উপাত্তের মধ্যে সবচেয়ে যে সংখ্যাটি বেশি থাকে তাকে প্রচুরক বলে। পরিসংখ্যানের অংকে আমাদের গড় মধ্যক প্রচুরক ইত্যাদি নির্ণয় করতে হয়। গণিত বিষয়ের মধ্যে পরিসংখ্যান একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ জুড়ে আছে। অনেক ক্ষেত্রে পরিসংখ্যান এবং গণিত সমার্থক শব্দ হয়ে ওঠে। আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটে পরিসংখ্যান বিষয়ের সকল প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে
তোমাদের যাদের পরিসংখ্যান বা গণিত অথবা জ্যামিতি যেকোন প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের ওয়েবসাইট টি তে ভিজিট কর। আমাদের ওয়েবসাইটে তোমাদের প্রয়োজনীয় সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি অত্যন্ত সহজ সরল এবং সাবলীল ভাষায় দেওয়া আছে যাতে তোমরা সহজেই প্রশ্নটি বুঝে নিতে পারো। আবার যাদের প্রয়োজন তারা আমাদের প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করেও নিতে পারো। আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে তোমার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরটি ডাউনলোড করে নিতে আমাদের ওয়েবসাইটের নিচে ডাউনলোড অপশন এ গিয়ে দেখানো লিংকে ক্লিক করে তোমার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলি ডাউনলোড করে নাও।
পরিসংখ্যান জানতে হলে আমাদের গড়, মধ্যক এবং প্রচুরক এই তিনটি ভালো করে জানতে হয় ।এর মধ্যে আজকে আমরা শিখব প্রচুরক নির্ণয় করার পদ্ধতি। তাহলে আমরা প্রথমে জেনে আসি পরিসংখ্যান কাকে বলে। যেমন কোন বিদ্যালয়ে গত ১০ বছরে এসএসসি পরীক্ষার সংখ্যাগুলি একটি চার আকারে প্রকাশ করা হয়ে থাকে তাহলে আমরা গত ১০ বছরের পরিসংখ্যানে দেখতে পারি স্কুলের পাশের সংখ্যা শিক্ষার্থীর সংখ্যা পাসের হার ইত্যাদি। আমরা জানি সংখ্যা ভিত্তিক কোন তথ্য বা ঘটনা হচ্ছে একটি পরিসংখ্যান আর তথ্য বা ঘটনা নির্দেশক সংখ্যাগুলো হচ্ছে পরিসংখ্যানের উপাত্ত। তাহলে এই পরিসংখ্যান অধ্যায়ে বা তথ্য-পাত্র অধ্যায় পরিসংখ্যানে মৌলিক বিষয়গুলোর ক্রমান্বয়ে উপস্থাপন করা হলো এরই ধারাবাহিকতায় আমরা এখন কেন্দ্রীয় প্রবণতা এর পরিমাপক গড় মধ্যক এবং প্রতিরোধ সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করতে পারি।
তাহলে প্রথমে কতগুলো যদি সংখ্যা দেওয়া থাকে সেই সংখ্যাগুলোকে বিন্যস্ত করতে হবে অর্থাৎ সংখ্যাগুলো কি ছোট থেকে বড় অথবা বড় থেকে ছোট সাজাতে হবে। বিন্যাস তোকৃত সংখ্যা গুলিতে দেখতে হবে যে সবচেয়ে একই সংখ্যা বেশি বার আছে কোনগুলি বা কোনটি যে সংখ্যাটি সবচেয়ে বেশিবার থাকবে সেটি হবে তথ্য উপাত্তের প্রচুরক। অর্থাৎ কোন উপাতে যে সংখ্যাটি সবচেয়ে বেশিবার থাকে তাকে প্রচুরক বলে। এছাড়া আবার সারণি থেকেও প্রচুরক নির্ণয় করা যায়। একটি উপাতের এক বা একাধিক প্রতিরোধ থাকতে পারে। কোন উপাধ্যে যদি কোন সংখ্যায় একাধিকবার না থাকে তবে সেই উপাতে কোন প্রতিরোধ নেই। এখন আমরা সূত্র ব্যবহার করে কিভাবে শ্রেণী বিন্যস্ত উপাত্তের প্রতিরোধ নির্ণয় করতে হয় তা আলোচনা করব।
প্রচুরক=L+,(f1/f1+f2)h যেখানে এল প্রশিরক শ্রেণীর অর্থাৎ যে শ্রেণীতে প্রচুরক অবস্থিত তার নিম্নমান f1= প্রচুরক শ্রেণীর গণসংখ্যা – পূর্ববর্তী শ্রেণীর গণসংখ্যা।f2 = প্রচুরক শ্রেণীর গণসংখ্যা – পরবর্তী শ্রেণীর গণসংখ্যা এবং এইচ হল প্রসব শ্রেণীর শ্রেণী ব্যাপ্তি। তাহলে আমরা দেখলাম পরিসংখ্যানে প্রচুরক কি এবং প্রচুরক নির্ণয়ের সূত্র দুই ভাবেই আমরা ব্যবহার করতে পেরেছি। তাই এখন আর প্রচুরক নিয়ে আমাদের কোন সমস্যা হবে না। প্রচুরক নির্ণয় করতে বললে বা প্রচুরক এর সকল কিছু আমরা এখন জানাতে পারব ।
তাই পরিসংখ্যানে পরের বিষয়গুলো নিয়ে এখন আমরা আলোচনা করতে পারি। আর যেকোনো প্রশ্ন সম্পর্কে প্রশ্ন আরো কোন তথ্য থাকলে তোমরা আমাদের কমেন্টস বক্সে এসে দিতে পারো। তাহলে আমরা সেটা অ্যাড করে তোমাদের পরবর্তীতে আরো শুদ্ধ করে দিতে পারি। তাহলে আমাদের এই শিক্ষা বিষয়ক ওয়েবসাইটে তোমরা এসে ভিজিট করো এবং তোমাদের প্রয়োজনীয় সকল কিছু দেখে নিতে পারো। প্রয়োজনে তোমরা ডাউনলোড করে নিতে পারবে আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে। যেহেতু আমাদের ওয়েবসাইটে থেকে ডাউনলোড করে নিলে অন্য কোন চার্জের প্রয়োজন হয়। না তাই তোমরা এখান থেকে অনেক উপকৃত হবে আশা করছি। তাই তোমরা আমাদের সাথেই থাকো আমরা আছি তোমাদের সাথে।