আমরা জানি প্রতিটি প্রাণী এবং উদ্ভি দ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কোষ নিয়ে গঠিত হয়। যেমন একটি ইটের পর একটি ইট গেছে বিশাল বিশাল বিল্ডিং তৈরি হয় তেমনি ভাবে ক্ষুদ্র চারা থেকে কোষ বৃদ্ধির ফলে বিশাল দেহে উদ্ভিদ এবং প্রাণীর উৎপত্তি হয়। কোষ বৃদ্ধির ফলেই উদ্ভিদ প্রাণী বৃদ্ধি পায়। তাহলে কোন কোন বিজ্ঞানী জিব কোষ কে মানে উদ্ভিদ এবং প্রাণীর দেহ গঠনকারী সেই ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র জীব কোষ কে জীবদেহের গঠন ও জীবজ ক্রিয়াকলাপের একক হিসেবে বর্ণনা করেছেন। সকল জীব কোষই এক রকম নয়। জীব কোষ এবং প্রাণী কোষ বিভিন্ন পদার্থ নিয়ে তৈরি হয়। অর্থাৎ কোষের মধ্যে অনেকগুলি পদার্থ থাকে। কষ্টে ভাংলে বিভিন্ন পদার্থ পাওয়া যায়। এদের মধ্যে গঠনগত পার্থক্য যেমন আছে তেমনি আছে আকৃতি এবং কাজের মধ্যেও পার্থক্য।
নিউক্লিয়াসের গঠনের ভিত্তিতে কোষকে আমরা দুই ভাগে ভাগ করতে পারি একটি আদি কোষ এবং প্রকৃত কোষ। একটি কোষের মধ্যে যে বিভিন্ন জিনিস থাকে সেগুলি আমরা দেখে নিতে পারি এগুলো কি কি। যেকোনো কোষের মধ্যে থাকে কুশোগ্র কোষ প্রাচীর প্লাজমা মেমব্রেন সাইটোপ্লাজমীয় ছাত্র মুসলিম এন্ডোপ্লাজমিক জালিকা অমুসরিন এন্ডোপ্লাজমিক জালিকা নিউক্লিয়ার বন্ধ নিউক্লিওলাস নিউক্লিয়ার আবরণী ক্রোমাটিন তন্তু নিউক্লিওপ্লাজম আন্তঃকোষীয় ফাক গোলজি বস্তু মাইক্রোকনড্রিয়া ক্লোরোপ্লাস্ট লাইসোসোম ইত্যাদি। তাহলে আমরা দেখতে পেলাম যে একটি কোষের মধ্যে অনেকগুলি জিনিসই পাওয়া যায় এবং এগুলির সমন্বয়ে আসলে একটি কোষ গঠিত হয়। কোষ প্রাচীর উদ্ভিদ কোষের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য এটি মৃত বা জড় বস্তু দিয়ে তৈরি।
প্রাণী কোষে কোষ প্রাচীর থাকে না কিন্তু উদ্ভিদ কোষে কোষ প্রাচীর থাকে। কোষ প্রাচীরের রাসায়নিক গঠন অনেকটা জটিল এতে সেলুলোজ হেমি সেলুলোজ লিগনেন পেকটিন সুগারের নামক বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক পদার্থ থাকে। আদিকোষ বা প্রাণকেন্দ্রিকোষ আসলে কোন সুগঠিত নিউক্লিয়াস থাকে না। এইজন্য এই ধরনের কোষকে আদি নিউক্লিয়াসযুক্ত পশু আমরা বলে থাকি। এসব কোষের নিউক্লিয়াস কোন পর্দা দিয়েও আবৃত থাকে না তাই আবার এদেরকে আমরা নিউক্লিও বস্তু সাইটোপ্লাজমে সরানো থাকে বলে বলতে পারি। আরেক প্রকার কোষ হল সুখেন্দু কোষ বা প্রকৃত কোষ এটি হলো কোষের নিউক্লিয়াস উপঠিত এবং নিউক্লিয়ার ঝিল্লি দিয়ে নিউক্লিয় বস্তু পরিবেষ্টিত এবং সুসংগঠিত হয়। মাইট্রোকন্ডিয়া কে কোষের শক্তিঘর বলা হয়। কারণ মাইটোকন্ডিয়ার থেকে কোষের যাবতীয় শক্তি কোষের অন্যান্য অংশে প্রেরণ করা হয়।
আর এই কারণে মাইটোকনড্রিয়াকে কোষের শক্তিঘর বলা হয়। তাই মাইট্রোকনডিয়া আসলে কোষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কোষের মধ্যে থাকে দেহ কোষ হল বহুকোষী জীবের দেহ গঠনে এই কোষগুলি অংশগ্রহণ করে। এই কোষগুলি মাইটোসিস পদ্ধতিতে বিভাজনের মাধ্যমে বিভাজিত হয়ে থাকে এবং এভাবেই আসলে একটি উদ্ভিদ অথবা প্রাণীদেহ গঠিত হয়ে থাকে। আবার থাকে জনন কোষ। যৌন প্রজনন ও জনক্রম দেখা যায় এমন জিভে জনন কোষ উৎপন্ন হয়ে থাকে। মিয়োসিস পদ্ধতিতে জনন মাতৃকোষের বিভাজন ঘটে এবং জনন কোষ উৎপন্ন হয়। আপাতত জনন কোষে ক্রোমোজোম সংখ্যা মাতৃ জনন কোষের ক্রোমোজোম সংখ্যার অর্ধেক থাকে এই কারণে এবং ও স্ত্রী জনন কোষ মিলিত হয়ে নতুন জীবের দেহ গঠনের সূচনা করে থাকে।
কোর্স সম্পর্কিত বিভিন্ন ধারণা আমরা এতক্ষণে বলছিলাম আপনাদের কাছে। তাহলে বাট এখন আমরা প্রোটোপ্লাজম কি এ সম্পর্কে সামান্য আলোচনা করতে পারি। তাহলে চলুন দেখা যাক প্রোটোপ্লাজম কি।
প্রোটোপ্লাজম: প্রোটোপ্লাজম হলো কোষের ভিতরে যে অর্ধস্বচ্ছ থকথকে জেলির মত বস্তু থাকে তাকেই বলে। অর্থাৎ করছিলি দিয়ে ঘেরা সবকিছুই প্রোটোপ্লাজম। এমন কি করেছিলি নিজেও প্রোটোপ্লাজমেরই অংশ। কইছিলি ছাড়াও এই ফটোপ্লাজম এর মধ্যে রয়েছে সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গানু গুলো এবং নিউক্লিয়াস।
তাহলে এ ধরনের যেকোনো তথ্য পেতে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করবেন বলে আশা রাখি। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটটিতে আপনাদের প্রয়োজনীয় যাবতীয় তথ্যাদি আমরা প্রকাশ করে থাকি এই কারণে আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনারা বারবার ভিজিট করতে পারেন।