আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে বিভিন্ন ধরনের পরিমাপ করে চলতে হয়। এই পরিমাপটাও হয় বিভিন্ন রকমের বস্তুর জিনিসের ইত্যাদির। প্রতিদিন আমাদের সমাজে জমি জমার মাপ জোখ, কোথাও না কোথাও হয়ে আসছে। জমিজমার এই মাপগুলি অবশ্যই একর বর্গমিটার, ইত্যাদিতে হয়। দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক মিটার। এই মিটারটি কবে থেকে চালু হয় তা আমরা এখন দেখব। এই মিটারের পরিমাপের একক হিসেবে ব্যবহার করার ইতিহাস কি। পৃথিবীর উত্তর মেরু থেকে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের দ্রাঘিমারেখা বরাবর বিষুবরেখা পর্যন্ত দৈর্ঘ্যের কোটি ভাগের এক ভাগকে এক মিটার হিসাবে গণ্য করা হয়। পরবর্তীতে প্যারিস মিউজিয়ামে রক্ষিত একখণ্ড প্লাটিনাম ও ইরিডিয়ামের তৈরি রড এর দৈর্ঘ্য এক মিটার হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে।
এই দৈর্ঘ্যকেই একক হিসেবে ধরে রৈখিক পরিমাপ করা হয়। দৈর্ঘ্যের পরিমাপ ছোট হলে সেন্টিমিটারে এবং বড় হলে আমরা কিলোমিটারে প্রকাশ করে থাকি। দৈর্ঘ্যের একক মিটার থেকে মেট্রিক পদ্ধতি নামকরণ করা হয়েছে। বিভিন্ন দেশের পরিমাপের জন্য বিভিন্ন পরিমাপ পদ্ধতি প্রচলিত থাকায় আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্য ও আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে অনেক ধরনের অসুবিধার সৃষ্টি হয়। এই অসুবিধা তোর করার জন্য বাংলাদেশ সরকার একটি পদক্ষেপ নেয়। সেই পদক্ষেপটি হলো দেশীয় রীতির পরিবর্তে আমাদের বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক রীতিতে পরিমাপ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। আর এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাংলাদেশে ১৯৮২ সালের পহেলা জুলাই থেকে মেট্রিক পদ্ধতি চালু করে। এর আগে অবশ্য আমাদের দেশে পূর্বের সেই দেশীয় রীতি চালু ছিল। কিন্তু ব্যবসা-বাণিজ্যের এই সমস্যার কারণে আমাদের দেশে ১৯৮২ সালের পহেলা জুলাই থেকে মেট্রিক পদ্ধতি চালু করা হয়।
এই ম্যাট্রিক পদ্ধতিতেই মিটার, কিলোগ্রাম, গ্রাম, কুইন্টাল, টন , ইত্যাদি ব্যবহার করা শুরু হয়। অর্থাৎ কম ওজনের বস্তুকে পরিমাপ করার জন্য আমরা গ্রাম একক ব্যবহার করে থাকি, আর বেশি ওজনের বস্তুকে পরিমাপ করার জন্য আমরা কুইন্টাল, মেট্রিক টন, ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকি। আজ আমাদের দেখাতে হবে এক একর সমান কত বর্গমিটার হয়। আমরা জানি দেশীয় পদ্ধতিতে এক একর সমান তিন বিঘা আট ছটাক। আবার একর সমান ৪৮৪০ বর্গগজ হয়। তাহলে আমরা এখন গাণিতিকভাবে দেখতে পারি এক একর সমান কত বর্গমিটার হবে। ১ একর = ৪০৪৬.৮৬ বর্গমিটার(প্রায়)
তাই আমরা দেখে নিলাম এক একর সমান কত বর্গমিটার। জমির পরিমাপ সম্পর্কে আমাদের যে পরিমাপ গুলি জানার দরকার তা আমরা অবশ্যই জেনে নিলাম।
তাহলে এখন থেকে আমরা আর জমি জমার সংক্রান্ত সকল বিষয়ের হিসাব জেনে নিলাম। যেকোনো ধরনের পরিমাপের একক বিভিন্ন সূত্র আমাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকে। তাই আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করে আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরটি নিতে পারবেন। আমাদের শিক্ষার্থীদের উচিত আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার তারা ভিজিট করা তাদের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে সকল কিছু প্রশ্নের উত্তর সকল শ্রেণীর অনুযায়ী দেওয়া থাকে। তাই প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর জন্য আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে প্রশ্নের উত্তরগুলি দিতে পারব আশা রাখি। যেহেতু প্রতিটা বিষয়ের প্রতিটি শ্রেণীর সকল প্রশ্নের উত্তর আমরা দেওয়া থাকে তাই একজন শিক্ষার্থী কখনোই খালি হাতে ফিরবে না আমাদের এখান থেকে।
সব শিক্ষার্থী যদি আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করে তাহলে সে অবশ্যই একজন ভালো শিক্ষার্থী হয়ে গড়ে উঠতে পারবে। শিক্ষার্থীদের অল্প পড়াশোনায় এখন আর তেমন কাজ হয় না তাই পড়াশোনা সব সময় বেশি করেই করতে হবে। আর বেশি পড়াশোনা করতে হলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি বার বার ভিজিট করতে হবে। কারণ সব সময় বই নিয়ে ঘোরাফেরা করা যায় না তাই চার দেওয়ালের মধ্যে থেকে বেরিয়ে এসেও তারা যে কোন জায়গায় ঘুরতে গিয়ে, বেড়াতে গিয়ে, পড়াশোনা করতে পারবে একটি স্মার্টফোনের সাহায্যে। আর আমরা প্রত্যেকটি শিক্ষার্থীর পাশে আছি বা থাকবো আমাদের ওয়েবসাইটে তাদের প্রয়োজনীয় সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর প্রদান করে।