ভাজ্য নির্ণয়ের সূত্র কি

ভাগ অংকের চারটি অংশ ভাজ্য, ভাজক, ভাগফল, এবং ভাগশেষ। আজ আমাদের এখানে ভাজ্য নির্ণয়ের সূত্রটি কি তা দেখাতে হবে। আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনো ভিজিট করেননি তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটিকে ভিজিট করবেন। আমাদের এই ওয়েবসাইটে গণিত, ইংরেজি, রসায়ন, ভূগোল, জীববিজ্ঞান পদার্থ, আইসিটি ইত্যাদি সকল বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি প্রকাশ করা হয়ে থাকে। তাই আপনাদের ওয়েবসাইট থেকে যাদের শিক্ষা বিষয়ক কোন প্রশ্নের উত্তর প্রয়োজন তারা ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে দেখে নিবেন।

আমাদের ওয়েবসাইটে প্রশ্নের উত্তরগুলি সম্পূর্ণ নির্ভুল, সহজ, সরল সাবলীল ভাষায় প্রকাশ করা হয়ে থাকে। কোন শিক্ষার্থী যদি ক্লাসের স্যারদের কথা বুঝতে না পারে বা ক্লাসে অমনোযোগী হয় সেসব ছাত্র-ছাত্রীরাও আমাদের ওয়েবসাইটের প্রকাশকৃত উত্তরগুলি দেখে বুঝতে পারবে। তাই আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনারা ভিজিট করুন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি আপনারা ডাউনলোড করেও নিতে পারবেন। যদি প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে হয় তাহলে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে ডাউনলোড অপশনে গিয়ে প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলি সিলেক্ট করে নিচে দেখানো লিংকে ক্লিক করে আপনারা আপনাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

যেহেতু আমাদের ওয়েবসাইটের প্রশ্নের উত্তরগুলি সকল শিক্ষার্থী ঠিকমতো বুঝতে পারে, তাই শিক্ষার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি হতে পারে শিক্ষার্থীদের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য জায়গা। ভাগ অংকের চারটি অংশ থাকে । যথা: ভাজ্য, ভাজক, ভাগফল, এবং ভাগশেষ। ভাজক, ভাগ অংকে যে সংখ্যাটি দ্বারা ভাগ করা হয় তাকে ভাজক বলে। যে সংখ্যাকে ভাগ করা হয় তাকে ভাজ্য বলে। ভাজ্য কে ভাজক দ্বারা ভাগ করার পর যে উত্তরটি পাওয়া যায় তাকে ভাগফল বলে। এবং ভাজ্য কে ভাজক দ্বারা ভাগ করার পরও যদি অবশিষ্ট সংখ্যা থাকে তবে তাকে ভাগশেষ বলে। এখন আমরা ভাজ্য নির্ণয়ের সূত্রটি দেখে নিব।
ভাজ্য=ভাজক × ভাগফল
তাহলে আমরা ভাজ্য নির্ণয়ের সূত্রটি এখন দেখে নিলাম।

তাহলে ভাগ বিষয়ে সকল প্রশ্নের উত্তর আমাদের আর কোন সমস্যা হবার কথা নয়। যেহেতু গণিতের প্রাথমিক দিক থেকে ভাগ অংক শুরু হয়েছে, তাই ভাগ অংকটি আমাদের খুব ভালো করেই শিখে নিতে হবে। তবেই আমাদের গণিত বিষয়ের ভিত্তি মজবুত হবে। আর এই ভীত্তি মজবুত হলেই আমরা গণিত সম্পর্কে ভালো ভাবে সকল কিছু বুঝে নিতে পারব। গণিত সম্পর্কে ভালো কিছু করলেই শিক্ষার্থী হিসেবে ভালো করা যাবে। শিক্ষার্থী হিসেবে ভালো করলে গোটা জীবন তার ভালো যাবে। অর্থাৎ উচ্চ ক্লাসে ভর্তি, ভালো জায়গায় ভর্তি ভালো চাকরি-বাকরির পরীক্ষায় সে অবশ্যই ভালো করবে।

তাই আমাদের সকলের উচিত প্রথম থেকেই গণিতকে গুরুত্ব দিয়ে দেখা, গণিত শিখা এবং বুঝতে পারা। একজন শিক্ষার্থী গণিতে ভালো হলেই তবে অন্যান্য বিষয়গুলোতেও ভালো হয়। তাই সকলেই আমরা গণিতের উপরি বেশি জোর দিয়ে থাকি। কিন্তু বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরাই গণিত খুব খারাপ ফল করে কারণ তারা গণিত বোঝার চেষ্টাই করে না। ছোট থেকে যদি আমরা গণিতের সব কটি খুঁটিনাটি জিনিস গুলি ভালো করে দেখে নিই, তাহলে অবশ্যই আমরা গণিতে ভালো করতে পারব।

যেহেতু প্রথম দিকে আমরা যোগ বিয়োগ গুন ভাগ এই চারটি প্রক্রিয়া চিহ্ন দ্বারা অংক করতে শিখি । তাই আমাদের উচিত হবে এই চারটি প্রক্রিয়া চিহ্ন দ্বারা ছোট থেকেই গুরুত্ব সহকারে অংক গুলি করা বা দেখে নেওয়া। অংক কে হেলায় ঠেলে দিলে জীবনটাও গর্তে পড়ে যায়। তাই আমাদের সকলের কাছে অনুরোধ তোমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে গণিত বিষয়ের সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি দেখে নিতে পারো। আর যদি আমাদের এই ওয়েবসাইটের সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি বুঝে ফেলতে পারো তাহলে তোমরা অবশ্যই গণিত বিষয়ে অনেক ভালো ফল করবে। আর বুঝতেই পারছো গণিতে ভালো ফল করা মানেই জীবনটা খুব ভালো হবার কথা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *