ঈদ প্রতিটি মুসলমানদের ঘরে একটি খুশির বার্তা নিয়ে আসে। আর সেটা রোজার ঈদ হোক বা কোরবানির ঈদ হোক দুটোই মুসলমানের কাছে খুশির দিন। আর এই দুটি দিনের জন্য সারা বছর মুসলমানরা অধিক আগ্রহে অপেক্ষা করে। তাই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ২০২৩ সালে কোরবানির ঈদ কত তারিখে উদযাপিত হবে তা খুব সহজেই জেনে নিন। আপনাদের সুবিধার জন্য আমাদের আজকের এই আর্টিকে লটিতে এই প্রসঙ্গে বিস্তারিত কিছু তথ্য আপনাদের জানিয়ে দেবো। আর এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে হলে আপনাদের আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাই আপনারা যারা মুসলমান ভাই ও বোনেরা রয়েছেন তারা ২০২৩ সালের কোরবানির ঈদ কত তারিখে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিন এবং কোরবানির ঈদের অগ্রিম প্রস্তুতি গ্রহণ করুন।
কোরবানি ঈদ সাধারণত রোজার ঈদের মতো নয় এই ঈদ টি একটু ভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। রোজার ঈদ সাধারণত এক মাস রোজা করার পরে পেয়ে থাকি কিন্তু কোরবানির ঈদের ক্ষেত্রে বিষয়টা আলাদা এই ঈদে কুরবানীর মাধ্যমে মহান আল্লাহতালার সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে পশু কোরবানির মাধ্যমে কোরবানির ঈদ পালন করা হয়। কোরবানি ঈদের মাধ্যমে শুধু পশু কুরবানী নয় নিজের পশুত্ব কুরবানী দিয়ে সামনের বছরগুলো সুন্দর জীবন যাপনের ব্যাখ্যায় ইসলামে উঠে এসেছে। তাছাড়া এই দিনটি শুধু গরিব আর ধনী ব্যক্তি এরকম কিছু নয়। মুসলিম জাহানের প্রতিটি মানুষের জন্য কোরবানির ঈদ এক আনন্দের বার্তা চারিদিকে ছড়িয়ে দেয়।
আরবি সাল অনুসারে জিলহজ্ব মাসের দশ তারিখে কোবানি র ঈদ উদযাপন হয়। প্রতিবছরের আরবি সালের এই দিনে ঈদুল আযহা বা কোরবানির একটি পালন হয়ে থাকে। তা ছাড়া আরেকটু সহজ ভাষায় বললে আপনার খুব সহজেই বুঝতে পারবেন বা কোরবানি ঈদের তারিখটা নির্ধারণ করতে পারবেন তা হল রোজার ঈদের দুই মাস দশ দিন পর মানে আড়াই মাস পর কোরবানির একটি পালন হয়ে থাকে। আর বি ক্যালেন্ডার গুলো অনুসারে আরবি মাসের শুরু ও শেষ হয়ে থাকে। আরবি মাসগুলো কখনো ২৯ আবার কখনো ৩০ দিনের শেষ হয়। তাই প্রতিবছরের ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনু সারে একই দিনে বা একই মাসে কুরবানীর ঈদ উদযাপন অসম্ভব একটি বিষয়। ইসলাম ধর্মের যেকোনো উৎসবগুলো আরবি মাসের চাঁদ দেখার উপর পুরোটা নির্ভর করে। তাই ২০২৩ সালে কোরবানির ঈদ কত তারিখে বিষয়টা নির্দিষ্ট ভাবে তারিখ উল্লেখ করাটা বোকামি হবে। তবুও ইংরেজি ক্যালেন্ডার গুলোতে অনেক সময় এই তারিখগুলো আমরা লক্ষ্য করি। যদিও এটা সঠিক হয় না।
কুরবানী ঈদের আরেকটি অন্যতম বিশেষ একটি ইবাদতের মধ্যে পড়ে হজ। যার সমর্থ্য বা সাধ্য রয়েছে তারা এই ইবাদতটি পালন করা ফরজ। তাছাড়া আপনারা যারা হজ পালন করবেন ও হজ পালন করার ইচ্ছা রয়েছে তাদের অনেক আগে থেকেই কুরবানীর ঈদ কত তারিখে কোন মাসে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেয়াটা উচিত। কারণ অনেক আগে থেকেই হজের জন্য নিবন্ধন ভিসা ইত্যাদি নানান ধরনের কাজ থাকে তাই যারা হজ পালন করবেন তাদের অনেক আগে থেকেই ২০২৩ কোরবানির ঈদ কত তারিখে কোন দিনে এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিবেন।
কোরবানির ঈদ কত তারিখে
আশা করছি ২০২৩ সালের কোরবানি ঈদ কত তারিখ এ আপনারা যারা বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চাচ্ছিলেন আমাদের আজকের ওয়েবসাইটে এ বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এ বিষয়ে সম্পর্কে জেনে নিন।
সারা বছর পর মুসলমানদের জীবনে প্রধানত দুটি খুশির দিন আসে একটি হলো রোজার ঈদ আরেকটি হচ্ছে কোরবানির ঈদ। আর এই নিয়ে মানুষের আগ্রহর শেষ থাকে না তাই তারা ইন্টারনেট সহ গুগলে বারবার অনুসন্ধান করছেন কোরবানি র ঈদ কত তারিখে। ঈদের আগাম প্রস্তুতির জন্য অনেক মুসলিম ভাই ও বোনেরা এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চাই। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের আজকের এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাদের জানিয়ে দেব কোরবানির ঈদ কত তারিখে আপনারা যারা এই বিষয় টি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন আমাদের ওয়েবসাইটে থাকা আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শুরু করে শেষ অবধি ধৈর্য সহকারে পড়ুন। আর জেনে নিন আপনাদের এই কাঙ্ক্ষিত প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে।
আমরা সবাই কমবেশি একটি ধারণা নিয়ে থাকি রোজার ঈদের পরেই কুরবানির ঈদটি পালন হয়ে থাকে। কিন্তু কবে কোন তারিখে পালন হবে এই বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। আমরা যারা মুসলমান তারা একটা সহজ হিসাব করে কোরবানির ঈদ কত তারিখ এ বিষয়টি জেনে নিতে পারে। আসলে রোজার ঈদের দুই মাস দশ দিন পর মানে আড়াই মাস পর কোরবানির ঈদ পালন হয়ে থাকে তাছাড়া আরবি মাসের জিলহজ মাসের দশ তারিখে চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে পুরো মুসলিম জাহান কোরবানির ঈদ পালন করে থাকে। আরবি মাসগুলো সাধারণত কোনটা ২৯ আবার কোনটা ৩০ এইভাবে শেষ হতে থাকে তাই নির্দিষ্ট ভাবে কোন তারিখে কোরবানির ঈদ হবে এই বিষয়টি উল্লেখ করা সম্ভব হচ্ছে না। তারপরে আরবি মাসের চাঁদ দেখার উপর প্রতিটি উৎসব নির্ভর করে।
সাধারণত এক মাস রমজানের পরেই রোজার একটি পালন করে থাকে মুসল্লিরা কিন্তু কোরবানির ঈদে বিষয়টা আলাদা কোরবানির ঈদে মুসলমানদের পশু কুরবানীর মাধ্যমে এই ঈদটি পালন হয়ে থাকে। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য মুসলমানেরা পশু কুরবানীর মাধ্যমে এই ঈদটি পালন করে থাকে। তাছাড়া এই ঈদে আরেকটি বিশেষ কাজ রয়েছে যাদের সামর্থ্য রয়েছে তাদেরকে অবশ্যই এই ঈদে হজ পালন করতে হবে। যাদের সামর্থ্য রয়েছে তাদের জন্য হজ্ব ফরজ একটি কাজ। আপনারা যারা ভাবছেন হজ পালন করবেন সেহেতু কোরবানি ঈদে সঙ্গে হজের সম্পৃক্ততা রয়েছে তাই কোরবানির ঈদ কত তারিখে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে রাখাটা ভালো।
আপনারা যারা কোরবানির ঈদ কত তারিখে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে এই বিষয়ে জানিয়ে দেয়া হলো। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিন।