কোন ব্যক্তি যদি কোন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে পরিশোধ করতে অসমর্থন হলেন বা সেটা দেয়ার মত তার কোন সামর্থ্য নেই এবং এক কথায় তার সম্পত্তির চেয়ে ঋণের পরিমাণ অনেক বেশি এমন ব্যক্তিকে দেউলিয়া হিসেবে গণ্য করা হয়। আপনারা অনেকেই দেউলিয়া আইন বা দেউলিয়া আইন কখন আদালতে করতে হয় এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন আপনারা যারা এমন প্রশ্নের উত্তরটি খুঁজছেন আপনাদের জন্য আমাদের এখানে আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের উত্তরটি প্রদান করছি আপনি চাইলে আপনি আপনার প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি দেখে নিতে পারবেন। আর এই প্রশ্নটির উত্তর দেখার জন্য আমরা বলব আপনি একদম সঠিক জায়গাটি নির্বাচন করেছেন।
বিভিন্ন ব্যারিস্টারদের মতে যখন কোন ঋণ খেলাপী ব্যক্তি, ঋণ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয় মটগেজ রাখা সম্পত্তির সহ তার নিজের সকল সম্পত্তির মূল্যর চেয়ে ঋণের পরিমাণ অধিক বেশি, তখন চাইলে ওই ব্যক্তির উপর যে কেউ আইন আদালতে আইনুলক ব্যবস্থা নিতে পারবে। দেউলিয়া হল একটি আইনি প্রক্রিয়া যার মধ্যে একটি ব্যবসা বা ব্যক্তি ঋণ পরিশোধ করতে অক্ষম।
এই প্রক্রিয়াটি একটি পিটিশন দিয়ে শুরু হয় যা হয় পাওনা দার বা দেনাদার দ্বারা দায়ের করা হয়। দেউলিয়া ঘোষণা করা পর ঋণ পরিশোধের আইনি বাধ্য বাধকতা থেকে মুক্তি দিতে এবং দেউলিয়া হওয়ার আবেদনের ভিত্তিতে ব্যবসা, বাড়ি এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সম্পদ সংরক্ষণ করতে সহায়ক হতে পারে। যেকোনো প্রতিষ্ঠান চাইলে দেউলিয়া ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের উপর আইন অনুযায়ক ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
আপনারা যারা কোন প্রতিষ্ঠান বা কোন ব্যক্তি দেউলিয়া হয়ে গেলে কখন তার বিরুদ্ধে আইনে আদালতে মামলা করা যায় এই বিষয়ে জানতে চেয়েছিলেন আমরা আপনাদের সুবিধার জন্য আমাদের এখানে আপনাদের এই প্রশ্নের উত্তরটি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করলাম।