ছেলেদের লিঙ্গ কে কি বলে

লিঙ্গ একটি মানব দেহের জন্য খুব প্রয়োজনীয় একটি অংশ। পৃথিবীতে সৃষ্টি প্রত্যেকটি মানুষের কাছে একটি করে লিঙ্গ রয়েছে। আর পৃথিবীতে সৃষ্টি নারী ও পুরুষের লিঙ্গ আলাদা আলাদা। এবং নারী ও পুরুষের লিঙ্গ আলাদা আলাদা নামে চিহ্নিত। আর নারী ও পুরুষের লিঙ্গ বৈজ্ঞানিক ভাবে নানান সময় নানান ভাবে নামকরণ করা হয়। তাই আপনার অনেকেই এই লিঙ্গ সম্পর্কে জেনে নিতে চান। তাই আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে জানিয়ে দেবো ছেলেদের লিঙ্গ কে কি বলে। আমরা প্রতিনিয়ত আপনাদের জন্য এ ধরনের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলো প্রদান করি। তাই আপনারা যারা এ ধরনের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলো জানার জন্য গুগলে বারবার অনুসন্ধান করছেন গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আপনারা আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করে এই ধরনের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলো বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে পারবেন।

সাধারণত একজন পুরুষকে পূর্ণাঙ্গ পুরু’ষাঙ্গ পেতে হলে কমপক্ষে আঠারো বছর হওয়া লাগবে। তবে এই বয়সটা শুধুমাত্র বাংলাদেশের জন্য কারণ এক একটি দেশের আবহাওয়া এক এক রকম। তাই এক একটি দেশের মানুষের শরীর গঠন পেতে এক এক সময় লাগে। আর এই লিঙ্গ’টি কে সাধারণত চারটি ভাগে ভাগ করা হয়। পু লিঙ্গ, স্ত্রীলিঙ্গ, কীবলিঙ্গ ও উভয় লিঙ্গ। যে শব্দ পুরুষ জাতিকে বোঝাই তাকে পুংলিঙ্গ বলে। যে শব্দ দ্বারা স্ত্রীলিঙ্গ কে বোঝায় তাকে স্ত্রীলিঙ্গ বলে। আর যে শব্দ দ্বারা পুরুষ এবং স্ত্রী না বুঝিয়ে অচেতন কোন বস্তুকে বুঝায় তাদেরকে কীবলিঙ্গ বলা হয়। আরজে শব্দ দ্বারা পুরুষ এবং স্ত্রী উভয় কে বোঝানো হয় তাকে উভয় লিঙ্গ বলে। বিশেষ এই চার প্রকার এর মাধ্যমে লিঙ্গের প্রকারভেদ হয়ে থাকে।

ছেলেদের লিঙ্গে কোন হাড় থাকে না। দুই হাজার সাতশত সওর জন পুরুষের লিঙ্গের আকারের উপর গবেষণা করে এ ধরনের তথ্য পাওয়া যায়। ছেলেদের লিঙ্গে কোন হাড় থাকে না, তবে যেসব নলের মত জায়গায় রক্ত জমা হয়ে পুরুষাঙ্গ টি শক্ত হয়ে ওঠে সেগুলো ফেটে যেতে পারে। তাই আপনারা অনেকেই ছেলেদের লিঙ্গ কে কে কি বলে অনেক সময় এই প্রশ্নটি সম্মুখীন হতে হয় তাই আপনাদেরকে এই বিষয়টি সম্পর্কে আমরা এখন জানিয়ে দেবো। বয়সের ভিত্তিতে ছেলেদের লিঙ্গ কে নানান সময় নানান নাম দেওয়া হয়। আর সেই হিসেবেই পুরুষের লিঙ্গ টির নামকরণ করা হয়। ছেলে দের লিঙ্গ কে পে’নিস বা বলা হয় অনেক সময় এটাকে অন্ডকোষ বলা হয়। তবে এটা পেনিস নামে বেশি পরিচিত।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *