ভাগ অংক দুই ধরনের আছে একটি নিঃশেষে বিভাজ্য আরেকটি নিঃশেষে বিভাজ্য না। আমাদের এখন দেখাতে হবে নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে ভাগফল নির্ণয়ের সূত্রটি কি হবে। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা বিষয়ক সকল ধরনের প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়। আমাদের ওয়েবসাইটের সকল উত্তর নির্ভুল হয়। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করেও নেওয়া যায়।
আপনারা যারা প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নিতে চান তারা, আমাদের ওয়েবসাইটে ডাউনলোড অপশনে গিয়ে সেখানে দেখানো লিংকে ক্লিক করে আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। যেহেতু শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তর আমাদের ওয়েবসাইটে পাওয়া যায় তাই আপনারা আমাদের এই ওয়েব সাইটে ভিজিট করুন এবং আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তরগুলি নেন।
ভাগ অংক প্রাথমিক শিক্ষার ক্ষেত্রেই শিখতে হয়। পৃথিবীর যত ধরনের গণিত আছে তা যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগের মধ্যেই থাকে। তাই আমাদের যোগ বিয়োগ গুন ভাগ এই অংক গুলোই আগে শিখতে হবে। প্রাথমিক স্কুলের শ্রেণী থেকে যদি ভাগ অংক না শিখতে পারি তাহলে পরবর্তীতে বড় শ্রেণীর ক্লাসের ভাগ অংকগুলি আমরা করতে পারবো না। এবং গণিতে প্রথম থেকে ভালো করতে হলে অবশ্যই আমাদের ভাগ অংক সম্পর্কে যাবতীয় তথ্যাবলী জানতেই হবে। ভাগ অংকের মোট চারটি অংশ থাকে। যথা: ভাজ্য, ভাজক, ভাগফল এবং ভাগশেষ। আমাদের এখন দেখাতে হবে ভাগশেষ নির্ণয়ের সূত্রটি কি। ভাগশেষ ভাগ অংকে তখনই থাকে যখন ভাগ অংকটি নিঃশেষে বিভাজ্য না হয়।
নিঃশেষে বিভাজ্য না অর্থাৎ, ভাজক দ্বারা ভাজ্যকে ভাগ করলে কিছু অবশিষ্ট থেকে যায়। এই অবশিষ্ট টাই আসলে ভাগশেষ। ভাজ্য (Dividend) : যে রাশিকে ভাগ করা হয় তাকে ভাজ্য (Dividend) বলে ।
ভাজক : যে রাশি দ্বারা ভাজ্যকে ভাগ করা হয় তাকে ভাজক (Divisor)বলে।
ভাগফল: ভাজ্য কে ভাজক দ্বারা ভাগ করার পর যে উত্তর পাওয়া যায় সেটি হচ্ছে ভাগফল।
ভাগশেষ: ভাজ্য কে, ভাজক দ্বারা ভাগফল করার পরও যদি কিছু অবশিষ্ট থাকে তাকে ভাগশেষ বলে। নিঃশেষে বিভাজ্য হলে ভাগশেষ থাকেনা কিন্তু নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে ভাগশেষ থাকে। তাহলে এখন আমরা দেখতে পারি নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে ভাগশেষ নির্ণয়ের সূত্রটি কি।
ভাগশেষ: ভাজ্য-(ভাজক × ভাগফল)
তাহলে আমরা দেখে নিলাম নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে ভাগশেষ নির্ণয়ের সূত্রটি কি। তাহলে আমরা ভাগ অংকের খুঁটিনাটি যত বিষয় ছিল আমরা সবগুলোই দেখে নিলাম।
তাহলে আমাদের আর ভাগ অংক করতে সমস্যা হবে না আশা করি। যেহেতু প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে গণিত বিষয়ে ভালো করার জন্য তাদেরকে অবশ্যই যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে হবে। যেহেতু আমাদেরকে অংক শিখে ভালো শিক্ষার্থী হতে হবে, তার ই অংশ হিসেবে আমরা ভাগ অংক শিখে নিলাম। গণিতে ভালো না করলে প্রতিটি শিক্ষার্থীর জীবনে অন্ধকার নেমে আসে। তাই আমাদের অবশ্যই রেজাল্ট ভালো করার স্বার্থে গণিতে ভালো করতে হবে। আর গণিতে ভালো করার স্বার্থেই যোগ-বিয়োগ গুন ভাগ ইত্যাদি ছোট ছোট জিনিস গুলি খুব ভালো করে শিখে নিতে হবে।
আমাদের উচিত হবে শিক্ষা জীবনের সবকিছু ছোট ছোট জিনিস গুলি ভালোভাবে বুঝে নেওয়া। ছোট ছোট জিনিসগুলি বুঝে নিতে পারলেই আমরা এই ছোট ছোট জিনিস একসঙ্গে জোড়া দিয়ে বৃহৎভাবে ভালো করতে পারবো। আমাদের ওয়েবসাইটিকে তোমরা যারা এখনো ভিজিট করোনি তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে শিক্ষা বিষয়ক সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি তোমরা জেনে নিয়ে তোমার শিক্ষার্থী জীবনকে সুন্দর করে গড়ে তোল। যেহেতু তোমরাই হবে আগামী দিনের দেশের কান্ডারী।
তাই তোমাদেরকে অবশ্যই ভালোভাবে ভিত্তি মজবুত করে গড়ে উঠতে হব। তাই তোমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আমাদের পাশে থাকবে এবং আমরা তোমাদের সঠিক প্রশ্নের উত্তরগুলি দিয়ে সহযোগিতা করব এবং পাশে থাকব।