পদার্থ বিজ্ঞানের ভাষা অনুযায়ী শক্তির কোন সৃষ্টি বা ধ্বংস নেই। এর এমন একটি বৈশিষ্ট্য যেটা এক রূপ থেকে অন্যরূপ নিতে পারে। যেটা এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুতে খুব সহজেই বিস্তৃত লাভ করতে পারে। তাই আপনারা অনেকেই গুগল সহ ইন্টারনেটের বিভিন্ন জায়গায় শক্তি কত প্রকার এই প্রসঙ্গে জানার জন্য অনুসন্ধান করছেন। আমরা আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে শক্তি কত প্রকার এই প্রসঙ্গে বিস্তারিত তথ্য আপনাদের জানিয়ে দেবো। আপনারা যারা এই প্রশ্নের উত্তরটি জানতে চাচ্ছিলেন আমাদের আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ অব্দি একটু মনোযোগ সহকারে পড়ুন আর দেখে নিন আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি।
যখন কোন বস্তু কোন কাজ করার সামর্থ্য অর্জন করে তখন তাকে শক্তি বলা হয়। শক্তির মূল বাহক হলো পদার্থ। শক্তির প্রভাবে পদার্থের বিভিন্ন পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। কোন বস্তু দ্বারা সম্পাদিত কাজ ই হল ওই বস্তুর শক্তির পরিমাণ। অর্থাৎ কাজ ও শক্তির অর্থ অভিন্ন। শক্তির রূপান্তরিত আছে কিন্তু ক্ষয় নেই। শক্তির বিভিন্ন রূপ রয়েছে যেটার মাধ্যমে ব্যক্তির শরীরে নানান ধরনের প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে শক্তি রূপ প্রকাশ পায়। শক্তি ছাড়া কোন বস্তু স্থায়িত্ব অর্জন করতে পারে না, কারণ কোন বস্তুর যদি শক্তি না থাকে তাহলে সেই বস্তুর দীর্ঘ সময় ধরে কোন শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারবেনা ফলে এর স্থায়িত্ব অনেক কমে যাবে তাই বস্তুর টিকে থাকতে হলে শক্তির গুরুত্ব অনেক বেশি।
আপনারা যারা জানতে চাচ্ছিলেন শক্তি কত প্রকার তাদের জন্য বলছি শক্তি প্রধানত আটটি ভাগে ভাগ করা হয় সেগুলো হলো।
১. যান্ত্রিক শক্তি
২. তাপ শক্তি
৩. আলোক শক্তি
৪. শব্দ শক্তি
৫. চৌম্বক শক্তি
৬. তড়িৎ শক্তি
৭. রাসায়নিক শক্তি এবং
৯. পারমাণবিক শক্তি।
এই শক্তিগুলো দ্বারা মূর্ত সাধারণত তাদের নিজস্ব কার্যক্ষমতা গুলো প্রদান করে। এই শক্তিগুলো যদি কোন বস্তুর শরীরে না থাকে তাহলে সেই বস্তু চলার ক্ষেত্রে বাধা প্রাপ্ত হবে। তাই এই শক্তিগুলো একটি বস্তুর চলাচলের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অবদান করে। শক্তি এমন একটি জিনিস যেটা বস্তুর চলার ক্ষেত্রে প্রধান ও প্রথম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
আপনারা যারা জানতে চাচ্ছিলেন শক্তি কত প্রকার আজকের আমাদের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনাদের জানিয়ে দিলাম এই প্রশ্নের উত্তরটি। আমাদের ওয়েবসাইটে এসে আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি আপনারা জেনে নিন।