পরিসর নির্ণয় করতে হয়। এরপর শ্রেণীবৃত্তি ধরে নিতে হয়।

শ্রেণীবৃত্তি তৈরি করার পর আমাদের সারণি তৈরি করে নিতে হয়। এই সারণী থেকেই আমরা ঘর মধ্যক ইত্যাদি নির্ণয় করতে পারি। গাণিতিক গড় দুই ধরনের হয় একটি হলো সহজ পদ্ধতি অপরটি সংক্ষিপ্ত পদ্ধতি। আমাদের মধ্যক নির্ণয় করতে হলেও দুই ধরনের মধ্যক নির্ণয় করা যায়। প্রথমে আমাদের উপাত্তগুলিকে বিন্যস্ত করে নিতে হয় তারপর উপাত্তর সংখ্যা যদি জোর হয় তাহলে মধ্যক হয় উপাত্ত সংখ্যার অর্ধেক ও এর চেয়ে এক বেশি অর্থাৎ আমরা এটা বলতে পারি যে উপাত্ত সংখ্যার জোড় হলে মধ্যকভাবে উপাত্ত সংখ্যার অর্ধেকতম পথ ও অর্ধেক প্লাস 1 তম পদ দুইটির গড়। আর যদি উপাত্তর সংখ্যা বিজোড় হয় তখন মধ্যক হবে উপাত্ত সংখা যোগ এক ভাগ দুই তম পদের মান।

এই সূত্র দুটি দিয়ে আমরা মধ্যক নির্ণয় করতে পারি এ ছাড়াও সূত্রের সাহায্য মধ্যক নির্ণয় করা যায়। শ্রেণীবিন্যাস তো উপাত্তের সংখ্যা যদি এন হয় তাহলে এন ভাগ দুই তম পদের মান হয় মধ্যক। এই মধ্যক আমরা সূত্রের মাধ্যমে নির্ণয় করতে পারি। এখন তাহলে আমরা দেখতে পারি যে মধ্যক কাকে বলে।
মধ্যক: কোন পরিসংখ্যানের উপাত্ত গুলোর মানের ক্রমানুসারে সাজালে যেসকল উপাত্ত সমান দুই ভাগে ভাগ করে,সেই মানই হলো মধ্যক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *