বৃত্তের পরিসীমা নির্ণয়ের সূত্র

জ্যামিতির একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হচ্ছে বৃত্তক্ষেত্র। আমাদের এই বৃত্তক্ষেত্রের পরিসীমা বা পরিধি নির্ণয় করতে হবে। এখন আমরা কিভাবে বৃত্তের পরিসীমা নির্ণয় করা হয় সেই সূত্রটি দেখব। আপনারা যারা আমাদের এই ওয়েবসাইট এখনো ভিজিট করেন নি তারা আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন, কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে অত্যন্ত সহজ সরল এবং সাবলীল ভাষায় দেওয়া থাকে। তাই প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর জন্য আমাদের এই ওয়েবসাইটটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যায়। তাই কোন দ্বিধাদ্বন্দ্ব না করে যে সকল প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে না বা যে প্রশ্নটি জানা নেই সেটি আমাদের ওয়েবসাইটে এসে খোঁজ করলে অবশ্যই পাওয়া যাবে। আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্ন ডাউনলোড করে নেওয়া যায়। তাই যাদের প্রশ্নের উত্তর গুলি ডাউনলোড করে নিতে চাও তারা অবশ্যই আমাদের এই ওয়েবসাইটে এসে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবে। এবং প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে আদার্স কোন চার্জের প্রয়োজন হয় না।

তাই আপনারা খুব স্বাচ্ছন্দেই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। গণিত করার জন্য জ্যামিতির বিষয় গুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু জ্যামিতি ছাড়া গণিত অসম্পূর্ণ তাই গণিত করতে হলে আমাদের অবশ্যই জ্যামিতির দিকে মনোযোগী হতে হবে। জ্যামিতির প্রতিটি খুঁটিনাটি বিষয়গুলো আমাদের অবশ্যই মাথার মধ্যে রাখতে হবে এবং চাহিদা মাত্র এটি মাথা থেকে বের করে প্রশ্নের উত্তর সমাধানে প্রয়োগ করতে হবে। শিক্ষা জীবনে গণিতে ভালো করতে হলে আমাদের অবশ্যই জ্যামিতিতে ভালো করতে হবে।

আর জ্যামিতিতে ভালো করার জন্য আমাদের জ্যামিতির খুব ছোট, ছোট, খুঁটিনাটি বিষয়গুলো দেখতে হবে। এখন আমাদের বৃত্তের পরিধি নির্ণয় করার সূত্র দেখতে হবে। প্রথমে দেখি বৃত্ত কাকে বলে। কোন সমতলে একটি বিন্দুকে কেন্দ্র করে সমান দূরত্ব বজায় রেখে অপর একটি বিন্দু তার চারিদিকে একবার ঘুরে এলে তাকে বৃত্ত বলে। বৃত্ত একটি সমতলীয় জ্যামিতিক চিত্র যা বিন্দুগুলো কোন নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সমদুরত্বে অবস্থিত হয়। নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সমুদূরত্ব বজায় রেখে কোন বিন্দু যে আবদ্ধ রেখা চিত্রিত করে আসলে তাই বৃত্ত হয়।

বৃত্তের কেন্দ্র থেকে এর ব্যাসার্ধ সমান হয়। বৃত্তের অনেকগুলি অংশ থাকে যেমন বৃত্তের ব্যাস, বৃত্তের জ্যা, কেন্দ্র , ইত্যাদি। শিক্ষার্থীরা যদি বৃত্ত সম্পর্কে জানতে পারে তাহলে তারা বৃত্তচাপ, কেন্দ্রস্থ কোণ, বৃত্তস্থ কোণ, বৃত্তের অন্তর লিখিত চতুর্ভুজ ব্যাখ্যা করতে পারবে। তারা আরো পারবে বৃত্ত সংক্রান্ত উপপাদ্য প্রমাণ করতে। বৃত্ত সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে তারা উপপাদ্য গুলোর প্রমাণ করতে পারবে।

এছাড়াও বৃত্ত সম্পর্কিত সম্পাদ্য গুলির চিত্রাংকন সম্পর্কে বর্ণনা করতে পারবে। বৃত্তের বহিঃস্থ বিন্দু থেকে বৃত্তের ওপর সর্বোচ্চ দুইটি স্পর্শক আঁকা যায়। বৃত্তের দুইটি জ্যা, পরস্পরকে বৃত্তের উপর কোন বিন্দুতে ছেদ করলে এদের মধ্যবর্তী কোণকে বৃত্তস্থ কোণ বা বৃত্তে অন্তরলিখিত কোণ বলা যায়। একটি বৃত্তস্থ কোণ বৃত্তে যে চাপ খন্ডিত করে কোণটি সেই চাপের ওপর দণ্ডায়মান এবং খন্ডিত চাপের অনুবন্ধী চাপে অন্তরলিখিত বলা হয়।

অতএব বৃত্তের পরিধি বা পরিসীমা= 2 pi r একক।

বৃত্তের পরিসীমা বা পরিধি নির্ণয় করতে আমরা এই সূত্র ব্যবহার করে থাকবো। এখানে পাই এর মান ধরা হয় ৩.১৪ ১৬। r বৃত্তের ব্যাসার্ধ। তাহলে বৃত্তের ব্যাসার্ধ জানা থাকলে আমরা সকল বৃত্তের পরিধি নির্ণয় করে দিতে পারব। যে সকল বিষয়গুলি আমরা বৃত্ত সম্পর্কে জানলাম , এই বিষয়গুলি মনে রাখলেই আমরা বৃত্তের সংক্রান্ত অধিকাংশ সমস্যাগুলির সমাধান করে ফেলতে পারব। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন এবং এখানে সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর গুলি নিয়ে আপনারা আপনাদের কাজে লাগাতে পারেন। আপনারা আমাদের পাশে থাকলে আমরা অবশ্যই আরো উৎসাহ নিয়ে যাবতীয় সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হতে পারি। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *