আমেরিকায় এখন কয়টা বাজে | নিউইয়র্কে এখন কয়টা বাজে

আমরা অনেকেই আমেরিকা দেশটি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে আগ্রহী। তার মধ্যে অনেকেই আমেরিকায় এখন কয়টা বাজে এই সম্পর্কে জেনে নিতে চান। আমরা আপনাদের জন্য আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমেরিকা সময় সম্পর্কে কিছু তথ্য প্রদান করব। আপনারা এই বিষয়টি জানতে চাইলে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শুরু করে শেষ অবধি একটু মনোযোগ সহকারে পড়ুন আর জেনে নিন আমেরিকায় এখন কয়টা বাজে। আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা প্রতিনিয়ত এ ধরনের প্রশ্ন উত্তর বিস্তারিতভাবে আমাদের ওয়েবসাইটে লিখে থাকে। আপনারা যারা এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো ইন্টারনেটের এখানে ওখানে অনুসন্ধান করে অহেতুক সময় নষ্ট করছেন আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি সর্বপ্রথম সিলেক্ট করুন আর জেনে নিন আমেরিকায় এখন কয়টা বাজে।

আমেরিকায় এখন কয়টা বাজে এই বিষয়টি জেনে নিতে অনেকেই বেশ উৎসাহ প্রকাশ করেছেন। তার কারণ আমেরিকায় দেশটিতে অনেক প্রবাসী ছাড়াও প্রতিনিয়ত অনেক ধরনের মানুষের যাতায়াত রয়েছে তাই সে দেশের সময়সূচী সম্পর্কে জেনে রাখার জন্য মানুষ অনেকটাই আগ্রহী। আমেরিকার দেশটি অনেক সুন্দর ও ঐতিহাসিক একটি রাষ্ট্র যেখানে প্রতিনিয়ত মানুষ ভ্রমণের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের কাজে যায়। এদেশের ঐতিহাসিক কিছু নিদর্শন রয়েছে যেগুলো দেখার জন্য মানুষ প্রতিবছর এই দেশটিতে পর্যটক হিসেবে যায়। তাই এই দেশটিতে ভ্রমণ করা আগে বা এই দৃষ্টিতে যাওয়ার আগে অনেকেই এই দেশটি সময়সূচী সম্পর্কে জেনে নাই কারণ এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশের সময়ের পার্থক্যটা অনেক।

আপনারা যারা আপনাদের প্রিয় মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য আমেরিকায় এখন কয়টা বাজে এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান তাদের জন্য বলছি, আপনাদের জন্য উদাহরণস্বরূপ একটি বিষয় তুলে ধরলে আপনারা খুব সহজেই আমেরিকা ও আমাদের দেশের সময়ের পার্থক্যটা বুঝা যাবেন চলুন তাহলে দেখে নিন সেই বিষয়টি। আমাদের দেশ থেকে আমেরিকার সময় হতে ১১ ঘন্টা এগিয়ে। তাই বাংলাদেশের 12 AM হলে। আমেরিকায় তখন 11 PM অর্থাৎ আমাদের দেশের রাত ১২ টা হলে সেখানে। তখন দুপুর ১১ টা। এই বিষয়টি সম্পর্কে আপনার যদি ধারনা থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই আমেরিকার তে থাকা আপনার প্রিয় মানুষটির সঙ্গে খুব সহজে যোগাযোগ করতে পারবেন।

আমেরিকার মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের একটি সুসম্পর্ক রয়েছে এদেশের অনেক পুরুষকেই ওই দেশের নারীরা খুব বেশি পছন্দ করে তাই অনেক সময় তারা ভালোবাসায় আবদ্ধ হয়ে পড়ে। আর এদেশের পুরুষদের আমেরিকার নারীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হলে অবশ্যই সে দেশের সময় সম্পর্কে তাদের জানতে হবে নয়তো সে দেশের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবে না। কারণ বাংলাদেশের থেকে আমেরিকার সময়সূচি প্রায় ১১ ঘণ্টা কম বেশি। তাই অবশ্যই সে দেশের সময়সূচী মাথায় রেখে আপনাকে সেদেশের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে। যেকোনো দেশের ভ্রমণের ক্ষেত্রে অবশ্যই সে দেশের সময়সূচি সম্পর্কে জেনে রাখাটা উচিত তা না হলে আপনি ভ্রমণের পরে বিভ্রান্তির মধ্যে পড়ে যাবেন।

আমেরিকা একটি ঐতিহাসিক ও শক্তিশালী ও গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রের মধ্যে পড়ে। বিশ্বের সকল দেশকে তারা নিয়ন্ত্রণ করে তাই প্রতিনিয়ত এ দেশ থেকে আমেরিকায় কোন না কোন কাজে বা কোন না কোন ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত যাতায়াত করে। তাই এই দেশটিতে ভ্রমণের আগে অবশ্যই এদেশের বা আমেরিকার এখন কয়টা বাজে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেয়া ভালো। কারণ এই বিষয়টি আপনি জেনে থাকলে আপনি এখান থেকেই আপনার প্রয়োজনীয় কাজের সকল সিডিউল করে যেতে পারবেন। তাহলে আপনি ওই দেশে খুব কম সময়ের মধ্যে আপনার কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন কারণ আপনি এখান থেকে সব কাজের সিডিউল তৈরি করে নিয়ে গেছেন। তাছাড়া ওই দেশে যারা পর্যটক হিসেবে যায় তাদেরও আমেরিকার সাথে বাংলাদেশ সময়ের পার্থক্যটা জেনে নিয়ে সে দেশে ভ্রমণ করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

আপনারা যারা আমেরিকায় এখন কয়টা বাজে এই বিষয়টি জেনে নিতে ইন্টারনেটের এখানে ওখানে অনুসন্ধান করছেন, আমরা আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে আপনাদের এই প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করলাম, আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি নির্বাচন করুন আর জেনে নিন আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *