ইংরেজি বানান শিক্ষা – ইংরেজিতে বানান

বর্তমান সময়ে ইংরেজি শিক্ষার প্রতি মানুষের প্রবণতা বাড়ছে এবং ইংরেজির প্রতি ভয় দূর করে মানুষ অনুশীলন করছে। আর এভাবে ইংরেজির প্রতি দক্ষতা বাড়াতে অনুশীলনের বিকল্প নাই। কিন্তু ইংরেজির প্রতি দক্ষতা বাড়ানোর জন্য সর্বপ্রথম আমাদের যে কাজটি করতে হবে তা হলো ইংরেজির বানানগুলো সঠিকভাবে দেখতে হবে। আর এই বানানগুলো সঠিকভাবে করতে হবে আর যে কোন ইংরেজি লেখা উপস্থাপন করার জন্য আমাদের অবশ্যই বানানগুলো সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে হবে। কেননা সঠিক বানান লেখা উপস্থাপন না করলে সেই লিখার মানে আলাদা হতে পারে বা ভুল হতে পারে। এমনকি ভুল বানানে কোন লেখা যদি উপস্থাপন করা যায় তাহলে সেই লিখা গ্রহণযোগ্য হয় না। অর্থাৎ সে লেখাগুলো গ্রহণযোগ্যতা হারায়। তাই আমাদের গ্রহণযোগ্য যে কোন লেখা লিখতে হলে অবশ্যই বানানের দিকে সতর্ক থাকতে হবে এবং সঠিক বানানে লেখা গুলো উপস্থাপন করতে হবে। আবার যে কোন বানান ভুল হলে সে লিখাগুলো অনেকের পছন্দ করে না। তাই আমাদেরকে সঠিক বানান অবশ্যই শিখতে হবে।

আবার অনেক সময় দেখা যায় যে অনেকেই ইংরেজি পড়ার সময় সচেতন ভাবে পড়ে না। মনে করে যে যে কোন ইংরেজি বানান লেখা অনেক সহজ। এই ভেবে তারা বানানের দিকে মনোযোগ না দিয়ে পড়ে যায় এর ফলে যখন সেই বিষয়গুলো লিখতে যায় তখন দেখা যায় যে অনেক বানান ভুল হতে পারে বা বানান ভুল হওয়ার কারণে অনেক শিক্ষার্থী ও পরীক্ষায় ভালো নম্বর অর্জন করতে পারে না। কারণ বানান ভুল হলে কোন শিক্ষক সে শিক্ষার্থীকে ভালো নম্বর দিবে না। আর ভালো রেজাল্ট করা সম্ভব হবে না। তাই প্রত্যেকটা শিক্ষার্থীর উচিত ইংরেজি বানানগুলোর প্রতি যত্নশীল হওয়া এবং ইংরেজি বানানগুলো ভালোভাবে চর্চা করার মাধ্যমে। আর পরীক্ষার খাতায় যেকোন ইংরেজি লেখা উপস্থাপন করার জন্য ইংরেজি বানান গুলো শুদ্ধভাবে উপস্থাপন করাটাও জরুরী।

আবার অনেক ইংরেজি বানান আছে যে বানানগুলো অনেক বড় এবং কঠিন সেই বানানগুলো বেশিরভাগ মানুষই ভুল করে থাকে। তাই বড় বড় বানানগুলো আমাদের বারবার দেখতে হবে বা পড়তে হবে এবং এইভাবে বারবার দেখা, পড়া বা অনুসরণ করার মাধ্যমে অনেক কঠিন কঠিন ইংরেজি বানানগুলো মনে রাখা সম্ভব। কিন্তু অনেকেই সে বানানগুলো দেখে ভয় পেতে পারে বা মনে করে যে সেগুলো মনে থাকবে না এই ভেবে অনুশীলন না করার কারণে ইংরেজির প্রতি ভয় তৈরি হতে পারে। তাই ইংরেজির প্রতি ভয় দূর করতে হবে আর যে কোন কিছুই ভয় না পেয়ে অনুশীলন করতে হবে। তাহলে দেখা যাবে যে একসময় ইংরেজি বানানগুলো নিজের আয়ত্ত্বে চলে আসবে। আর যে বানানগুলো একসময় ভয় লগতো বা কঠিন লাগতো সেই বানানগুলোও আর ভয় লাগছে না। আর অনায়াসেই বানানগুলো শুদ্ধভাবে লিখা যাচ্ছে।

তবে বানানগুলো সঠিকভাবে লিখার জন্য ছোট বাচ্চাদের কেউ শেখানোর সময় যত্নশীল হতে হবে। আর ছোটবেলা থেকেই বাচ্চাদের যদি সঠিক বানান এবং উচ্চারণ শেখানো যায় তাহলে ইংরেজির প্রতি ভয়টা কাজ করবে না এবং ছোট থেকে তারা ইংরেজির প্রতি অনেকটা দক্ষ হয়ে উঠবে। আর ছোট বাচ্চাদের ভুল বানান শেখানো বা উচ্চারণ শেখানো কোনভাবেই উচিত নয়। কারণ তারা একবার যে বিষয়গুলো শিখে নেয় সেই বিষয়গুলো সহজে ভুলে না। তাই তারা যদি ভুল শিখে ফেলে তাহলে ভুলগুলো সংশোধন করা অনেক কঠিন হয়ে যায়। তাই বাচ্চাদের বানান শেখানোর জন্য অনেক সতর্ক থাকতে হবে। আর তাদেরকে ছোটবেলা থেকে সঠিক বানান এবং উচ্চারণ শেখাতে হবে। তাহলে ইংরেজির প্রতি তাদের ভালোলাগা তৈরি হবে এবং দক্ষ হয়ে উঠবে তারা ছোটবেলা থেকেই। আর বাচ্চাদেরকে দক্ষ করে তোলার জন্য ইংরেজি বানান সঠিকভাবে শেখানোর কোন বিকল্প নেই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *