পৃথিবী তথা মহাবিশ্বের উৎপত্তি সম্পর্কিত সর্বাধুনিক মতবাদ গুলির মধ্যে অন্যতম হলো মহাকাশ তত্ত্ব। এই তত্ত্বের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো কোনও ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার পরিবর্তে একটি বিশেষ মুহূর্তে মহাবিশ্বের উদ্ভব করা। মহাকাশের এই তত্ত্বটি থেকে জানা যায় সমগ্র মহাবিশ্ব একটি সুপ্রাচীন বিন্দুবৎ অবস্থা থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে। আর এ তত্ত্বটির মাধ্যমে অতি প্রাচীনকাল থেকে এই বিষয়টি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। তাই আপনারা অনেকেই জেনে নিতে আগ্রহী বা মহাকাশ তত্ত্বের আবিষ্কারক কে এই প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি সম্পর্কে জেনে নিতে চান।
আর এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে আপনারা গুগল সহ ইন্টারনেটের নানান জায়গায় অনুসন্ধান করছেন। তাই আপনারা এই ধরনের প্রশ্নের উত্তর গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে এই ধরনের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর গুলো বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে পারবেন। কারণ এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত প্রকাশিত করি।
বর্তমানে মহাবিশ্বের অবস্থা অতীত এবং ভবিষ্যতের অবস্থা থেকে সম্পূর্ণ পৃথক। পৃথিবীর ইতিহাস থেকে জানা যায় মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছিল প্রায় এক হাজার চারশত বছর আগে এক মহা বিস্ফোরণের মাধ্যমে। তবে মহাবিশ্বের শুরুতে আজকের মত অবস্থানে ছিল না। প্রতিনিয়ত ভাঙ্গা গড়াই খেলায় চলছে মহাবিশ্ব। সৃষ্টি হচ্ছে সব নতুন নতুন নক্ষত্রের। শেষ হয়ে যাচ্ছে অতীতের নক্ষত্র গুলো। একটির সঙ্গে আরেকটি সংঘর্ষ হচ্ছে ছায়াপথের। কিন্তু বর্তমানে মহাবিশ্বের অনেক বড় পরিবর্তন হতে অনেক সময় লেগে যায়। যেমন সূর্যের মতো নক্ষত্ররা প্রায় দশ মিলিয়ন বছর বাঁচে। আরো বড় নক্ষত্র বাঁচে আরও কম সময়ের মতো। মহাবিশ্বের একেবারে শুরুর সময় কালটি কে বলা হয় প্ল্যাঙ্ক এপক বা প্ল্যাঙ্ক যুগ। সেটা এই যুগের তীব্র বেগে ঘটে যাওয়া ফল।
মহাবিশ্বের প্রতিটি প্রক্রিয়াই তার সৃষ্টি থেকেই একই ধরনের প্রাকৃতিক নিয়ম ও কয়েকটি নির্দিষ্ট ধ্রুবক দ্বারা নির্ধারিত হয়। মহাবিশ্বের গঠন এবং এর সাথে তত্ত্বের সমন্বয় সাধনের চেষ্টা থেকেই মহাকাশ তত্ত্বের উৎপত্তি হয়েছে। প্রতিনিয়ত দৃশ্য মানের ছায়া পথ থেকে নিঃসৃত হয় আলোর লোহিত অপ সরণের মধ্য গুলো থেকে। মহাকাশ তত্ত্ব টি সম্পর্কে আমার আপনাদের অনেক তথ্য জানিয়ে দিলাম। তাই এখন আমরা আপনাদের কে জানিয়ে দেবো মহাকাশ তত্ত্বের আবিষ্কারক কে। আর এই তত্ত্বটি সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন স্যার আইজ্যাক নিউটন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে মহাকাশ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের গবেষণা করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি মহাকাশ তত্ত্বটি আবিষ্কার করে ছিলেন এবং এর সঠিক ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন তাই তাকে মহাকাশ তত্ত্বের আবিষ্কারক হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়।