পরিধি কাকে বলে

বৃত্তচাপ, জ্যা, পরিধি, উপচাপ, কেন্দ্র, ব্যাস ইত্যাদি বৃত্তের অংশ। আমরা জানি যে বৃত্ত একটি সমতলীয় জ্যামিতিক চিত্র। এই সমতলীয় জ্যামিতিক চিত্রটি যে রেখা বা রেখাংশ রয়েছে সেই রেখা বা রেখাংশের অর্থাৎ বক্ররেখার প্রকৃষ্ট উদাহরণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। আমরা জানি যে রেখা দুই ধরনের একটি সরলরেখা অপরটি বক্ররেখা। বৃত্ত এই বক্ররেখা থেকে উৎপন্ন হয়। অর্থাৎ বক্ররেখার প্রকৃষ্ট উদাহরণ বিদ্রোহ হিসেবে দেখানো যায়। জ্যামিতিক এই বৃত্ত বা বৃত্তক্ষেত্র আমাদের বাস্তবিক জীবনে অনেক এ ধরনের আকৃতি থেকে থাকে। যেমন ফুটবল গোলক ভাবে চাকরির অনেক জিনিসই বা উপকরণে আমরা ব্যবহার করে থাকি আমাদের এই বাস্তবিক জীবনে। তাই বৃদ্ধা সম্পর্কে আমাদের বিভিন্ন ধরনের নানা ধারণা অবশ্যই রাখতে হবে।

যদি আমরা এই ধারণা না রাখতে পারি তাহলে বৃদ্ধ সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের উত্তর আমরা দিতে পারবো না। তাই আমাদের বৃত্ত সম্পর্কিত সকল তথ্য গুলি জেনে নিতে হবে। তাহলে চলুন দেখি যে দীপ্ত সম্পর্কিত যে ধরনের তথ্যগুলি আছে বা যা কাকে বলে পরিধি কাকে বলে উপচাপ কাকে বলে ইত্যাদি সকল জিনিস বা তথ্যগুলি আমরা এখন এখানে দেখে নিব। তাহলে প্রথমেই দেখতে পারি যে বৃত্ত কাকে বলে?

বৃত্ত: বৃত্ত হল একটি সমতলীয় জ্যামিতিক চিত্র যার বিন্দুগুলি কোন নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সম দূরত্ব বজায় রেখে একটি পাক ঘুরে আসলে যে জ্যামিতিক চিত্রের তৈরি হয় তাকে বৃত্ত বলা হয়। অর্থাৎ নির্দিষ্ট বিন্দুটি বৃত্তের কেন্দ্র হিসেবে ধরা হয়।

আবার নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সম দূরত্ব বজায় রেখে কোন বিন্দু যে আবদ্ধ পথ চিত্রিত করে তাকেই বৃত্ত বলে। কেন্দ্র হতে বৃত্তস্থ কোনো বিন্দুর দূরত্বকে ব্যাসার্ধ বলা হয়। ব্যাসের অর্ধেক ব্যাসার্ধ। আবার ব্যাস হল বৃত্তের কেন্দ্রকে স্পর্শ করে যে রেখা অতিক্রম করে তাকে ব্যাস বলা হয়। অর্থাৎ কেন্দ্রগামী যে যা তাহাই ব্যাস বলে অভিহিত করা হয়। আবার বৃত্তের সমতলস্ত কতিপয় বিন্দুকে সমবৃত্ত বিন্দু বলা হয় যদি বিন্দুগুলো দিয়ে একটি বৃত্ত যায় অর্থাৎ এমন একটি ভৃত্য থাকে যাতে বিন্দুগুলো অবস্থিত হয়।

অর্থাৎ এই বিন্দুগুলি দিয়ে যদি বৃত্তচাপ যায় তাহলে সেই বিন্দুগুলিকে আমরা সামগ্রিক তো বলে অভিহিত করতে পারি। তবে এর আগেই আমরা জেনেছি যে বৃত্তের বেশি বৃহত্তম জ্যা হয়। আবার এ কথা বলা যায় যে বৃত্তের ক্ষেত্রে বৃত্তের যে কোন জ্যা এর লম্ব দ্বিখন্ডক কেন্দ্রগামী হয়। যে কোন সরলরেখা একটি বৃত্তকে দুইটির অধিক বিন্দুতে ছেদ করতে পারেনা। এরপর আমরা বৃত্তচাপ সম্পর্কিত কিছু তথ্য এখানে উল্লেখ করতে পারি।

বৃত্তের যেকোনো দুইটি বিন্দুর মধ্যে পরিধির অংশকে চাপ বলে। বৃত্তের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের বিদ্যাসাপ নিয়ে আমাদের কাজ করতে হয়। অর্থাৎ বিভিন্ন অয়ান কে আমাদের রুদ্ধতাপের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি সাপের ক্ষেত্রফল ইত্যাদি বের করতে হয় বা হিসাব করে দিতে হয়। তাই বৃদ্ধাচার সম্পর্কে আমাদের ধারণা অবশ্যই রাখতে হবে। তাই আমাদের দেখতে হবে যে দুইটি অংশের একটি অংশ ছোট অন্যটি তুলনামূলকভাবে বড় হতে পারে। বৃত্তচাঁদ কেন্দ্রের যে কোন উৎপন্ন করে তাকে কেন্দ্রস্থ কোণ বলা হয়। এবং বৃত্তচাপ বৃত্তস্থ যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে। বৃত্ত ের একটি চাপের কোন বিন্দু থেকে অর্থাৎ বিধ্বস্ত একটি বিন্দু থেকে সম্পূর্ণ ঘুরে এসে ওই বিন্দুতে আসতে যে দৈর্ঘ্য পাওয়া যায় তাকে পরিচিত বলা হয়।

অর্থাৎ বৃত্তকে একটি পাক ঘোরালে সে পরিধির সমান দৈর্ঘ্য হয়। তবে পরিধি বলতে বৃত্তের পরিসীমাকে বুঝানো হয়ে থাকে। যেমন চতুর্ভুজের চারটি বাহুর দৈর্ঘ্য এর যোগফল হয় পরিসীমা এবং ত্রিভুজের তিন বাহুর যোগফল কে বলা হয় পরিসেমায় তেমনিভাবে বৃত্তের চারিদিকে একটি বিন্দু থেকে আরেকটি বিন্দুর দিয়ে দৈর্ঘ্য হয় সেটিকে পরিধি বলা হয়। তাহলে আমরা এখন দেখতে পারি যে পরিধির সংজ্ঞা কি বা পরিধি কাকে বলে?
পরিধি: একটি বদ্ধ বক্ররেখার সীমান্ত বরাবর দৈর্ঘ্যকে পরিধি বলে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *