বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রচিত অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটি বাঙালি জাতির জন্য একটি অনুপ্রেরণা মূলক। তার এই বইটি নিঃগৃহীত মানুষের অধিকার রক্ষা ও প্রতিষ্ঠায় সাধারণ মানুষের মুক্তির এক ঐতিহাসিক দলিল। অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটি শুধু বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবন নিয়েই সীমাবদ্ধ নয় পশ্চিমা শাসকগোষ্ঠীর নির্যাতন জুলুম অত্যাচার এই বইটিতে স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে। তাই আপনারা অনেকে ই বইটির অসমাপ্ত আত্মজীবনী ভূমিকা কে লিখেছেন এ প্রসঙ্গে জেনে নিতে চান। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে এই প্রসঙ্গে জানিয়ে দিতে চাই। আপনারা যারা এ ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুগলে সার্চ মেরে জেনে নিতে চান আপনাদের জন্য প্রতিনি য়ত এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত করি আপনারা গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন। চলুন জেনে নেয়া যাক আপনাদের প্রশ্নের উত্তরটি।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার মুক্তির দূত ও এদেশের মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রচিত অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটি বাংলার ইতিহাসের মূল স্মারক। তাছাড়া বইটিতে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর জন্ম, শৈশব, স্কুল ও কলেজের শিক্ষা জীবনের পাশাপাশি সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড সকল ধরনের তথ্য। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন আত্মত্যাগী এক নেতা। তিনি কখনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে কোন কিছুতেই ভয় করেননি। তাঁর জীবন দর্শন ছিল বাংলার গণমানুষের মুক্তি। আর তাই তো বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা দিতে সারা জীবন সংগ্রাম করেছেন। জীবনের অধিকাংশ সময় কাটিয়েছেন কারাগারের। তাকে এই রাজনৈতিক হিংসার কারণে বারবার হত্যা করার চেষ্টা করা হয়েছে তবুও তিনি কোন কিছুতেই পরোয়া করেনি। তাই বাঙালি জাতি হিসেবে কিভাবে আমাদের আত্মর পরিচয় ঘটে এই বইটিতে স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু একমাত্র সত্যিকারের মুক্তির দূত, যিনি সব সময় দাসত্বের শৃঙ্খল থেকে বাঙালি জাতির মুক্তির উপায় খুঁজেছে ন যা অসমাপ্ত আত্মজীবনীর উপজীব্য হিসেবে খুঁজে পাওয়া যায়। এই বইটির মাধ্যমে জানা যায় পাকিস্তান সরকারের শোষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে কিভাবে বঙ্গবন্ধু সেই দুঃসাহস নের বিরুদ্ধে লড়াই করে গিয়েছেন। এই পাকিস্তানের বর্বরতা র বিরুদ্ধে মুজিব গোটা বাঙালির জন্য বলিষ্ঠ কণ্ঠ স্বরে বলেছিলেন আমি কোন মন্ত্রিত্ব চাই না আমি কোন অন্যায়ের সঙ্গে আপোষ করবো না। অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটি বাঙালি জাতির জন্য শুধু একটি বই নয় এই বইটির মাধ্যমে কিভাবে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হয় তা স্পষ্ট ধারণা আছে। একটি বাঙালি জাতির জন্য ও বাঙালি জাতির ইতিহাসের অন্যতম এক অধ্যায় বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে বইটি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছোট থেকেই খুব সাহসী আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে ছিলেন। স্কুল জীবন থেকেই তিনি নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। তাই এই মহান নেতার রাজনৈতিক আদর্শ ছিল ত্যাগের। আর এই অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটি ভূমিকা লিখেছেন বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা। ২০১২ সালে এই বইটি সম্পূর্ণভাবে প্রকাশিত করা হয়। বর্তমানে এই বইটি নানান ভাষায় বিভিন্ন দেশের জন্য প্রকাশিত করা হয়েছে। বাঙালি জাতির জন্য বইটি অন্যতম বই। এই বইটি থেকে বাঙালি জাতির পিতাকে কোনভাবেই দাবিয়ে রাখা যায়নি সেটা স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
আপনারা যারা অসমাপ্ত আত্মজীবনী ভূমিকা কে লিখেছেন এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর জেনে নিতে চান আমরা এই বিষয়টি সম্পর্কে উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে জানিয়ে দিলাম। তাছাড়া আপনারা আমাদের ওয়েবসাইডে ভিজিট করে এ ধরনের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলো জেনে নিন।