আমরা সকলেই জ্যামিতির সম্পর্কে অবগত আছি। জ্যামিতিতে বিভিন্ন ধরনের আকার আকৃতি নিয়ে আলোচনা করা হয়। অর্থাৎ বিন্দু থেকে শুরু করে রেখা চল রেখাংশ কোন প্রভুজ চতুর্ভুজ রম্বস আয়তক্ষেত্র বৃত্ত ইত্যাদি সকল চিত্র সম্পর্কে জ্যামিতিতে আলোচনা করা হয়। আর বৃত্তেরই একটি অংশ হলো। আজকে আমাদের এই বৃত্তের ব্যাসার্ধ নিয়ে আলোচনা করতে হবে অর্থাৎ বৃত্তের ব্যাসার্ধ কাকে বলে সেটি নিয়ে আমাদের এখন আলোচনা করতে হবে। আমরা জানি যে জ্যা অর্থ ভূমি এবং মিতি অর্থ পরিমাপ। তাই জ্যামিতি শব্দের অর্থ ভূমির পরিমাপকে বুঝিয়ে থাকে। আমরা জেনেছি যে প্রাচীন কালে প্রাচীন মিশরে প্রথম জ্যামিতির আবির্ভাব হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়।
অর্থাৎ সুদের প্রাচীনকাল থেকেই জ্যামিতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আমরা আগেই বলেছি যে বৃত্তের একটা অংশ হলো ব্যাসার্ধ। তাই আমাদের আগে বৃত্ত সম্পর্কে জানতে হবে। বৃত্ত একটি বক্ররেখা। বৃত্ত একটি সমতলীয় জ্যামিতিক চিত্র যার বিন্দুগুলো কোন নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সম দূরত্বে অবস্থিত হয়। বৃত্ত সম্পর্কিত বিভিন্ন ধারণা আমাদের রয়েছে যেমন কেন্দ্রীয় ব্যাস ব্যাসার্ধ জ্যা ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। অর্থাৎ নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সমুদ্রতত্ত্ব বজায় রেখে কোন বিন্দু যে আবদ্ধ পথ চিত্রিত করে তাকেই বৃত্ত বলা হয়। যদি কোন বৃত্তের কেন্দ্র ও এবং ব্যাসার্ধ আর হয় তবে ও থেকে সমতলের যে সকল বিন্দুর দূরত্ব আর এর চেয়ে কম এদের সেট কে বৃত্তটির অভ্যন্তর থেকে সমতলের যে সকল বিন্দুর দূরত্ব আর এর চেয়ে বেশি এদের সেট কে বৃত্তটির বহির্ভাগ বলা হয়ে থাকে।
আমরা জানি কোন বৃত্তের অভ্যন্তরস্থ একটি বিন্দু ও বহিঃস্থ একটি বিন্দুর সংযোজক রেখাংশ বৃত্তটিকে একটি এবং কেবলমাত্র একটি বিন্দুতে ছেদ করতে পারে। বৃত্তের দুইটি ভিন্ন বিন্দুর সংযোজক রেখাংশ বৃত্তটির একটি জ্যা হয়ে থাকে। আবার বৃত্তের অভ্যন্তরস্থ দুইটি বিন্দুর সংযোজক রেখাংশ সম্পূর্ণভাবে বৃত্তের মধ্যেই থেকে থাকে। বৃত্তের কোন জ্যা যদি কেন্দ্র দিয়ে যায় তবে জ্যাটিকে বৃত্তের ব্যাস বলা হয়। সমতলে একটি বৃত্ত ও একটি সরলরেখার পারস্পরিক অবস্থান বিবেচনা করলে আমরা বিভিন্ন জিনিস দেখতে পায় অর্থাৎ বৃত্ত ও সরলরেখার কোন সাধারণ বিন্দু থাকে না সরলরেখাটি বৃত্তটিকে একটি বিন্দুতে ছেদ করতে পারে।
সমতলের একটি বৃত্ত ও একটি সরলরেখা সর্বাধিক দুইটি ছেদবিন্দু থাকতে পারে। আবার সমতলস্ত একটি বৃত্ত একটি সরলরেখার যদি দুইটি ছেদবিন্দু থাকে তবে সরলরেখাটিকে বৃত্তটির একটি ছেদক বলা হয় এবং যদি একটিও কেবল একটি সাধারণ বিন্দু থাকে তবে রেখাটিকে বৃত্তটির একটি স্পর্শক বলা হয়ে থাকে। সে সত্য ক্ষেত্রে সাধারণ বিন্দুটিকে ওই স্পর্শকের স্পর্শ বিন্দু বলা হয়। আমরা বৃত্তের প্রত্যেক ছেদকের ছেদবিন্দু জয় এর অন্তর্ভুক্তি সকল বিন্দু বৃত্তটির অভ্যন্তরে থাকে। আমরা এর আগে জেনেছি যে বৃত্তের ভিতরে অবস্থিত কোন বিন্দু থেকে বৃত্তের স্পর্শক আঁকা যায় না কিন্তু বিন্দুটি যদি বৃত্তের উপর থেকে থাকে তাহলে উক্ত বিন্দুতে বৃত্তের একটিমাত্র স্পর্শক অঙ্কন করতে পারব।
বিন স্পর্শ কে বর্ণিত বিন্দুতে অঙ্কিত ব্যাসার্ধের উপর লম্ব হয় সুতরাং বৃত্তস্থ কোনো বিন্দুতে বৃত্তের স্পর্শক অঙ্কন করতে হলে বর্ণিত বিন্দুতে ব্যাসার্ধ অঙ্কন করে ব্যাসার্ধের উপর লম্ব আঁকতে হবে। আবার বিন্দুটি বৃত্তের বাহিরে অবস্থিত হলে তা থেকে বৃত্তের দুইটি স্পর্শ রাখতে পারা যাবে।আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করুন কারণ আমাদের ওয়েবসাইটটিতে আপনাদের প্রয়োজনীয় সকল ধরনের জিনিস নিয়ে আলোচনা করা হয়। আমাদের এখান থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি আপনারা ডাউনলোড করেও নিতে পারবেন। ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের আলাদা কোন অর্থের প্রয়োজন হবে না। তাই আপনারা চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করে এখান থেকে আপনার যে কোন প্রয়োজনীয় জিনিস দেখে নিতে পারবেন অনাহাসেই।
বৃত্ত সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য আমরা এখানে তুলে ধরলাম এখন বৃত্তের ব্যাসার্ধ কি সেটা আমরা এখন বলতে পারি। ব্যাসার্ধ: আমরা জানি বৃদ্ধ একটি সমতলীয় জ্যামিতিক চিত্র এবং যার বিন্দুগুলো কোন নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সমুদ্র তে বজায় রেখে অবস্থিত হয়। নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সম দূরত্ব বজায় রেখে কোন বিন্দু যে আবদ্ধ পথ চিত্রিত করে তাকেই বৃত্ত বলা হয়। কেন্দ্র হতে বৃত্তস্থ কোনো বিন্দুর দূরত্বকেই ব্যাসার্ধ বলা হয়।