WWW এর জনক কে

যুগের সাথে সাথে সব কিছুর পরিবর্তন ঘটে আর তাই মানুষে র জীবনযাত্রার পরিবর্তন ঘটেছে। আর এই জীবনযাত্রার পরিবর্তন ঘটার পিছনে রয়েছে ইন্টারনেটের বিশাল অবদান। আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি প্রত্যেকেই একটা বিষয় লক্ষ্য করি আর সেটা হলো আমরা যখন কোন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করি তখন www এই লেখাটা দেখতে পাই। www এর পুরো শব্দের অর্থ হলো ওয়াল্ড ওয়াইড ওয়েব। তাই আপনারা যারা www এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান। তাছাড়া www এর জনক কে এই বিষয়টি জানতে বেশ আগ্রহী আপনারা যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে চান আপনাদের জন্য প্রতিনিয়ত এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো আমাদের ওয়েবসাইটে লিখে থাকি। আপনারা গুগলে সার্চ করার সাথে সাথে এ ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলো আমাদের ওয়েবসাইটে খুব সহজে জেনে নিতে পারবেন। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক আপনাদের কাঙ্খিত প্রশ্ন সঠিক উত্তরটি সম্পর্কে।

বর্তমানে লক্ষ লক্ষ মানুষ ইন্টারনেটের সাথে জড়িত ইন্টারনেট ব্যবহার করে না এমন মানুষের সংখ্যা হয়তো পৃথিবীতে কমই পাওয়া যাবে। আর যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তারা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বিভিন্ন কাজে প্রবেশ করেন। আর বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বিভিন্ন প্রকার ছবি ,ভিডিও, অডিও ডকুমেন্ট কনটেন্ট ইত্যাদি প্রয়োজনে তথ্য পাওয়া যায়। এগুলোর access করার জন্য ওয়েবসাইটের সার্ভারে www দিয়ে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হয়। এটা কোন ওয়েবসাইটের নাম লেখার আগে অবশ্যই আপনাকে লিখতে হবে তা না হলে আপনি কোনভাবেই কোন ধরনের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারবেন না। www লিখে আপনাকে ওয়েবসাইটের লিংকে প্রবেশ করতে হবে।

আমরা বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে যেকোনো ধরনের তথ্য ও সুবিধা পেয়ে থাকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে তবে ইন্টারনেট ব্যবহার করার আগে অবশ্যই আপনাকে সঠিক নিয়ম ও সঠিক ধারা জেনে ব্যবহার করতে হবে। আপনারা যারা ওয়েব সাইটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করতে চান আপনাদেরকে একটি জিনিস অবশ্যই মাথায় রেখে ওয়েব সাইটে লিঙ্কে প্রবেশ করতে হবে আর সেটা হল www এই বিষয়টি ওয়েবসাইট লিংক এর আগে বসাতে হবে। সমস্ত ওয়েবসাইট কে তাদের নিজস্ব বিশেষ নাম দেওয়া হয়, যা তাদের পরিচয় হিসাবে কাজ করে এবং যাকে আমরা ইউ আর এল নামে চিনি। এটি এমন একটি তথ্য পাওয়ার মাধ্যম যা লিঙ্ক আকারে রয়েছে।

সারা পৃথিবীর যেকোনো স্থান থেকে আমরা যেকোনো ধরনের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় তথ্য ও যে কোনো ধরনের কাজ খুব সহজে করে ফেলতে পারে। তবে যেকোনো ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার আগে অবশ্যই আপনা কে কম্পিউটার বা ল্যাপটপের মাধ্যমে অথবা স্মার্টফোনের মাধ্যমে খুব সহজেই অ্যাক্সেস করতে পারি। তবে এক্সেস করার আগে অবশ্যই www আছে কিনা অবশ্যই তা দেখে নিতে হবে। আর এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে মানুষের জীবন কে কত সহজ করে দিয়েছে। বিশ বছর আগে মানুষকে কোন কিছু জানার থাকলে লাইব্রেরীতে গিয়ে বই কিনে তা জেনে নিতে হতো আর এখন মানুষ তা ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে খুব সহজ পদ্ধতিতে তা জেনে নিচ্ছেন।

বর্তমানে আমরা ওয়েবের উপর এতোটাই বেশি নির্ভরশীল যে, দৈনন্দিন জীবনে ওয়েব ছাড়া মুশকিল হয়ে পড়েছে। খুব কম সময়ে এর জনপ্রিয়তা এতটাই বেশি হয়েছে যা বলাটা অসম্ভব প্রতিনিয়ত এর ব্যবহারের সংখ্যা দিন বেড়ে চলেছে। ১৯৮৯ সালে এক ব্রিটিশ বিজ্ঞানী সর্বপ্রথম ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এ বিষয়টি সম্পর্কে সর্বপ্রথম তথ্য প্রদান করেন। আর এ বিজ্ঞানীর নামটি ছিলেন টিম বার্নার্স লি। আর তিনি www এই বিষয়টি সম্পর্কে সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেছিলেন। আর এর জন্যই টিম বার্নার্স লি www এর জনক বলা হয়। www এটা আবিষ্কারের পর থেকে মানুষ খুব সহজেই একে অন্যের কাছে নানান ধরনের তথ্য প্রদান করতে পারছে। আর এটা মাথায় রেখেই বিজ্ঞানীরা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর জন্ম প্রদান করেছিল।

www এর জনক কে আপনারা যারা এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর গুলো জেনে নিতে চান আপনাদের জন্য উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে এ বিষয়ে সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদান করলাম। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করে আপনাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্নের সঠিক উত্তরগুলো খুব সহজেই জেনে নিবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *