নাস্তিক দার্শনিক কে

পৃথিবীতে এমন অনেক দার্শনিকের জন্ম হয়েছে যারা তাদের উপাস্যদের অস্তিত্বকে কোনভাবে বিশ্বাস করে না। তারা প্রতি নিয়ত সবকিছুতে প্রমাণিত। তারা পৃথিবীতে চোখের সামনে যেটা উপলব্ধি করে সেটাকে তারা বিশ্বাস করে। সৃষ্টিকর্তা বলে একজন ব্যক্তি আছে তারা এটাকে কোনভাবেই মেনে নিতে পারে না। উপাস্যের কোনো অস্তিত্ব নেই এই অর্থে বিশেষভাবে তারা বিশ্বাসী। নাস্তিক যারা তারা প্রতিনিয়ত সৃষ্টিকর্তা নামে একজন কেউ আছে অর্থাৎ এই পৃথিবীতে সব কিছু সৃষ্টি করেছে এই বিষয়টি কোনভাবে বিশ্বাস করতে পারেনা। তাদের বিশ্বাস সৃষ্টিকর্তার কোন অস্তিত্ব নেই।

তাই অনেকেই নাস্তিক দার্শনিক কে এই প্রশ্নটির উত্তর জানার জন্য গুগল সহ ইন্টারনেটের নানান জায়গায় অনুসন্ধান করছেন। তাই আমরা আপনাদের জন্য এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুলো প্রতি নিয়ত আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করি। আপনারা গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এই প্রশ্নের উত্তরটি খুব সহজেই জেনে নিতে পারবেন।

পৃথিবীতে যুগ যুগ ধরে অনেক দার্শনিকের জন্ম হয়েছে যারা অনেকেই সৃষ্টিকর্তার প্রতি আস্থা রেখে নিজেদের দার্শনিক চিন্তা গুলোকে প্রকাশিত করেছে আবার অনেক দার্শনিক রয়েছেন যারা তাদের উপাস্যদের অস্তিত্বকে কোনভাবে মেনে নিতে পারেনি। তারা তাদের যুক্তির চিন্তাধারা দিয়ে প্রতিনিয়ত তাদের উপাস্যদের কে অবহেলিত করেছে। বিশ্বের অনেক মানুষের রয়েছে যারা ধর্মপ্রান। আর এই মানুষ গুলো ইসলাম খ্রিস্টান ,হিন্দু ,বৌদ্ধ ,নানান ধর্মে বিশ্বাসী। আর এই মানুষ গুলো তাদের ধর্মে থাকা নানান মতবাদে তারা বিশ্বাসী। হাজার হাজার বছর আগে লিখা ধর্মীয় রীতিনীতি মিলে এই ধর্মপ্রাণ মানুষ গুলো তাদের জীবন পরিচালনা করে। কিন্তু একজন দার্শনিক এগুলোকে কোনভাবে মেনে নিতে পারে না।

বিশ্বের অনেক মানুষের রয়েছে যারা তাদের সৃষ্টিকর্তাকে নিয়ে অনেক ধরনের প্রশ্ন রয়েছে। তারা তাদের সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করে না। তাদের এক কথায় বলা হয় নাস্তিক। আর এরকম মানুষের সংখ্যা সবচাইতে বেশি রয়েছে দার্শনিকদের মধ্যে। তারা প্রতিনিয়ত সৃষ্টিকর্তা আছে কিনা এটার প্রমাণ চাই। তাই আপনারা অনেকেই জেনে নিতে চান নাস্তিক দার্শনিক কে। আর নাস্তিক দার্শনিক এর মধ্যে কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি নেই এর সংখ্যা অনেক আর তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন জন অ্যান্ডারসন, হেক্টর অভালস, অ্যলন বাদিও, ব্রুনো বাউইর, ইরন বূলক ইত্যাদি নাস্তিক দার্শনিক গুলোর মধ্যে এই দার্শনিক গুলো ছিল অন্যতম। তারা প্রতিনিয়ত তাদের উপস্যকে অস্তিত্বহীন বলে আখ্যায়িত করেছে। মূলত এই দার্শনিক গুলো নিজেদের কাজের মধ্যে ও বিভিন্ন উক্তিতে বুঝিয়ে দিয়েছে তারা তাদের উপস্যকে কখনো দেখেনি তাই তার অস্তিত্বকে কোনভাবে তারা মেনে নেয়নি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *