এই পৃথিবীতে যত মানুষ আছে, কমবেশি সবাই পাদ মারে। গরিব হোক বড়লোক হোক ছোট হোক বড় হোক সবাইকে পাদ মারতে হয়। আপনারা প্রায় সবাই এ বিষয়টির সঙ্গে অনেক সু পরিচিত। তাই আপনারা অনেকেই জানতে চেয়েছেন বা ইন্টারনেটে বিভিন্ন জায়গায় অনুসন্ধান করছেন পাদ কত প্রকার। এই বিষয়টি জানার জন্য অনেকেই বেশ আগ্রহী। তাই আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমরা পাদ কত প্রকার এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আর এই বিষয়টি জানতে হলে আপনাকে আমাদের ওয়েব সাইটে নির্বাচন করতে হবে। তাই আপনাদের এই কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি জানতে হলে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ অব্দি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পাদ কত প্রকার
পায়ুপথে নির্গত মানব দেহের উদরস্থিত বাতাসকে পাদ বলে। মানব শরীরের পাকক্রিয়ার ফলে এই বায়ু সৃষ্টি হয়ে থাকে। এই বায়ু মল নালীতে সঞ্চিত থাকে এবং পরিমাণে বৃদ্ধি পেলে তা নিঃসৃত হয়। অর্থাৎ খাবার খাওয়ার সময় খাবারের সাথে আমাদের পেটে কিছু বাতাস ডুকে। সেই বাতাস যখন নির্গত হয়, তখন এটাকে পাদ বলে। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না যে পাদ দেয় না। এটা বেঁচে থাকতে হলে একটি জরুরী বাতাস যেটা না ছাড়া একজন মানুষ কখনোই বেঁচে থাকতে পারবে না। বিশ্বের যত নামিদামি ব্যক্তি হোক না কেন তাকে এই বাতাস নির্গত করতেই হবে তাছাড়া সে কোনভাবেই এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে পারবে না।
আপনারা যারা জানতে চেয়েছিলেন পাদ কয় প্রকার তাদের জন্য আমরা বলছি
বিশেষজ্ঞদের মতে মতে পাদ প্রধানত চার প্রকার।
১. ঠাস পাদ ২. ফুস পাদ ৩. কুইয়া পাদ ও ৪. ঝোল পাদ
১. ঠাস পাদ: এসব পাদগুলো সাধারণত হরেক রকম হয়ে থাকে, বিভিন্ন গানের সুরের মতো এই পাদের আওয়াজ হয়ে থাকে, শব্দ দূষণের অভিযোগ পাওয়া গেলেও বিভিন্ন সময় এই পাদ মানুষকে বিভিন্নভাবে মানুষকে আনন্দিত করে।
২. ফুস পাদ: আসলে এসব পদের কোন অস্তিত্ব নেই গন্ধ নাকের কাছে আসলেই এদের অস্তিত্ব অনুভব করা যায়। এই পাদ গুলোর প্রচন্ড গন্ধ হয়ে থাকে। সাধারণত এই পাদ গুলো পরিবেশ দূষণ করে। যেটা আশে পাশের মানুষ বা বাতাসের মাধ্যমে অনেক দূর ছড়িয়ে পরিবেশকে দূষিত করে ফেলে।
৩. কুইয়া পাদ: এই পাদের প্রচন্ড শব্দ হয় যেই শব্দে আশেপাশের দু একটা বাড়ি অব্দি পৌঁছে যায়। সাধারণত মানুষের ভিড়ে এটা ধরা খাওয়ার মত একটি পাদ। এই পাদে কোন ধরনের লুকোচুরি চলে না। এটা শব্দ অনেক জোরে হয়।
৪. ঝোল পাদ: সাধারণত পাতলা পায়খানা সময় এই পাদ হয়, চলাফিরার মূহুর্তে দেয়া একটু ঝুকিপূর্ণ, যেকোনো সময়ে হলুদ ঝোলে প্যান্ট মাখামাখি হয়ে যেতে পারে। সাধারণত আপনি মনে করছেন একটি পাদ মারবো কিন্তু মরার পর দেখছেন এটা পাদ নয়। কিন্তু আপনি পাদ মনে করে মিলে গিয়েছেন মারার পর দেখছেন আপনার প্যান্ট বা কাপড় হালকা হলুদ রঙ্গে পানির মত লেগে গেছে এটাকে ঝোল পাদ বলা হয়।
আপনারা যারা পাদ কয় প্রকার এ প্রশ্নের উত্তরটি জানার জন্য ইন্টারনেট সহ বিভিন্ন জায়গায় অনুসন্ধান করছেন আপনাদের জন্য আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে এই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে এসে আপনাদের এই কাঙ্ক্ষিত প্রশ্নের উত্তরটি জেনে নিন।