প্রাচীন কালে মানুষ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসরণ করে তাদের জীবন পরিচালনা করে আসছিল। নানান পদ্ধতি অবলম্বন করে তারা তাদের জীবন পরিচালনা করে আসছিল। আর সেই পদ্ধতি গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি পদ্ধতি ছিল ঘোড়ার ডাকের পদ্ধতি। তাই আপনারা অনেকেই বাংলাদেশে ঘোড়র ডাকের প্রচলন করেন কে এই বিষয়টি জেনে নিতে আগ্রহী। আপনারা যারা এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান আপনাদের জন্য আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে এ বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করব। আপনাদের এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটে থাকা আর্টিকেলটি সম্পূর্ণটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং এ বিষয়টি জানার জন্য আপনারা যারা গুগলে সার্চ করছেন তারা গুগলে এ সার্চ করার সাথে সাথে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এই বিষয়টি সম্পর্কে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন। তাহলে দেরি না করে চলুন জেনে নেয়া যাক এই বিষয়টি সম্পর্কে।
ডাক বা পোস্ট কার্ড বা গুরুত্বপূর্ণ যে কোন তথ্য আদান প্রদানের সবচেয়ে উপযুক্ত মাধ্যম হলো যোগাযোগ ব্যবস্থা। যোগাযোগ ব্যবস্থা কি সঠিক না হয় তাহলে যেকোনো তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা সম্মুখীন হতে হয় সেটা যে সময়ের ক্ষেত্রেই হোক না কেন। বহু প্রাচীনকাল থেকে মানুষ এই ডাক সেবাটি গ্রহণ করে আসছিল। সরকারি আর বেসরকারি সাধারণত দুই ভাবেই মানুষ ডাক সেবাটি বর্তমানে গ্রহণ করে আসছে। প্রতিটি মানুষের ক্ষেত্রে ডাক সেবাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ মানুষের গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট স তথ্য আদান-প্রদান তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের পার্সেল আদান প্রদানের ক্ষেত্রে ডাক বিভাগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বহু প্রাচীনকাল থেকে মানুষ বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসরণ করে বিভিন্নভাবে ডাক সেবাটি গ্রহণ করে আসছে। ডাক কর্তৃপক্ষ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে চিঠি পরিবহন ছাড়াও আরো কিছু কাজ করে থাকে। উনিশ শতক থেকে ডাক বিভাগ টি মানুষের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। যদিও প্রাচীনকাল থেকে এই ব্যবস্থাটি মানুষের মধ্যে প্রচলন ছিল তবে তা আরো পরিবর্তন থাকে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে। আর এই ডাক ব্যবস্থা বর্তমান মানুষের কাছে অতি জনপ্রিয়তা পেয়েছে। যতদিন যাচ্ছে এর জনপ্রিয়তা তত বৃদ্ধি পাচ্ছে কারণ প্রতিনিয়ত মানুষের মধ্যে সবকিছু পরিবর্তন ঘটছে মানুষের মধ্যে পরিবর্তনের লক্ষ্যেই ডাক বিভাগ টি আরও অগ্রসর হতে পারেছে। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এখন আধুনিক পদ্ধতিতে অনেকটাই ডাক বিভাগ টি আধুনিকায়ন হয়েছে।
বর্তমান যুগের ডাক বিভাগের অন্যতম একটি মাধ্যম হলো কুরিয়ার সার্ভিস। এর মাধ্যমে মানুষ দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে খুব সহজেই বিভিন্ন ধরনের তথ্য আদান-প্রদান বিভিন্ন ধরনের পার্সেল খুব সহজেই আদান প্রদান করতে পারছে। তাছাড়া কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে মানুষ শুধু দেশ নয় দেশের বাইরেও নানা ধরনের পার্সেল আদান প্রদান করতে পারছে। এর মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারছি ডাক বিভাগটি কত আধুনিকায়ন হয়েছে। দৈনন্দিন জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে বর্তমানে কুরিয়ার সার্ভিস সেবাটি অন্যতম এক ভূমিকা পালন করছে। আর কুরিয়ার সার্ভিসে ডাক বিভাগেরই একটি অন্যতম অংশ। যুগের সাথে সাথে যেমন সব কিছুর পরিবর্তন ঘটে তেমনি ডাক বিভাগের সেবারই অংশ হিসেবে এটা।
প্রাচীনকালে যোগাযোগ ব্যবস্থা তেমন একটি ছিলনা। আর প্রাণীর মধ্যে সবচেয়ে দ্রুতগামী প্রাণী ঘোড়া। তাই প্রাচীন কালে যোগাযোগের অন্যতম বাহক হিসেবে ব্যবহার করতেন ঘোড়া। তাই প্রাচীনকালে কোন তথ্য আদান-প্রদান করার থাকলে ঘোড়ার গাড়িটি ব্যবহার করা হতো। আর বাংলাদেশে এটার প্রচলন ছিল। আর বাংলাদেশের ঘোড়ার ডাকের প্রচলন শুরু করেন শের শাহ। শের শাহ ছিলেন একজন পাঠান মুসলমান।তিনি কনৌজের যুদ্ধ হুমায়ুনকে পরাজিত করে দিল্লি অধিকার করেন। তিনি মুঘল সম্রাট বাবরের সেনাপ্রধান ছিলেন। শের শাহ দীর্ঘদিন ধরে তিনি বিহার শাসন করে গিয়েছেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিহারের শাসন কর্মকর্তা হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন। তার এই ডাক ব্যবস্থার প্রচলনটি বাংলাদেশের জন্য বিশাল একটি অবদান।
আপনারা যারা বাংলাদেশে ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন কে এ প্রশ্নের উত্তরটি সম্পর্কে জেনে নিতে চান আমরা এই বিষয় টি সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলটিতে জানিয়ে দিলাম। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলো জেনে নিন।