১ ব্যাগ রক্তের ওজন কত

আমরা যেকোনো সময় অসুস্থ হতে পারি বা অ্যাকসিডেন্ট করে অধিক রক্ত বের হয়ে গেলে আমাদের শরীরে নতুন করে রক্ত প্রবেশ করাতে হয়। এই রক্ত প্রদানের ক্ষেত্রে আমরা একক হিসাবে ব্যাগ কে প্রকাশ করে থাকি। অর্থাৎ কত ব্যাগ রক্ত লাগবে আর কত ব্যাগ রক্ত দিতে হবে কত ব্যাগ রক্ত আছে ইত্যাদি। কিন্তু আমরা জানি না এক ব্যাগ রক্তের পরিমাণ কত গ্রাম কিলোগ্রাম এমএল ইত্যাদি। আজ আমরা জানবো এক ব্যাগ রক্তের ওজন কত। তার আগে একটা কথা বলি সেটা হচ্ছে আমাদের ওয়েবসাইট টি আপনারা অবশ্যই ভিজিট করবেন। আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা, চিকিৎসা স্বাস্থ্য সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য প্রদান করা হয়। তাই আপনাদের এসব বিষয় জানতে আপনারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন বারবার।

আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তর বা আপনার তথ্যের উত্তরটি অবশ্যই ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে কোন প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নিতে আলাদা কোন চার্জের প্রয়োজন হয় না। তাই আপনি চাইলে অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নিতে পারবেন কোন ঝামেলা ব্যাতি রেখেই। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে কোন প্রশ্নের উত্তর যদি ডাউনলোড করে নিতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটের নিচের ডাউনলোড অপশন এ গিয়ে সেখানে দেখানো লিংকে ক্লিক করে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি নিতে পারবেন।

যেহেতু এখন প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে অনেক বেশি বেশি পড়াশোনা করতে হয় তাই প্রত্যেক শিক্ষার্থীরই উচিত আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করা। আমাদের ওয়েবসাইটে শ্রেণী অনুযায়ী সকল শ্রেণীর সকল বিষয়ের প্রশ্নের উত্তরগুলি দেওয়া থাকে অত্যন্ত সহজ সরল সাবলীল ভাষায়। যদি কোন শিক্ষার্থী ক্লাসের স্যারদের কথা ঠিকমতো বুঝতে পারেনা বা ক্লাসে যদি সে অমনোযোগী থাকে তাহলে ক্লাসে পড়ানোর স্যারদের সেই প্রশ্নের উত্তরগুলি সে পুনরায় দেখে নিতে পারবে আমাদের ওয়েবসাইটে এসে।

ব্লাড ব্যাংকে থেকে রক্ত আমরা হরহামেশাই চাই, কিন্তু আমরা কেউ জানি না যে এক ব্যাগ রক্তের ওজন কত গ্রাম। তাই এখন আমরা দেখতে পারি এক ব্যাগ রক্তের ওজন কত গ্রাম/ কিলোগ্রাম /লিটার/ মিলিলিটার/ যেটাই হোক দেখব এখন ওজন কত।
১ ব্যাগ রক্ত =৪৫০ মিলিলিটার।
প্রতিদিনই বিভিন্ন ধরনের অ্যাক্সিডেন্টের রোগীকে অথবা দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভোগা রোগীকে হাসপাতালে রক্ত দিতে হয়। সাধারণত একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ মানুষ অর্থাৎ ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়স পর্যন্ত, রক্ত দিতে পারে।

এবং এই রক্ত দাতারা চার থেকে ছয় মাস অন্তর অন্তর রক্ত দিতে পারবে। একজন সুস্থ মানুষের অর্থাৎ প্রাপ্তবয়স্ক একজন সুস্থ মানুষের রক্ত দান করা অবশ্যই কর্তব্য। কারণ একজন মানুষ হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে বা দুর্ঘটনা কবলিত হয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়তে পারে‌। এইসব রোগীকে বাঁচানোর জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ রক্তের প্রয়োজন হয়। আর এই রক্তগুলি সংগ্রহ করার জন্য তার নিকট আত্মীয়রা অনেক হিমশিম খেয়ে যায়। তাই আমাদের দেশের সুস্থ নাগরিক পূর্ণবয়স্ক অর্থাৎ ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়সের মধ্যে যে কোন নারী-পুরুষের উচিত জীবনে একবার হলেও রক্তদান করা। স্বেচ্ছায় রক্তদান একটি শ্রেষ্ঠ উপহার।

এটি পৃথিবীর একমাত্র নিঃস্বার্থ উপহার মানুষের জন্য। তাই বলা যায় প্রতিটি পূর্ণবয়স্ক সুস্থ নারী পুরুষ অন্যকে বাঁচানোর জন্য অবশ্যই কমপক্ষে এক ব্যাগ রক্তদান করে যাওয়া উচিত। কারণ কখন কার রক্ত লাগতে পারে তারাই শুধু বোঝে যে রক্ত জোগাড় করা কত কঠিন কাজ হয়ে দাঁড়ায় তাদের জন্য।রক্তদান এর মত উপহার আর মানুষের জন্য হতে পারে না। যাইহোক আমাদের ওয়েবসাইটটি আপনারা বারবার ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবেন আর আমরাও আপনাদের জন্য সব সময় প্রয়োজনীয় তথ্যের সঠিক উত্তর প্রদান করে আপনাদের পাশে থাকার কথা ব্যক্ত করছি। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকুন আমরাও আপনাদের পাশে থাকবো।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *